কলারোয়ায় স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে আরেকজনকে বিয়ে, অত:পর প্রথম স্বামীর বাড়িতে!
কলারোয়ায় প্রবাসী স্বামীকে ডিভোর্স দিয়ে দ্বিতীয় বিয়ে করে নতুন স্বামীর সাথে ছয় মাস ঘর সংসার করার পর ডির্ভোস দেওয়া স্বামীর বাড়ী জোরপূর্বক অবস্থান নিয়েছে এক নারী।
ঘটনাটি ঘটেছে উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের মানিকনগর গ্রামে।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, উপজেলার জয়নগর ইউনিয়নের মানিকনগর গ্রামের আ. রশিদ গাজীর মেয়ে বেবী আক্তারের সাথে একই গ্রামের তহমান গাজীর ছেলে আঃ মাজেদ গাজীর বিয়ে হয়। দাম্পত্য জীবনে তারা দু’সন্তানের বাবা মা।
তহমান গাজীর ছেলে ইয়াছিন আলি জানান- তার ভাই আ. মাজেদ বিগত পাঁচ বছরেরও বেশী মালায়েশিয়া আছেন। ভাবী বেবী আক্তার আমার ও আমার বাবা মাসহ পরিবারের কাউকে কোন সময় তোয়াক্কা করে না। সে তার মত দিন রাত ইচ্ছানুযায়ী ঘুরে বেড়ায়। একপর্যায় গত বছরের ৩ আগষ্ট বেবী আক্তার আমার প্রবাসী ভাইকে তালাক (ডিভোর্স) দেয়। যার কপি আমাদের কাছে সংরক্ষিত। এরপর সে তার বাবার বাড়ী বেশ কয়েকদিন থাকে। পরবর্তীতে গত ২০১৮সালের ভাবি ১৩ ডিসেম্বর উপজেলার আহসাননগর গ্রামের আ. জব্বার মোড়লের ছেলে গোলাম রহমানের সাথে এক লক্ষ টাকার কাবিনে বেবী আক্তার বিয়ে করে। সে বিয়ের কাবিন নামাও আমাদের কাছে আছে। বেবী তার নতুন স্বামীর সাথে ছয় মাসেরও বেশী ঘর সংসার করে আসছে। প্রায় পনের দিন আগে আমাদের বাড়ী পুন:রায় আসার জন্য বেবী আক্তার লোক মারফত প্রস্তাব দিলে আমারা তা নাকচ করি। এরপর কলারোয়া থানার দারোগা রবিউল ইসলামের কাছে বেবী আমার ও আমার বৃদ্ধ বাবার নামে মিথ্যা অভিযোগ দেয়। হঠাৎ সোমবার রাত আনুঃ ৮টার দিকে উক্ত বেবী আক্তার জোরপূর্বক আমাদের বাড়ী ওঠে। আমরা তাতে প্রতিবাদ করলে সে আমাদের কে থানা পুলিশের ভয় দেখায়। সে বলে রবিউল দারোগা আসতে বলেছে। তাই আসছি। বাঁধা দিলে পুলিশ দিয়ে মজা দেখাব।
এবিষয় কলারোয়া থানার এএসআই রবিউলের সাথে মোবাইল ফোনে কথা হলে তিনি জানান- বেবীর একটি অভিযোগ পেয়েছিলাম। উভয় পক্ষকে থানায় ডেকে বিস্তারিত শুনে ও কাগজপত্র দেখে বেবীকে আদালতে যাওয়ার পরামর্শ দেই। আমি জোর করে বেবীকে তার পূর্বের স্বামীর বাড়ী উঠতে বলি নাই।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন
‘প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে সরকার কাজ করছে’: লুৎফুল্লাহ এমপি
সাতক্ষীরা-১ আসনের সংসদ সদস্য এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ বলেছেন- ‘করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবেও উন্নয়নবিস্তারিত পড়ুন
কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন
কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করা হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন