বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

‘কোচিং বাণিজ্য করতে পারবেন না স্কুল-কলেজের শিক্ষকরা’

কোচিং বাণিজ্য বন্ধে সরকার অনুমোদিত ২০১২ খ্রিস্টাব্দের নীতিমালাকে বৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছে হাইকোর্ট। এ সংক্রান্ত পাঁচটি রিটের শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার (৭ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও রাজীব আল জলিলের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেয়।

আদালতে রিটকারীদের পক্ষে শুনানিতে ছিলেন ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান।
অন্যদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোখলেছুর রহমান।

এ রায়ের ফলে সরকারি-বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদরাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ নীতিমালা-২০১২ কার্যকর হচ্ছে বলে ডিএজি মোখলেছুর রহমান সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।

আদালত এক পর্যায়ে বলেন, দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত বড় বড় রাঘববোয়ালদের ধরে এনে ছেড়ে দিয়ে শুধু দুর্বলদের নিয়ে দুদক ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। যেখানে ব্যাংকের হাজার হাজার কোটি টাকা লুটপাট হয়ে যাচ্ছে, সেখানে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষকরা স্কুলে যাচ্ছেন কি যাচ্ছেন না, তা নিয়ে তারা ব্যস্ত হয়ে পড়েছে। ছোট দুর্নীতির আগে বড় বড় দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া প্রয়োজন। তবেই দুর্নীতি নির্মূল করা সম্ভব হবে।

রায়ের পর্যবেক্ষণে বলা হয়েছে, কোচিং বাণিজ্য অনুসন্ধান এবং তদন্ত করার এখতিয়ার দুদকের রয়েছে। তবে দুর্নীতি দমন কমিশনের একটি অগ্রাধিকার তালিকা থাকতে হবে, কোন বিষয়ে কমিশন তদন্ত বা অনুসন্ধান করা হবে। কারণ দুদকের পর্যাপ্ত জনবল নেই। কাস্টমস হাউজ, ব্যাংক, বন্দর, ভূমি অফিসের দুর্নীতির বিষয়ে ক্ষুদ্র পরিসরে তদন্ত বা অনুসন্ধানে দুদকের সুযোগ নেই। বরং এসব খাতে গুরুতর দুর্নীতির অভিযোগ রয়েছে। অগ্রাধিকারভিত্তিতে এ ধরনের অভিযোগে নজর দিতে হবে।

এর আগে কোচিং বাণিজ্যের অভিযোগে মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না সেজন্য সরকার কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়। দুদকের প্রতিবেদনের ওপর ভিত্তি করে ওই নোটিশ দেওয়া হয়। ওই নোটিশ ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের কোচিং বাণিজ্য বন্ধের নীতিমালা-২০১২ নিয়ে শিক্ষকরা হাইকোর্টে রিট করেন। রিটের শুনানি শেষে অন্তবর্তীকালীন আদেশসহ ও রুল জারি করে। ওই আদেশের বিরুদ্ধে দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষ লিভ টু আপিল করে। ওই আবেদনের শুনানি শেষে আপিল বিভাগ হাইকোর্টের একটি বেঞ্চকে এ রুলের নিষ্পত্তি করতে নির্দেশ দেয়। পরে আদালত রুল নিষ্পত্তির জন্য আইনজীবী এ এফ হাসান আরিফ ও ফিদা এম কামালকে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে নিয়োগ দেয়।

এরপর আদালত গত বছরের ২৮ ফেব্রুয়ারি ওই চিঠির কার্যকারিতা চার মাসের জন্য স্থগিত করার পাশাপাশি রুল জারি করে। পরে হাইকোর্টের আদেশের বিরুদ্ধে দুদক ও রাষ্ট্রপক্ষ লিভ টু আপিল করে। আপিল বিভাগ হাইকোর্টে রুল নিষ্পত্তির সময় বেধে দেয়। এরপর হাইকোর্টে রুল শুনানি শুরু হলে অ্যামিকাস কিউরি হিসেবে আইনজীবী এএফ হাসান আরিফ ও ফিদা এম কামালকে নিয়োগ দেয়। শুনানি শেষে গত ২৭ জানুয়ারি আদালত এ সংক্রান্ত রিটের ওপর রায়ের দিন ধার্য করে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী