১৬বছরেও সংস্কার করা হয়নি কলারোয়ার চন্দনপুর থেকে চান্দুড়িয়া সড়ক
দুর্ভোগের যেন শেষ নেই? আর কত কাল আমাদের এ দুর্ভোগ পোহাতে হবে?- এমনই মন্তব্য করলেন কলারোয়ার চন্দনপুর ইউনিয়নবাসী। ভেঙ্গেচুড়ে, ধ্বসে গিয়ে, খানা খন্দকে পরিণত হয়ে চন্দনপুর কলেজ মোড় থেকে সীমান্তবর্তী চান্দুড়িয়া কার্পেটিং রাস্তাটি চলাচলে অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। দীর্ঘ ১৬বছরেও সংস্কার হয়নি ওই রাস্তাটি।
জনগুরুত্বপূর্ণ ও ব্যস্ততম এ রাস্তাটি দিয়ে চলাচল করে হাজারো মানুষ। চান্দুড়িয়া বাজার, চান্দুড়িয়া হাইস্কুল, ২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, চান্দুুড়িয়া বিজিবি ক্যাম্পসহ নানান গুরুত্বপূর্ন অবকাঠামো, কৃষি-বানিজ্য ও অন্যান্য কারণে কাদপুর, চান্দুড়িয়া ও গোয়ালপাড়া গ্রামের মানুষ বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে শুধুমাত্র ভাঙ্গাচুড়া রাস্তাটির কারণ।
স্থানীয়রা জানান- ২/৩ বছর আগে গয়ড়া ও চান্দুড়িয়া এলাকায় গরুর খাটাল থাকার কারণে রাস্তার ক্ষয়ক্ষতি মাত্রাতিরিক্ত বেশি হয়েছে। ওই সময় প্রতিদিন গরু ভর্তি ৭০/৮০টি ট্রাক যাতায়াত করতো। সাথে যোগ হয়েছে ইটভাটার কাজে ব্যবহৃত ইট ও মাটি আনা নেয়ার জন্য ট্রলি, ট্রাক্টর-ট্রাক ইত্যাদির অনিয়ন্ত্রিত চলাচল। আর চরম দূর্ভোগ নেমে আসে বর্ষা মৌসুমে। সামান্য বৃষ্টিতেই কর্দমক্ত হয়ে ছোট-বড় দূর্ঘটনা যেমন হচ্ছে তেমনি যাতায়াতে অনুপযোগি হয়ে পড়েছে। যেন এসব দেখার যেন কেউ নেই।
চন্দনপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য কামাল হোসেন লাভলু, ২নং ওয়ার্ড সদস্য শাহাদাৎ হোসেনসহ স্থানীয় জনসাধারণ এমনটাই জানালেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে- চন্দনপুর ইউনাইটেড কলেজ মোড় থেকে মাত্র ৩ কিলোমিটার দুরত্ব চান্দুড়িয়া বাজারের রাস্তাটি কার্পেটিং ধস নেমে দীর্ঘদিন ধরে ঝুঁকিপূর্ণ ও মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে। বৃষ্টির পানি নামতেই ভাঙ্গনের ফলে আরো নানান দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
দীর্ঘদিন যাবৎ এই রাস্তাটি জরাজীর্ণ হয়ে থাকলেও সংস্কারে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের যেন কোনো নজর আসেনি।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম জানান- এ রাস্তা মেরামতের জন্য উপজেলা এলজিইডি কর্মকর্তাদের সৃদৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে।
এমপি মহোদয়ের সুদৃষ্টি আকর্ষন করেছেন এলাকার ভুক্তভোগী সাধারণ মানুষ।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন
‘প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে সরকার কাজ করছে’: লুৎফুল্লাহ এমপি
সাতক্ষীরা-১ আসনের সংসদ সদস্য এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ বলেছেন- ‘করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবেও উন্নয়নবিস্তারিত পড়ুন
কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন
কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করা হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন