বুধবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

বেলা দেড়টা পর্যন্ত

৭৮ প্রাণ গেছে ঢাকার চকবাজারের অগ্নিকাণ্ডে

রাজধানীর পুরান ঢাকার চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহতের সংখ্যা বাড়ছেই।

বৃহস্পতিবার দুপুর বেলা দেড়টার দিকে শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ওই অগ্নিাকণ্ডে ৭৮টি মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে।

আগুনে নিহতদের অধিকাংশকেই শনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। আহত হয়েছেন প্রায় অর্ধশতাধিক মানুষ; খোঁজ নেই অনেকের।

নিহতদের মধ্যে ৬৬ জন পুরুষ, সাতজন নারী ও পাঁচটি শিশু রয়েছে বলে একটি সূত্র জানিয়েছে।

ফায়ার সার্ভিস অ্যান্ড সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক (অপারেশন অ্যান্ড মেইনটেন্যান্স) মেজর একেএম শাকিল নেওয়াজ এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

এক ব্রিফিংয়ে তিনি জানান, অগ্নিকাণ্ডে ৭৮টি মরদেরহ উদ্ধার হয়েছে। আগুনের কারণ এখনও জানা যায়নি।

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে; যা আগামী ৭ দিনের মধ্যে প্রতিবেদনে দেবে বলে জানান তিনি।

এর আগে সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) জাবেদ পাটোয়ারী। তিনি জানান, আগুনের ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৭০টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সকাল ৭টার দিকে মেজর একেএম শাকিল নেওয়াজ এক ব্রিফিংয়ে জানান, বিভিন্ন ক্যামিক্যাল, বডি-স্প্রে, প্লাস্টিক দ্রব্য প্রভৃতির কারণে আগুন ছড়িয়েছে। আর সরু রাস্তার কারণে আগুন নেভানোর কাজে সমস্যা হয়েছে।

বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে চুড়িহাট্টা মসজিদের পাশে হাজী ওয়াহেদ মিয়ার বাড়িতে আগুনের সূত্রপাত হয়। পরে আশপাশের আরও চারটি ভবনে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এরপর ফায়ার সার্ভিসের ৩৭টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।
রাতেই দগ্ধ-আহতদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও মিটফোর্ড হাসপাতালে নেওয়া শুরু হয়। দগ্ধ, আহত ও তাদের স্বজনের কান্নায় হাসপাতালের পরিবেশ ভারী হয়ে ওঠে।

ঘটনাস্থল থেকে রাত ২টার দিকে ডিএমপি কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া সমকালকে বলেন, চারটি ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। বডি স্প্রের গুদাম থাকায় একটি ভবনের আগুন নিয়ন্ত্রণে আসেনি। তবে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষের জিয়াউর রহমান বলেন, চকবাজারে চুড়িহাট্টা মসজিদ গলির একটি পাঁচতলা ভবনে আগুন লাগে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৩৭টি ইউনিট সেখানে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে।

তিনি জানান, কীভাবে আগুনের সূত্রপাত হয়েছে, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। পাঁচতলা আবাসিক ভবনের নিচে রাসায়নিকের গুদাম রয়েছে। তাই আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।
স্থানীয়রা জানান, আগুন ছড়িয়ে পড়া ৫টি ভবনের প্রতিটির নিচে বিভিন্ন ধরনের দোকান, পারফিউমারি ও প্লাস্টিক সামগ্রীর গুদাম রয়েছে। ওপরের তলাতে লোকজন বসবাস করেন। পানি সংকটের কারণে আগুন নেভাতে হিমশিম খেতে হয় ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের।

রাতেই শত শত স্বেচ্ছাসেবী আশপাশের ভবনের বাসিন্দাদের নিরাপদে সরিয়ে নেন। অনেক ব্যবসায়ী ও তাদের কর্মচারীদের মালপত্র সরিয়ে নিতে দেখা যায়। কেউ কেউ দোকানের সামনে পাহারা দিচ্ছিলেন। বিদ্যুৎ না থাকায় পুরো এলাকায় ভুতুরে পরিবেশের সৃষ্টি হয়।

এলাকাবাসী কারও কারও ভাষ্য, ওয়াহেদ মিয়ার বাড়িতে রাসায়নিকের গুদাম রয়েছে। সেখান থেকেই আগুনের সূত্রপাত। তাই আগুন লাগার পরপর তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

তবে অন্য একজন জানান, ওয়াহেদ ম্যানশনের সামনে একটি ট্রান্সফরমার বিস্ফোরিত হয়ে প্রাইভেটকারের ওপর পড়ে। এ সময় প্রাইভেটকারের সিলিন্ডার বিস্ফোরিত হয়ে ভবনে আগুন লাগে। আগুনের পরপরই অনেকেই ভবন থেকে লাফিয়ে পড়ে আহত হন।

এর আগে ২০১০ সালের ৩ জুন পুরান ঢাকার নিমতলীতে কেমিক্যালের গুদামে ভয়াবহ আগুনের ঘটনা ঘটে। ওই ঘটনায় ১২৪ জনের মৃত্যু হয়।

ঢামেকে মরদেহ সংরক্ষণে হিমশিম

ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে ফ্রিজ নষ্ট হওয়ায় চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নিহতদের দেহ সংরক্ষণ করতে হিমশিম খাচ্ছে কর্তৃপক্ষ।

মধ্যরাতের পর থেকে বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টা পর্যন্ত মোট ৬৭টি মরদেহ ঢামেকে পৌঁছেছে। ঢাকা মেডিকেল পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) বাচ্চু মিয়া জানান, মরদেহগুলোর মধ্যে ৫৮ জন পুরুষ ৫ জন নারী ও ৪ জন শিশু রয়েছে।

মর্গ থেকে একটি সূত্র জানান, ঢামেকে মরদেহ রাখার জন্য ২০টি ফ্রিজ আছে। বেশ কিছুদিন আগে থেকেই ১২টি ফ্রিজ নষ্ট। বাকি ৮টি ফ্রিজে আগে থেকেই মরদেহ রাখা আছে।

কেমিক্যাল গোডাউন সরানোর কাজ এখনই শুরু করা উচিত: আইজিপি

আবাসিক ও জনবহুল এলাকার মধ্যে কেমিক্যাল গোডাউন থাকা উচিত নয় মন্তব্য করে পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ড. জাবেদ পাটোয়ারী বলেছেন, এগুলো সরানোর কাজ এখনই শুরু করা উচিত। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শনে এসে তিনি একথা জানান।

এখন পর্যন্ত ৭০ জনের মরদেহ উদ্ধারের কথা নিশ্চিত করে আইজিপি বলেন, যেহেতু এখানে কেমিক্যাল গোডাউন, প্রচুর রাসায়নিক পদার্থ ছিল। ফলে আগুন দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এখন পুরো ভবন খুঁজে দেখা হচ্ছে আর কোনো মৃতদেহ রয়েছে কি না। আমরা মনে করছি, আরও কয়েকজনের মৃতদেহ থাকতে পারে। পুরো ভবনটি খুঁজে দেখার পর তা বোঝা যাবে।

জাবেদ পাটোয়ারী বলেন, একদিকে তো সেখানে রাসায়নিক গুদাম, তার ওপর ওই ভবনের সামনে কয়েকটি গাড়ি ছিল, যেগুলো গ্যাসে চলে। আগুনের কারণে গাড়িগুলো বিস্ফোরিত হয়। আরেকটি গাড়ি ছিল, যার ভেতর ছিল অনেকগুলো সিলিন্ডার। ওই সিলিন্ডার হয়তো আশপাশের বাড়িতে ও হোটেলে গ্যাস সরবরাহের জন্য ছিল। ওই গাড়িতে ভয়াবহ বিস্ফোরণ হয়। এ কারণে মৃত ব্যক্তির সংখ্যা ও ক্ষয়ক্ষতি অনেক বেড়ে যায়।

আবাসিক ও জনবহুল এলাকার মধ্যে কেমিক্যাল গোডাউন থাকা উচিত নয় বলে মনে করেন আইজিপি। এ সময় সাংবাদিকেরা পুলিশ এ বিষয়ে কোনো ভূমিকা রাখবে কি না, তা জানতে চাইলে তিনি বলেন, এক্ষেত্রে অনেকগুলো পক্ষ কাজ করে। পুলিশ তো অবশ্যই ভূমিকা রাখবে, কাজ করবে। তবে তার আগে পরিবেশ অধিদফতর, সিটি করপোরেশন এবং সরকারের যে অন্যান্য দফতর আছে, যারা এগুলো মনিটর করে, তাদের সিদ্ধান্ত নিতে হবে সরানোর। এগুলো সরানোর কাজ এখনই শুরু করা উচিত।

নিখোঁজদের খোঁজে হাসপাতালে ছুটে বেড়াচ্ছেন স্বজনেরা

রাজধানীর চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিখোঁজদের সন্ধানে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালসহ অগ্নিকাণ্ডস্থলের আশপাশের হাসপাতালগুলোতে হন্যে হয়ে ঘুরছেন স্বজনেরা। এদের মধ্যে কেউ তার নিখোঁজ ছেলেকে খুঁজছেন, কেউ ভাই, কেউ ভাবি, কেউ মামা কেউবা আবার বোন ও দুলাভাইকে খুঁজছেন।

ছেলে এনামুল হককে খুঁজেতে ঢাকা মেডিকেলে এসেছেন আমজাদ হো‌সেন। ছেলে ইয়াছিন রনিকে খুঁজছেন তার বাবার আব্দুল আজিজ। তারা দু’জনই জানান, অগ্নিকাণ্ডের পর ছেলেকে খুঁজে পাচ্ছেন না। রায়হান নামের একজন জানান, অগ্নিকাণ্ডের সময় বোন সোনিয়া, দুলাভাই মিঠুসহ ভাগনে শাহিদ সেই পথ দিয়ে রিকশায় যাচ্ছিলেন। তাদের কোনো খোঁজ নেই।

আগুনের সূত্রপাত ঘটা রাজ্জাক ভবনের সামনে তিন‌টি মোটরসাইকেলে ছিলেন ৬ জন। এদের মধ্যে ৪ জনের সন্ধান পাওয়া গেলেও সিয়াম ও রোহা‌ন নামের দু’জনের খোঁজ পাচ্ছেন না তার স্বজনেরা। নিখোঁজ একজনের বাবা মোহাম্মদ হো‌সেন ঢামে‌কে‌র সাম‌নে ডুকরে ডুকরে কাঁদ‌ছেন। আর ভাই মাহিরকে খুঁজতে ঢাকা মেডিকেল চষে বেড়াচ্ছেন বোন নূর এ আনহা।
নিখোঁজ জহির উদ্দিনের খোঁজে ঢামেক হাসপাতালে একদিন থেকে আরেকদিকে ঘুরে বেড়াচ্ছেন ভাগ্নে রিফাত নেওয়াজ। জানান, মামার দোতলা বাড়িটি আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। মুঠোফোনে ফোন দিলে বাজলেও কেউ ধরছে না।

মর্মান্তিক অগ্নিকাণ্ডের পর ভাবির খোঁজে হাসপাতালে ছুঁটে বেড়াচ্ছেন গিয়াস উদ্দিন। চুরিহাট্টার ফা‌র্মে‌সি‌তে ওষুধ কিন‌তে গি‌য়ে‌ছি‌লেন তিনি।

প্রসঙ্গত, বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে চকবাজারের নন্দ কুমার দত্ত রোডের শেষ মাথায় মসজিদের পাশে একটি বহুতল ভবনে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ৬৯ জনের মরদেহ উদ্ধারের কথা নিশ্চিত করেছে ফায়ার সার্ভিস। এছাড়া আহত ও দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে আরও অনেকে। ফলে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

অগ্নিদগ্ধদের ভর্তি নিতে সব হাসপাতালকে নির্দেশ
রাজধানীর চকবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে এখন পর্যন্ত ৬৯ জনের প্রাণহানির খবর পাওয়া গেছে। বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে চকবাজার চুরিহাট্টা এলাকায় একটি পাঁচতলা ভবনে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

এই অগ্নিকাণ্ডে অনেকে দগ্ধ কিংবা আহত হয়েছেন। তাদের ভর্তি নিতে সব হাসপাতালকে নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। আজ বৃহস্পতিবার সকালে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য কর্মকর্তা পরীক্ষিৎ চৌধুরী বলেন, সব সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালকে চকবাজারের অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় আহত কিংবা দগ্ধদের ভর্তি নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পরবর্তীতে তাদের অবস্থা অনুযায়ী স্থানান্তর করা যাবে।
বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে চকবাজার চুরিহাট্টা এলাকায় একটি পাঁচতলা ভবনে এই অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসীর দাবি, একটি বিস্ফোরণের পর আগুন ছড়িয়ে পড়ে। তবে ডিএমপির লালবাগ বিভাগের উপ-কমিশনার মোহাম্মদ ইব্রাহীম খান গণমাধ্যমকে বলেন, বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত হতে পারে।

প্রাণহানির সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

সবাইকে হতাহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান রাষ্ট্রপতির
রাজধানীর চকবাজারের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। বৃহস্পতিবার রাষ্ট্রপতির প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক শোক বার্তায় একথা জানানো হয়।

শোক বার্তায় জানানো হয়, রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ চকবাজারে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন। তিনি এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় নিহতদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। একইসঙ্গে আহতদের আশু সুস্থতা কামনা করেন। রাষ্ট্রপতি এ দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে চকবাজারের নন্দ কুমার দত্ত রোডের শেষ মাথায় মসজিদের পাশে একটি বহুতল ভবনে এ অগ্নিকাণ্ডের সূত্রপাত হয়। এই রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত ৭০ জনের মরদেহ উদ্ধারের কথা নিশ্চিত করেছে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিস। এছাড়া আহত ও দগ্ধ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে আরও অনেকে। ফলে মৃতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

শোক প্রকাশ
অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। রাষ্ট্রপতি এ মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় নিহতদের আত্মার মাগফিরাত ও শান্তি কামনা করেন এবং শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান। পাশাপাশি দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের পাশে দাঁড়াতে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।

দায়ীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অগ্নিকাণ্ডে হতাহতের ঘটনায় দায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বৃহস্পতিবার সকালে আজিমপুর কবরস্থানে ভাষা শহীদদের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে ক্ষতিগ্রস্তদের পরিবারকে সরকারের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়াও হবে বলে জানান তিনি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী