শনিবার, নভেম্বর ২, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

কর্মসূচিতে জামায়াতবিহীন ২০ দল

খালেদার মুক্তির দাবিতে নয়া পল্টনে বিএনপির অবস্থান

দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে নয়া পল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান কর্মসূচিতে বসেছে তার দল বিএনপি।

অনুমতি নিয়ে পুলিশের ‘গড়িমসিতে’ দুই দফা স্থান পরিবর্তনের পর মঙ্গলবার বেলা ১১টা থেকে বিএনপি কার্যালয়ের সামনেই এক ঘণ্টার এ কর্মসূচি শুরু হয়।

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবুল খায়ের বাবুল, আবদুস সালাম, ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন এবং জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভীসহ কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন এ কর্মসূচিতে।

ঢাকার বিভিন্ন এলাকা থেকে বিএনপির বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত হন এ অবস্থান কর্মসূচিতে। ২০ দলীয় জোটের বিভিন্ন দলের নেতাদেরও সেখানে দেখা গেছে।

নয়া পল্টনে দলের কার্যালয়ের সামনের সড়কে ব্যানার হাতে দাঁড়িয়ে খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা।

আগের দিন সোমবার একই সময়ে একই দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে বিএনপি।

জিয়া এতিমখানা ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের সাজা দিয়ে কারাগারে পাঠানোর প্রতিবাদে তাদের এই কর্মসূচি।

গত ৮ ফেব্রুয়ারি ওই রায়ের পর বিএনপি শুক্র ও শনিবার সারা দেশে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে। এরপর শনিবার ঢাকাসহ সারাদেশে তিনদিনের টানা কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।

এর অংশ হিসেবে মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অবস্থান কর্মসূচির ঘোষণা থাকলেও সোমবার রাতে বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, ঢাকা মহানগর পুলিশ রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটটিউশন মিলনায়তনে অবস্থান কর্মসূচির অনুমতি দিয়েছে।

কিন্তু মঙ্গলবার সকালে আবারও স্থান বদলের কথা জানিয়ে রিজভী বলেন, “রাতে পুলিশ বলেছিল আমাদের ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন প্রাঙ্গণে অনুমতি দিয়েছে, কিন্তু সেই চিঠি না আসায় সেখানকার কর্তৃপক্ষ কিছু বলতে পারছে না। ফলে নয়া পল্টনে কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনেই আমরা অবস্থান কর্মসূচি করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।”

বিএনপির কর্মসূচি ঘিরে সকাল থেকেই কার্যালয়ে সামনে বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। জলকামানের গাড়িসহ পুলিশ ও গোয়েন্দা সংস্থার বেশ কিছু গাড়ি কাছাকাছি দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।

খালেদা জিয়ার মুক্তি চেয়ে অবস্থান কর্মসূচিতে ২০ দল
বিএনপির চেয়ারপারসন ও ২০ দলীয় জোট নেতা খালেদা জিয়ার কারামুক্তির দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন শুরু করেছেন জোটের নেতাকর্মীরা।

মঙ্গলবার বেলা ১১টায় পবিত্র কোরআন থেকে তিলাওয়াতের মাধ্যমে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শুরু হয় এই কর্মসূচি। এরপর বক্তব্য দেন যুবদলের সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু।

নয়াপল্টনের কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেওয়া নেতাকর্মীরা খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে স্লোগান দিতে থাকেন।

বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন বলেন, ‘আমরা শান্তিপূর্ণ কর্মসূচির মাধ্যমে খালেদা জিয়াকে মুক্ত করে আনব। বিএনপি খালেদা জিয়াকে ছাড়া কোনো নির্বাচনে অংশ নেবে না।’

এর আগে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এ জেড এম জাহিদ, খন্দকার মাহবুব হোসেন, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দীন চৌধুরী এ্যানি, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের সভাপতি আফরোজা আব্বাস। উপস্থিত আছেন জোটের শরিক লেবার পার্টির চেয়ারম্যান মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, ন্যাপ-ভাসানীর মহাসচিব গোলাম মোস্তফা।

তৃতীয়বারের মতো ভেন্যু পরিবর্তনের পর অবশেষে নয়াপল্টনে দলীয় কার্যালয়ের সামনে শুরু হলো ২০ দলের এই অবস্থান কর্মসূচি। এই কর্মসূচিকে ঘিরে সকাল থেকেই শুরু হয় নানা জল্পনা-কল্পনা। কারণ, সন্ধ্যা পর্যন্ত এই কর্মসূচির জন্য নির্ধারিত ছিল জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনের সড়ক। পরে রাতে এক মুঠোফোন বার্তায় বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, কর্মসূচি পালিত হবে রমনার ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে। তবে সেই ভেন্যুও সকালে পরিবর্তন করা হয়।

গত ৮ ফেব্রুয়ারি বৃহস্পতিবার দুপুরে পুরান ঢাকার বকশীবাজারে স্থাপিত বিশেষ জজ আদালতের বিচারক ড. মো. আখতারুজ্জামান জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলায় রায় ঘোষণা করেন। রায়ে বিএনপির চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছর এবং সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান, মাগুরার সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) কাজী সলিমুল হক কামাল, ব্যবসায়ী শরফুদ্দিন আহমেদ, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সাবেক সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ভাগ্নে মমিনুর রহমানকে ১০ বছর করে কারাদণ্ডাদেশ এবং দুই কোটি ১০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

খালেদা জিয়ার এই কারাদণ্ডের প্রতিবাদেই বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করছে ২০ নেতৃত্বাধীন ২০ দলীয় জোট।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী