মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে সংলাপ

সুষ্ঠু নির্বাচনের বড় বাধা ‘বিশৃঙ্খলা’

দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ‘বিশৃঙ্খলা’ সবচেয়ে বড় বাধা বলে মনে করছেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। বড় একটি দল বা জোট বিগত বর্জন করার কারণে বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়েছিল। তবে নির্বাচন সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠান কমিশনের জন্য চ্যালেঞ্জ হলেও সংলাপের মাধ্যমে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে অর্জিত আস্থা ধরে রাখার পরামর্শ দিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বিচারপতি আব্দুর রউফের মতে, বিশৃঙ্খলা দূর করতে না পারলে কখনো নির্বাচন সুষ্ঠু করা যাবে না। আবার সরকারি কর্মকর্তা দিয়ে কখনও সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না বলে জানিয়েছেন তিনি।

অন্যদিকে আরেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার এটিএম শামসুল হুদা বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের দায়িত্ব শুধু নির্বাচন কমিশনের এবার নয়। রাজনৈতিক দলেরও বিরাট দায়িত্ব রয়েছে। মঙ্গলবার সকালে আগারগাঁও নির্বাচন ভবনে নির্বাচন কমিশন আয়োজিত সংলাপে অংশগ্রহন শেষে সাংবাদিকদের কাছে এসব মন্তব্য করেন সাবেক দুই প্রধান নির্বাচন কমিশনার।

নির্বাচন বিশেষজ্ঞদের সাথে মতবিনিময়ের মাধ্যমে মঙ্গলবার শেষ হলো একাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে অনুষ্ঠিত ইসি সংলাপ। প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে প্রায় তিন মাসব্যাপী চলা ধারাবাহিক সংলাপে সুশীল সমাজ, গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব, রাজনৈতিক দল, পর্যবেক্ষক সংস্থা, নারী নেত্রীদের কাছ থেকে আসা প্রস্তাবগুলো নিয়েই বিশেষজ্ঞদের মত নেয়া হয়।

# সুষ্ঠু নির্বাচনে দায়িত্ব শুধু ইসির একার নয় :এটিএম হুদা
# অনেকটা হালকা অনুভব করছি : সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কেএম নূরুল হুদার সভাপতিত্বে সকাল ১১টায় এ সংলাপ শুরু হয়। প্রায় সোয়া দুই ঘন্ট্যাব্যাপী সংলাপে সাবেক দুই সিইসি, ৬ জন কমিশনারসহ ১৫জন নির্বাচন বিশেষজ্ঞ অংশ নেন। এসময়ে চারজন নির্বাচন কমিশনার, ইসির ভারপ্রাপ্ত সচিবসহ উধ্বর্তন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। সংলাপে অংশগ্রহনকারীদের অনেকেই লিখিত প্রস্তাবনা উপস্থাপন করেন। স্বতন্ত্র প্রার্থীদের ১ শতাংশ ভোটারের স্বাক্ষরযুক্ত শর্ত বাতিল, সেনা মোতায়নের পক্ষে-বিপক্ষে মত, বিদ্যমান সীমানা ভোট, ভোটের সময় ৮টা থেকে ৩টা পর্যন্ত করা, ভোটে গোলযোগ হলে ভোটকেন্দ্র বাতিল ছাড়াও প্রিজাইডিং অফিসারদের অন্যান্য নির্দেশনা স্পষ্টকরণসহ বেশকিছু প্রস্তাব দেন নির্বাচন বিশেষজ্ঞরা। এছাড়াও গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের কিছুধারা সংশোধনের জন্য পৃথকভাবে উপস্থাপন করেছেন সাবেক তিনজন নির্বাচন কমিশনার।

সংলাপ শেষে সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) বিচারপতি মোহাম্মদ আব্দুর রউফ বলেছেন, আমাদের দেশে সুষ্ঠু নির্বাচনের সবচেয়ে বড় বাধা হচ্ছে বিশৃঙ্খলা। এটা ঠিক করতে না পারলে পারমাণবিক শক্তি দিয়েও নির্বাচন সুষ্ঠু করা যাবে না। সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য ভোটারকেই দায়িত্ব দিতে হবে।

তিনি বলেন, কথা হচ্ছে ভোটাররা ভোট দেবেন, ক্ষমতায় যে খুশি যে যাবে। জনগণ হচ্ছে ভোটের মালিক তারাই ভোট চালাবে। ফাইভ স্টার, থ্রি স্টার নিয়ে ভোটের দিন ঘোরার দরকার নেই। এসপি, ডিসি’র দরকার নেই। তৃণমূল পর্যায়ে যদি ভোটাররা ভোট পরিচালনা করেন, তারাই যদি আইনশৃঙ্খলার ভার নেন তাহলে কোনও সমস্যা থাকবে না। এজন্য ৫শ’ জন ভোটারের একটি স্থায়ী ভোটকেন্দ্র গড়ে দিতে হবে। সরকারি কর্মচারী দিয়ে সুষ্ঠু নির্বাচন হবে না।

সাবেক সিইসি এটিএম হুদা বলেন, নির্বাচন সুষ্ঠু করার দায়িত্ব নির্বাচন কমিশনের একার বিষয় নয়। এখানে অনেক প্লেয়ার আছে। এখানে রাজনৈতিক দলেরও বিরাট দায়িত্ব রয়েছে। গত নির্বাচনে বয়কটের কারণে অনেক ক্ষতি হয়েছে। এজন্য এবার রাজনৈতিক দলের সজাগ থাকতে হবে। সবাই যেন নির্বাচন করেন। সেই মনবৃত্তি সকলের মধ্যে থাকতে হবে। নির্বাচনে সব পার্টির আসার জন্য ইসির চ্যালেঞ্জ হচ্ছে-তাদের কাজকর্মে নিরপেক্ষতা প্রমাণ করতে হবে। এমন কিছু করবেন না যেন আস্থা ক্ষুণ্ন হয়। কিছুটা আস্থা তৈরি হয়েছে এটাকে ধারণ করতে হবে।
তিনি বলেন, দীর্ঘমেয়াদি চিন্তা করতে হবে, নির্বাচন কমিশনকে কার্যকরী পদক্ষেপ নিতে হবে। ইসিকে অনেক শক্তিশালী করতে হবে। মানবসম্পদ উন্নয়ন করতে হবে। ভবিষ্যতে সুষ্ঠু নির্বাচন করতে গেলে ইসির নিজস্ব কর্মকর্তাদের রিটার্নিং করতে হবে। আইন যেগুলি আছে এগুলোকে অভিজ্ঞতার আলোকে নির্বাচন কমিশনের এখতিয়াভুক্তগুলো এবং তাদের এখতিয়ারের বাইরেরগুলো বাছাই করে করনীয় ঠিক করতে হবে।

তিনি বলেন, একাদশ সংসদ নির্বাচনের কথা যদি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কথা যদি বলেন, এটা আর হবে না। এটা পারবেন না। যে পরিবেশ এবং আস্থা আছে এটা মেনে নিয়ে নির্বাচন করতে হবে। ইসি তো এ পরিবর্তন আনতে পারে না। সুতরাং এ নিয়ে আমাদের আলাপই হয়নি। কেননা, এটা পিউরলি রাজনৈতিক দলগুলোর বিষয়।

বিচারিক ক্ষমতা দিয়ে সেনা মোতায়েন সম্পর্কে শামসুল হুদা বলেন, বর্তমান আইন অনুযায়ী এখন নির্বাহী ও জুডিশিয়াল আলাদা। তাই বিচারিক ক্ষমতা নিয়ে সেনা মোতায়েন সম্ভব নয়। ভোটাররা যেন নির্ভয়ে ভোট দিতে পারে এবং বাড়ি ফিরতে পারে সে ব্যবস্থা করতে হবে। সেটা বিজিবি, র‌্যাব এবং পুলিশের মাধ্যমেই করা সম্ভব।

নির্বাচনকালীন সরকার ব্যবস্থা সম্পর্কে তিনি বলেন, কিছু জিনিস আছে যা ইসির আওতাভুক্ত। কিছু জিনিস আছে ইসির কিছুই করার নেই। জাতীয় নির্বাচনের আগে এ ডায়লগে এর সমাধান হবে না। কেননা, নির্বাচনের আর এক বছর বাকি আছে। বর্তমান পরিস্থিতি ও পরিবেশ মেনে নিয়েই সবাইকে নির্বাচনে আসতে হবে। এবার যদি কেউ নির্বাচনে না আসে তাহলে মুশকিল আছে। এবার সব পার্টিকেই নির্বাচনে আসতে হবে।
সীমানা পরিবর্তন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, সীমানা পুননির্ধারনের জন্য গ্রাম্য এলাকার অনেক আসন কমে যাচ্ছে আর ঢাকায় বাড়ছে। বাস্তবতা হলো এখানে কারোকেই দোষারোপ করা যাবে না। কারণ আইন সেটা আছে সেভাবে করতে গেলে এটা হবে। কারণ বাংলাদেশসহ বিশ্ব এখন শহরমুখী। এজন্য এই সমস্যার সমাধান করতে হলে সব দলগুলোর সঙ্গে কথা বলে সংবিধান পরিবর্তন করে এই সমস্যার সমাধান করতে হবে। এক্ষেত্রে সিট আরো বাড়ানোর বিষয় আসতে পারে। আসতে পারে শহরের সিটগুলো নির্ধারন করে দেয়ার। এতে অনেক রকম তরিকা হতে পারে।
সাবেক কমিশনার ছহুল হোসাইন মনে করেন রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে একটি সংলাপ অনুষ্ঠানের উদ্যোগ ইসি নিতে পারেন। তিনি বলেন, দলগুলোর মধ্যে যে গ্যাপ সৃষ্টি হয়েছে তা মিটিয়ে সবাইকে নির্বাচনে আনতে একটি উদ্যোগ কমিশন নিতে পারে। কারণ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করা তাদের দয়িত্ব এই নির্বাচন করতে সবাইকে নিয়ে কথা বলতে পারে। তবে এই উদ্যোগ যে সফল হবে তার কোন গ্যারান্টি নেই। এটা ফেল করলে কমিশনকে দায় দেয়া যাবে না।

তিনি বলেন, আমরা পরামর্শ দিয়েছি কমিশন যে শক্তভাবে তাদের ক্ষমতা প্রয়োগ করেন। নির্বাচনে যারা দায়িত্ব যারা পালন করে তাদের নিরপেক্ষ থাকতে হবে। তারা নিরপেক্ষ না থাকলে যতই উদ্যোগ নেয়া হোক তা কাজে লাগবে না। এজন্য যাদের নির্বাচনের দায়িত্বে নিয়োগ দেয়া হবে তোদের আগে থেকে সিলেক্ট করে মোটিভেট করতে হবে। প্রশিক্ষণ দিতে হবে।

সাবেক নির্বাচন কমিশনার মো. শাহ নেওয়াজ বলেন, একটি বড় দল বা জোট নির্বাচনে না আসায় বিগত নির্বাচনে কিছূ বিশৃঙ্খলা হয়েছিল। এবার মনে হচ্ছে সবাই আসবে। কাজেই সেই ধরনের পরিস্থিতি এবার হবে বলে মনে হয় না। এখন ইসির উচিত হবে সুন্দর নির্বাচনের লক্ষ্যে এগিয়ে যাওয়া। নির্বাচনী আসন নিয়ে খুব একটা সমস্যা নেই। একইভাবে বিদ্যমান আইনেই নির্বাচন করা সম্ভব।
তিনি বলেন, রিটার্নিং অফিসার সাধারণত জেলাভিত্তিক জেলা প্রশাসকরা হয়। এবার যেন ইসির কিছু কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেয়া হয়। বাধা দেয়ার বিষয় এখন পর্যন্ত না আসায় এ ইসি সুন্দর একটা নির্বাচন দিতে পারবে বলে আমার বিশ্বাস। এখন ইসিকে সুন্দর একটি নির্বাচনী পরিবেশ তৈরি করে নিতে হবে।

দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন কতটা কঠিন-এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, আমার মনে হয় ইসি যদি শুধু নির্বাচনের দিকেই লক্ষ্য রাখে তাহলে কোনো প্রতিবন্ধকতা তৈরি হবে না। আরপিও এর ৫ ধারা এবং সংবিধানের ১২৬ ধারা অনুসারে ইসিকে যে ক্ষমতাগুলো দেয়া হয়েছে সেগুলো প্রয়োগ করলে যে সরকারই ক্ষমতায় থাকুক না কেন সুষ্ঠু নির্বাচন করা সম্ভব। যেখানে প্রয়োজন হবে সেখানে সেনাবাহিনী মোতায়েন করবে। কিন্তু এজন্য সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি ক্ষমতা দেয়ার দরকার নেই।

সাবেকদের পেয়ে উচ্ছ্বাস সিইসির

সাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি), নির্বাচন কমিশনার ও সাবেক আমলাদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সংলাপে উচ্ছ্বাস ধরে রাখতে পারলেন না সিইসি কে এম নুরুল হুদা। তিনি বলেন, ‘আজ খুব উচ্ছ্বাস হচ্ছে। ইসির সংলাপের আজ শেষ দিন। গত প্রায় তিন মাস ধরে এসব সংলাপে অনেক মূল্যবান কথা শুনেছি, অনেক ভারি ভারি কথা শুনেছি। আজ আপনাদের পেয়ে অনেকটাই হালকা অনুভব করছি।’
তিনি বলেন, ‘সাবেক সিইসি, নির্বাচন কমিশনারদের পেয়ে খুবই ভালো লাগছে। আপনাদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগাবো। আজ বিচিত্র অভিজ্ঞতার গল্প শুনতে চাই। এসব গল্প পরামর্শ আকারে গ্রহণ করবো। যতœ সহকারে তা সংরক্ষণ করবো, তা প্রয়োগ করবো।’
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘সোনারতরী’ কাব্যগ্রন্থের ‘মানসসুন্দরী’ কবিতার পংক্তি ঝরে পড়লো তার মুখে। আবৃত্তি করলেন, ‘আজ কোনো কাজ নয়-সব ফেলে দিয়ে/ ছন্দ বন্ধ গ্রন্থ গীত-এসো তুমি প্রিয়ে,/ আজন্ম-সাধন –ধন-সুন্দরী আমার কবিতা, কল্পনালতা।’

সংলাপে উপস্থিত ছিলেন যারা

সংলাপে ২৬জনকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও সাবেক সিইসি বিচারপতি আব্দুর রউফ ও সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা, নির্বাচন কমিশনার মো. সাইফুল আলম, মুহাম্মদ ছহুল হোসাইন, এম সাখাওয়াত হোসেন, মোহাম্মদ আবদুল মোবারক, মো. আবু হাফিজ, মো. শাহ নেওয়াজ, সাবেক ইসি সচিব ড. এ এফ এম মহিউর রহমান, সাবেক সচিব হুমায়ুন কবির, সাবেক আইজিপি মোহম্মদ হাদীস উদ্দীন, সাবেক প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আবদুল করিম, সাবেক সচিব এএসএম ইয়াহিয়া চৌধুরী, সাবেক মহাপরিচালক বিজিবি ও আনসার-ভিডিপি মেজর জেনারেল (অব.) রফিকুল ইসলাম, স্থানীয় সরকার বিভাগ ও সাবেক সচিব মঞ্জুর আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী