রবিবার, নভেম্বর ১৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদত: নামাজ

ঈমান লাভের পর নামাজই হলো ঈমানদারের বাহ্যিক প্রমাণ। যে সঠিকভাবে নামাজ আদায় করে সেই প্রকৃত মুমিন। যে নামাজ আদায় করে না সে মুমিন হতে পারে না।
নিজেকে পরিশুদ্ধ করার একমাত্র ইবাদত নামাজ। এ ঘোষণা স্বয়ং মহান রাব্বুল আলামিন আল্লাহ তায়ালার। তিনি বলেন,

اتْلُ مَا أُوحِيَ إِلَيْكَ مِنَ الْكِتَابِ وَأَقِمِ الصَّلَاةَ إِنَّ الصَّلَاةَ تَنْهَى عَنِ الْفَحْشَاء وَالْمُنكَرِ وَلَذِكْرُ اللَّهِ أَكْبَرُ وَاللَّهُ يَعْلَمُ مَا تَصْنَعُونَ
‘আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং নামাজ কায়েম করুন। নিশ্চয় নামাজ অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা কর।’ (সূরা: আনকাবুত, আয়াত: ৪৫)
নামাজ মানুষের অন্যতম ইবাদত হওয়ার কারণ হলো, এ নামাজের মাধ্যমেই মানুষ যাবতীয় পাপ থেকে মুক্ত থেকে পবিত্র জীবন-যাপন করে। উদাহরণ স্বরূপ উল্লেখ করা যেতে পারে-

ফোয়ারা বা নদীতে যেমন আপনা-আপনি পানির স্রোত বয়ে যায় ঠিক তেমনি ঈমানদার ব্যক্তির কাছেও স্রোতের মতো পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পর্যায়ক্রমে উপস্থিত হতে থাকে।কোনো ব্যক্তি যদি নদী কিংবা পানির ফোয়ারা থেকে গোসল করে তবে তার শরীর থেকে যেভাবে ময়লা বিদূরিত হয় ঠিক তেমনি কেউ যদি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ যথারীতি আদায় করে তবে তাদের জীবন থেকেও গোনাহনামক ময়লা বিদূরিত হয়ে যায়।

এ কারণেই রাসূলে পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ঘোষণা করেন-
‘জেনে রেখো! নামাজই তোমাদের সর্বোত্তম ইবাদত।’

নামাজ সর্বশ্রেষ্ঠ হওয়ার অন্যতম কারণ হলো-
মহান আল্লাহর তায়ালার হুকুম পালন বা ইবাদতে সবচেয়ে বেশি আনুগত্য প্রকাশ পায় এ নামাজের মাধ্যমে। নামাজে আল্লাহ এবং বান্দার বাইরে আর কারো কোনো অংশ থাকে না। বান্দা নামাজ পড়ার মাধ্যমে একনিষ্ঠভাবে শুধু আল্লাহ তায়ালারই শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণা করে। এবং এ নামাজেই সেজদারত অবস্থায় বান্দা মহান আল্লাহর সবচেয়ে নিকটবর্তী হয়।

বান্দা যেন মহান আল্লাহ তায়ালার একান্ত সান্নিধ্য লাভ করতে পারে, সে জন্যই আল্লাহ তায়ালা মানুষের ওপর প্রতিদিনি পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছেন। আর বান্দাও নামাজের মাধ্যমে আল্লাহকে একান্ত আপন করে নেন। তাই নামাজকে মুমিনের মেরাজ হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।নামাজ ফরজ ইবাদত। ইসলামের দ্বিতীয় স্তম্ভ। অন্যসব ইবাদতের আগে প্রত্যেক ঈমানদারের জন্য যথাযথ সময়ে তা আদায় করা ফরজ। কোনো অজুহাতেই নামাজ তরক করা যাবে না। কারণ-

‘মুসলিম এবং কাফের ব্যক্তির মধ্যে পার্থক্য হলো নামাজ তরক করা।’ অর্থাৎ কাফের নামাজ ছেড়ে দেয় আর মুসলিম নামাজ প্রতিষ্ঠা করে।

মহান আল্লাহ তায়ালা মুসলিম উম্মাহকে শত প্রতিকূলতার মাঝেও যথাযথভাবে সঠিক সময়ে নামাজ আদায় করার মাধ্যমে শ্রেষ্ঠ ইবাদতে নিজেকে নিয়োজিত রাখার তাওফিক দান করুন। পরিপূর্ণ মুমিন হওয়ার তাওফিক দান করুন। আল্লাহুম্মা আমিন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী