সোমবার, নভেম্বর ১৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

হাসপাতালের বেডে শুয়ে খালেদা জিয়া যেভাবে শুনলেন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালের বেডে শুয়েই গতকাল ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার রায় শুনলেন কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।

কারারক্ষীদের মুখ থেকেই তিনি নিজের ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের রায় শোনেন। হাসপাতাল-সংশ্লিষ্ট সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

এ ছাড়া এ মামলার রায়ে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, উপমন্ত্রী আবদুস সালাম পিন্টুসহ ১৯ জনের মৃত্যুদণ্ডের আদেশ হয়েছে। বাকি ১৯ জনের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা হয়েছে। রায় শুনে নিশ্চুপ ছিলেন বিএনপি-প্রধান। এ সময় তাঁকে বিমর্ষ দেখা যায় বলে জানা গেছে। তিনি দিনভর কারও সঙ্গে কোনো কথা না বলে চুপচাপ বেডে শুয়ে থাকেন।

সূত্রমতে, চিকিৎসা নিতে বঙ্গবন্ধু মেডিকেলের কেবিন ব্লকে ৬১২ নম্বর কেবিনে ভর্তি হয়েছেন কারাবন্দী বেগম জিয়া। পাশের ৬১১ নম্বর রুমটিতে বিএনপি-প্রধানের মালামাল রাখার জন্য বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ওই দুই রুমে এখন পর্যন্ত বিটিভির সংযোগও দেওয়া হয়নি। ৬ অক্টোবর হাসপাতালে ভর্তি হওয়ার দিনই টিভি লাইনের সংযোগ চাইলে দায়িত্বরত কারারক্ষীরা রিমোট খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না বলে বিএনপি-প্রধানকে জানান। পরে এ নিয়ে আর কোনো কথা বলেননি বেগম জিয়া। সংশ্লিষ্ট সূত্রমতে, কারাগার থেকে হাসপাতালে যাওয়ার পর বেশির ভাগ সময় ঘুমিয়ে কাটাচ্ছেন বিএনপি চেয়ারপারসন। কারাগারে তাঁর খুবই কম ঘুম হয়েছে বলেও দায়িত্বরত চিকিৎসক ও কারারক্ষীদের জানিয়েছেন তিনি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দেওয়া খাবারই পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে তাঁকে খাওয়ানো হচ্ছে। তবে বেগম জিয়া অল্প খাবার খান। বেশির ভাগ সময়ই স্যুপ, লাউ সবজি ও মুরগির মাংস খান তিনি। তাঁর পছন্দের মেন্যু অনুযায়ী তাঁর খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। রায় ঘোষণার পরই সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারকে বিশেষ কারাগার ঘোষণা দিয়ে সেখানে রাখা হয়।

এরপর ৬ অক্টোবর বেলা ৩টা ১৮ মিনিটে বেগম খালেদা জিয়াকে কারাগার থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি করা হয়।

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলা
খালেদা জিয়ার জামিনের মেয়াদ বাড়ল

জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় কারাবন্দী বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার জামিনের মেয়াদ আগামী ১৫ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়িয়েছেন হাইকোর্ট। এ নিয়ে জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় অষ্টমবারের মতো কারাবন্দি খালেদা জিয়ার জামিনের মেয়াদ বড়ানো হল।

এর আগে, গত মঙ্গলবার বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এই মামলায় তার জামিনের মেয়াদ ১১ অক্টোবর পর্যন্ত বৃদ্ধি করেন।

প্রসঙ্গত, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় গত ৮ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত ৫-এর বিচারক ড. আখতারুজ্জামানের আদালত খালেদা জিয়াকে ৫ বছরের কারাদণ্ড দেন। এরপর থেকে তাকে পুরান ঢাকার নাজিমউদ্দিন রোডের পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারে রাখা হয় সাবেক এই প্রধানমন্ত্রীকে। সর্বশেষ তাকে চিকিৎসার জন্য হাইকোর্টের নির্দেশে গত ৬ অক্টোবর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) ভর্তি করা হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী