রবিবার, এপ্রিল ২৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

সাতক্ষীরায় কোরবানী ঈদকে সামনে রেখে জমে উঠেছে পশুর হাট

সাতক্ষরায় কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে জেলাসদরসহ সাতটি উপজেলায় গরু ও ছাগলের হাট জমে উঠেছে। এবার ভারতীয় গরু আমদানি বন্ধ থাকায় খামারি ও ব্যবসায়ীরা দারুণ খুশি। সীমান্ত এলাকা দিয়ে যেন কোনভাবেই ভারতীয় গরু দেশে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য বিজিবির পক্ষ থেকেও নজরদারি বাড়ানো হয়েছে। এছাড়া খামারিরা এবার গরু মোটাতাজাকরণে ওষুধ প্রয়োগ থেকেও বিরত রয়েছেন বলে জানিয়েছে জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদফতর।

জেলা প্রাণিসম্পদ অধিদফতরের পরিসংখ্যান তথ্যে জানা গেছে, জেলায় খামারি রয়েছে ১২ হাজার ৭৩৩ জন। এসব খামারিদের কাছে এ বছর কোরবানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে ৫৬ হাজার ২৭৬টি গুরু-ছাগলসহ বিভিন্ন প্রজাতির পশু।

এর মধ্যে সাতক্ষীরা সদর উপজেলায় রয়েছে ৮১৩০টি গরু ও ৩৩৪৮টি ছাগল, কলারোয়া উপজেলায় ৫২৮৫টি গরু ও ৫৩২২টি ছাগল, তালা উপজেলায় ৭১৬৩টি গরু ও ৪১৮৬টি ছাগল, আশাশুনি উপজেলায় ২৯৯৩টি গরু ও ২০৫২টি ছাগল, দেবহাটা উপজেলায় গরু ১১৫৫টি ও ১১৮৬টি ছাগল, কলিগঞ্জ উপজেলায় ২৮১১টি গরু ও ৩৮২৬টি ছাগল এবং শ্যামনগর উপজেলায় ৩০৩৬টি গরু ও ৫৭৪৩টি ছাগল রয়েছে। জেলাজুড়ে কোরবানিযোগ্য গরু প্রস্তুত রয়েছে ৩০ হাজার ৫৭৩টি ও ছাগল ২৫ হাজার ৭০৩টি।

এছাড়াও মৌসুমি গরু-ছাগল পালনকারীদের কাছেও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক কোরবানির পশু রয়েছে। ঈদকে সামনে রেখে তারা এসব গরু বা ছাগল পালন করে থাকেন। ঈদের সময়ে তারা বিক্রি করে দেন।

এমনই এক গরু পালনকারী কলারোয়া উপজেরার ওফাপুর গ্রামের আমিউদ্দীন বলেন, আমার একটি গরুআছে। এখনও বিক্রি করিনি। আশা করছি, দেড় লাখ টাকায় গরুটি বিক্রি হবে। গরুটিকে কোনো ওষুধ খাওয়ানো হয়নি। ওষুধের মাধ্যমে গরু মোটাতাজা করলে ক্রেতারা আগ্রহ হারিয়ে ফেলে, দামও কম হয়।

ভারতীয় গরু আমদানি বন্ধ থাকায় আশার আলো দেখছেন গরু ব্যবসায়ীরা। পাটকেলঘাটা শাকদাহ এলাকার গরু ব্যবসায়ী আব্দুল খালেক বলেন, এ বছর ভারতীয় গরু আমদানি বন্ধ রয়েছে। এতে খামারি ও ব্যবসায়ীরা ভালো দামে গরু বিক্রি করতে পারবেন।

ভারতীয় গরু দেশে প্রবেশের বিষয়ে সাতক্ষীরা ৩৩ বিজিবির অধিনায়ক মোহাম্মদ গোলাম মহিউদ্দিন খন্দকার বলেন, সাতক্ষীরার সীমান্ত এলাকজুড়ে নজরদারি জোরদার করা হয়েছে। অবৈধভাবে যেন একটি গরুও দেশে প্রবেশ করতে না পারে সেজন্য চেকপয়েন্ট বসিয়ে কাজ করে যাচ্ছে বিজিবি।

জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম বলেন, জেলায় ৫৬ হাজারেরও অধিক কোরবানিযোগ্য গরু ও ছাগল প্রস্তুত রয়েছে। ঈদের শেষ মুহূর্তের হাটগুলো জমে উঠতে শুরু করেছে। প্রত্যেকটি পশুর হাটে মেডিকেল টিম কাজ করছে। অসুস্থ ও ওষুধ ব্যবহার করা হয়েছে মোটাতাজা করা হয়েছে এমন সন্দেহ হলে পশুর হাটে থাকা মেডিকেল টিমকে অবহিত করতে বলা হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

‘প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে সরকার কাজ করছে’: লুৎফুল্লাহ এমপি

সাতক্ষীরা-১ আসনের সংসদ সদস্য এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ বলেছেন- ‘করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবেও উন্নয়নবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন

কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করা হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় বেড়েই চলেছে করোনা সংক্রমন
  • কলারোয়ায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
  • কলারোয়ায় ‘মিনা দিবস’ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
  • কলারোয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
  • কলারোয়ায় দলীলি সম্পত্তি জবরদখল ঠেকাতে সংবাদ সম্মেলন
  • ‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে
  • কলারোয়ার বেত্রবতী হাইস্কুলে ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে জানি’ শীর্ষক স্মৃতিচারণ
  • কলারোয়ায় মন্দিরে মন্দিরে দূর্গাদেবীর আবির্ভাব ঘটাতে চলছে রং-তুলির আচঁড়
  • কলারোয়ার জয়নগর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির আহবায়ক কমিটি গঠন
  • সংবাদ প্রকাশের পর আপডেট হলো কলারোয়া প্রশাসনের সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য
  • কলারোয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সভা অনু্ষ্ঠিত
  • কলারোয়ায় ১নং সীমান্ত পিলার এলাকা পরিদর্শনে ভূমি দপ্তরের বাংলাদেশ-ভারত শীর্ষ কর্তারা