রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

বিএনপি দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না : খালেদা জিয়া

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া বলেছেন- বিএনপি দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচনে যাবে না। শেখ হাসিনার অধীনে কোনো সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না, হতে পারে না।

রবিবার বিকেলে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বিএনপি আয়োজিত সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

বেগম জিয়া বলেন- এরা মানুষকে ভয় পায়। এ জন্য ৭ নভেম্বর আমাদের জনসভা করতে দেয়নি। আজকে অনুমতি দিয়েছে। কিন্তু জনগণ যেন আসতে না পারে সেই ব্যবস্থা করেছে। গণপরিবহন বন্ধ করে দিয়েছে।

খালেদা জিয়া বলেন- যারা সামান্য স্থানীয় সরকার নির্বাচনেই ভোট চুরি করে জিততে চায় তাদের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের মতো বৃহৎ দায়িত্ব কোনওভাবেই নিরপেক্ষ হতে পারে না। নির্বাচনে ইভিএম বাতিল ও সেনা মোতায়েন করতে হবে।

খালেদা জিয়া বলেন- একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচনের মাধ্যমে পরিবর্তন হতে হবে। মানুষকে ভোট দেয়ার সুযোগ তৈরি করে দিতে হবে।

নিরপেক্ষ নির্বাচন দিয়ে দেশের মানুষ কী চায় সেইটা যাচাই করুন। ২০১৪ সালে কোনো নির্বাচন হয় নাই। ৫ শতাংশ ভোটও তারা পায় নাই। এ সংসদ অবৈধ, এ সরকার অবৈধ।
কীভাবে বলবে জনগণের সরকার?-যোগ করেন তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসন বলেন- নির্বাচন কমিশনকে বলব, নিরপেক্ষ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা আপনাদের দায়িত্ব। আপনারা নিরপেক্ষ সরকারের কথা বলেন। শেখ হাসিনার অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন হবে না। চুরি করে জেতার মধ্যে আনন্দ নেই। যারা জনগণকে পাশ কাটিয়ে জিততে চায়, তারা জনগণকে ভয় পায়।

তিনি বলেন- জনগণকে নিয়ে আমাদের রাজনীতি। যদি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন করতে হয় তাহলে সেনা মোতায়েন করতে হবে। সেনাবাহিনীকে মেজিস্ট্রেসি পাওয়ার দিতে হবে। নির্বাচনে ইভিএম চলবে না।

সরকারি কর্মকর্তাদের উদ্দেশে তিনি বলেন- আওয়ামী লীগ বলে থাকে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে আপনাদের চাকরি চলে যাবে। আমরা হিংসার রাজনীতি করি না। কে কত যোগ্য, দক্ষ এসব বিবেচনা করে প্রমোশন দেয়া হবে। আপনারা নির্ভয়ে কাজ করতে পারেন। তারা আপনাদের ভয় দেখায়।

এর আগে রবিবার বি‌কেল সোয়া তিনটায় ম‌ঞ্চে উপস্থিত হন তিনি।

এ সময় নেতাকর্মীরা করত‌া‌লি দিয়ে তাকে স্বাগত জানান। খা‌লেদা জিয়াও মঞ্চে দাঁড়ি‌য়ে দু’হাত নে‌ড়ে নেতাকর্মী‌দের শু‌ভেচ্ছা জানান।
এসময় নেতাকর্মীরা জিয়াউর রহমান, খা‌লেদা জিয়া ও তা‌রেক রহমান নাম উল্লেখ করে স্লোগানে স্লোগা‌নে মুখ‌রিত ক‌রে তোলেন জনসভাস্থল।

মঞ্চের পেছনে লাগানো ব্যানারে লেখা আছে- ‘৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচনের দাবিতে জনসভা’।

সমাবেশ মঞ্চের আশপাশের ল্যাম্পপোস্ট, বিভিন্ন গাছে, নেতাকর্মীদের হাতে হাতে শোভা পাচ্ছে বিএনপির বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাদের পোস্টার, ব্যানার ফেস্টুন।

এর আগে দুপুর পৌনে দু’টার দিকে পবিত্র কুরআন তেলাওয়াতের মাধ্যমে বিএনপির সমাবেশ শুরু হয়।

বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা এসময় উপস্থিত ছিলেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী