মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

কলারোয়ার কান্তা ও মনজুরুল আন্তর্জাতিক সম্মেলনে যোগ দিতে নেপালে যাচ্ছেন

কলারোয়ার কৃতি দুই শিক্ষার্থী কান্তা রেজা ও মনজুরুল করীম ২য় নেপাল-বাংলাদেশ ইয়ুথ কনক্লেভ এ যোগ দিতে ৮৮বাংলাদেশি তরুণদের সাথে নেপাল যাচ্ছেন।
২৮মার্চ বৃহস্পতিবার সকাল ১০:৩০টায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের বিজি-৭১ নম্বর ফ্লাইটে তারা কাঠমান্ডুর উদ্দেশ্যে ঢাকা ত্যাগ করবেন তারা। কাঠমান্ডু থেকে সড়ক পথে তারা ইটাহারিতে পৌঁছাবেন।
নেপালের ইটাহারিতে অনুষ্ঠেয় নেপাল-বাংলাদেশ ইয়ুথ কনক্লেভের আয়োজক যৌথভাবে নেপালের ইয়ুথ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার (ওয়াই.ডি.সি.), স্যানিটেশন-এনভায়রনমেন্ট এন্ড এনার্জি (এস.ই.ই.) এবং বাংলাদেশের ইয়ুথ ফর ডেমোক্রেসি এন্ড ডেভেলপমেন্ট (ওয়াই.ডি.ডি) নামক তিনটি সংগঠন। ২৯-৩১ মার্চ এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। সম্মেলনে ৮৮জন বাংলাদেশি তরুণের পাশাপাশি শতাধিক নেপালী তরুণ প্রতিনিধি অংশগ্রহণ করবেন। এছাড়াও ভারত, আফগানিস্তান, ভুটান ও শ্রীলঙ্কা থেকে আরো ২৫ জন তরুণ পর্যবেক্ষক হিসেবে যোগ দেবেন।

শেখ কান্তা রেজা কলারোয়া পাবলিক ইন্সটিটিউটের সাধারণ সম্পাদক এড.শেখ কামাল রেজা ও প্রধান শিক্ষিকা তহমিনা পারভীন লিলির কন্যা। তাদের বাড়ি পৌরসভাধীন তুলশীডাঙ্গা গ্রামে। সে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মাস্টার্সে অধ্যায়নরত।

অপরদিকে এটিএম মনজুরুল করিম কলারোয়া উপজেলার ধানদিয়া ইউনিয়ন ইন্সটিটিউশনের অবসরপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক একেএম ফজলুল করিম ও সাজেদা পারভীনের পুত্র। তাদের বাড়ি উপজেলার বাটরা গ্রামে। মনজুরুল সাউদান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গনিত শাস্ত্রে লেখাপড়া করেছে। বর্তমানে মুক্তাঙ্গন নিউজের এডমিন হিসেবে দায়িত্বরত।

‘জলবায়ু পরিবর্তন এবং প্রাকৃতিক দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা’ বিষয়ক ওই সেমিনারে শেখ কান্তা রেজা প্যানেল স্পিকার হিসেবে থাকছেন।

বাংলাদেশের এই তরুণ প্রতিনিধি দলে আরো রয়েছেন ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস, নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটি, বিইউবিটি, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস, জাতীয় বিশ^বিদ্যালয়-সহ বিভিন্ন বিশ^বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী, এটুআই প্রোগ্রামের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক, ফার্মাসিস্ট, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ব্যবসায়ী, উদ্যোক্তা, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও দলিত সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি, সাংস্কৃতিক সংগঠক, বিভিন্ন ইয়ুথ ক্লাবের প্রতিনিধিবৃন্দ।

২৯ মার্চ সকাল ৯টায় প্রধান অতিথি হিসেবে সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন নেপালের ১নং প্রদেশের মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী শেরধান রাই। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি থাকবেন নেপালে নিযুক্ত বাংলাদেশের মান্যবর রাষ্ট্রদূত মাশফি বিনতে শামস।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর তিনটি সেশনে মোট ৭টি বিষয়ের উপর সেমিনার অনুষ্ঠিত হবে। এসব সেমিনারে দুই দেশের তরুণ প্রতিনিধিদের পাশাপাশি বিশেষজ্ঞগণ বক্তব্য উপস্থাপন করবেন। সম্মেলনের আলোচ্য বিষয়গুলো হলো- এসডিজি, গুড গভর্নেন্স এন্ড ইয়ুথ; ট্রেড, ইনভেস্টমেন্ট এন্ড ট্যুরিজম প্রোমোশন; ইয়ুথ পার্টিসিপেশন, এমপাওয়ারমেন্ট এন্ড পলিসি অ্যারেঞ্জমেন্ট; ক্লাইমেট চেঞ্জ এন্ড ন্যাচারাল ডিসএস্টার ম্যানেজমেন্ট; এন্টারপ্রিনিউয়ারশিপ, ফিন্যান্সিয়্যাল এক্সেস অব ইযুথ এন্ড কোঅপারেটিভ; জেন্ডার, সোশ্যাল ইনক্লুশন এন্ড সোশ্যাল জাস্টিস; মাইগ্রেশন এন্ড হিউম্যান ট্রাফিকিং।
সেমিনারের বাইরেও স্থানীয় জনসাধারণ ও স্থানীয় সরকার সংস্থাগুলোর সাথে বিভিন্ন সামাজিক বিষয়াবলি নিয়ে মতবিনিময়, বাংলাদেশ-নেপাল প্রীতি ফুটবল ও ক্রিকেট ম্যাচ, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন থাকবে এ সম্মেলনে।

৩১ মার্চ সম্মেলনের শেষ দিনে সমাপনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সনদপত্র ও ক্রেস্ট বিতরণ করা হবে। সমাপনী অনুষ্ঠানে নেপাল ন্যাশনাল ইযুথ কাউন্সিল এর ভাইস চেয়ারম্যান মাধব ধুঙ্গেল প্রধান অতিথি এবং ইটাহারি মিউনিসিপ্যাল করপোরেশনের মেয়র শিব ধাকাল বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন।

২০১৭ সালের জুনে কাঠমান্ডুতে ১ম নেপাল বাংলাদেশ ইযুথ কনক্লেভ অনুষ্ঠিত হয়েছিলো।

পররাষ্ট্র মন্ত্রীর বাণী
এদিকে ২য় নেপাল বাংলাদেশ ইয়ুথ কনক্লেভ এর সফলতা কামনা করে বাণী দিয়েছেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রী জনাব ড. এ কে আব্দুল মোমেন। বাণীতে তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, এই সম্মেলনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ও নেপালের মধ্যকার বন্ধুত্ব আরো দৃঢ় হবে। আঞ্চলিক উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির জন্য তরুণদের এই সমন্বিত উদ্যোগ অনেক বেশি ফলপ্রসু হবে। বিশেষ করে ‘বিবিআইএন চুক্তি’ কার্যকরের পর তরুণদের এই সমন্বিত উদ্যোগ ও বন্ধুত্ব জোরদারের এখনই উপযুক্ত সময়।

বাণীতে পররাষ্ট্র মন্ত্রী আরো বলেছেন, বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাও তরুণদের যে কোনো শুভ উদ্যোগকে পৃষ্ঠপোষকতা করার পক্ষে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি এবং তার সরকার তরুণদের ক্ষমতায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশকে উন্নয়নের শিখরে নিয়েছেন।

বাণীতে তিনি এ সম্মেলনের আয়োজকদের প্রতি ধন্যবাদ জানিয়েছেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী