রবিবার, সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

৩০বছরেও উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি কলারোয়ার হঠাৎগঞ্জ মাদরাসায়

সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার কেড়াগাছি ইউনিয়নের বাকশা হঠাৎগঞ্জ দাখিল মাদরাসায় ৩০ বছরেও উন্নয়নের ছোঁয়া লাগেনি।
বাকশা হঠাৎগঞ্জ এলাকা সহ আশেপাশে কয়েকটি গ্রামে ধর্মীয় ও সুশিক্ষার আলো পৌঁছেদিতে ১৯৮৮সালে প্রতিষ্ঠিত হয় মাদরাসাটি। সীমান্তবর্তী অ-জ পাড়ার মানুষগুলো তখন থেকে লেখাপড়ার সুযোগ পায়। এই মাদ্রাসাতে কুরআন, হাদিসের পাশাপাশি বাংলা, ইংরেজি, গণিত, ফিকাহ, আইসিটি শিক্ষা দেওয়া হয়। প্রথম শ্রেণি থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত পাঠদান করার সুযোগ রয়েছে এখানে। ১৯৯৫ সালে এমপিও ভুক্ত হওয়ার পর ফলাফল এগিয়ে গেলেও পিছিয়ে আছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবকাঠামো নির্মাণ। জায়গা সংকীর্ণতা, ভবন, ও ক্লাস রুমের অভাব দুর্ভোগ যেন কমতি নেই। বর্তমানে বাকশা হঠাৎগঞ্জ মাদ্রাসায় মোট ১৮ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা, কর্মচারি কর্মকর্তা কর্মরত আছে। এছাড়া প্রায় ৫ শতাধীক ছাত্রছাত্রী লেখাপড়া করছে।

সরেজমিনে দেখা গেছে- প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে এলাকাবাসীর সহযোগিতায় যে অবকাঠামো তৈরী করা হয়েছিল তাও এখন প্রায় অনেকটা নষ্টের পথে। শ্রেণিকক্ষের চালের টিন ছিদ্র হওয়াতে সামান্য বৃষ্টিতেই পানিতে ভরে যায়। বিঘ্ন সৃষ্টি হয় পাঠদানের। উন্নয়নের ছোয়া না লাগায় পর্যাপ্ত আসবাবপত্র, শিক্ষার উপকরনের ব্যবস্থা করা সম্ভব হয়নি প্রতিষ্ঠানে। এছাড়া ছাত্র-ছাত্রীদের কমন রুম, ল্যাট্রিন, বাথরুম, খেলার মাঠ এবং বাউন্ডারী প্রাচীরে আনা হয়নি উল্লেখ যোগ্য পরিবর্তন।

এছাড়া বৃষ্টিতে অনেক প্রয়োজনীয় নথিপত্র বৃষ্টির পানিতে ভিজে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। চলতি বর্ষার মৌসুমে মাদ্রাসাটি সংস্কার না হলে ভোগান্তির শেষ থাকবে না। এমনকি টানা বৃষ্টিতে মাদ্রাসার শিক্ষা কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যাওয়ার আশংঙ্কা বিরাজ করছে।

মাদ্রসার সুপার মাওলানা আবুল হোসেন জানান- শিক্ষকরা খুবই আন্তরিক হওয়ায় পাশের হার তুলনামূলক বেশি। ভবন না থাকায় খুব কষ্টের মধ্যে পাঠদান করতে হয়। বৃষ্টিতে পানি আর রৌদে প্রচন্ড গরমে হাফিয়ে উঠতে হয়। তাই সরকার যদি আমাদের নতুন ভবন ও অনুদান প্রদান করেন তাহলে আমরা আরো বেশি শিক্ষার মান উন্নয়ন ঘটাতে পারবো।

মাদ্রাসার ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি মরতুজা আলী জানান- মাদ্রসাটি অতিসুনামের সাথে পরিচালিত হচ্ছে। কিন্তু পর্যাপ্ত সরকারি সুযোগ সুবিধা না পাওয়ায় অবকাঠামোর উন্নয়ন ঘটানো হয়নি। বর্তমান সরকার উন্নয়নমূখি হওয়ায় দেশের ব্যাপক উন্নয়ন ঘটেছে। তাই হঠাৎগঞ্জ মাদ্রাসায় দ্রুত নতুন ভবন ও অনুদান প্রদান প্রদান করতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তিনি।

এদিকে, মাদ্রাসাটিতে উন্নত পরিবেশে শিক্ষার পরিবেশ ফিরে আনতে অনুদানসহ অবকাঠামো নির্মান করতে সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন মাদ্রাসা পরিচালনা পরিষদের সদস্যসহ এলাকাবাসি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

‘প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে সরকার কাজ করছে’: লুৎফুল্লাহ এমপি

সাতক্ষীরা-১ আসনের সংসদ সদস্য এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ বলেছেন- ‘করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবেও উন্নয়নবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন

কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করা হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় বেড়েই চলেছে করোনা সংক্রমন
  • কলারোয়ায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
  • কলারোয়ায় ‘মিনা দিবস’ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
  • কলারোয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
  • কলারোয়ায় দলীলি সম্পত্তি জবরদখল ঠেকাতে সংবাদ সম্মেলন
  • ‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে
  • কলারোয়ার বেত্রবতী হাইস্কুলে ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে জানি’ শীর্ষক স্মৃতিচারণ
  • কলারোয়ায় মন্দিরে মন্দিরে দূর্গাদেবীর আবির্ভাব ঘটাতে চলছে রং-তুলির আচঁড়
  • কলারোয়ার জয়নগর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির আহবায়ক কমিটি গঠন
  • সংবাদ প্রকাশের পর আপডেট হলো কলারোয়া প্রশাসনের সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য
  • কলারোয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সভা অনু্ষ্ঠিত
  • কলারোয়ায় ১নং সীমান্ত পিলার এলাকা পরিদর্শনে ভূমি দপ্তরের বাংলাদেশ-ভারত শীর্ষ কর্তারা