মঙ্গলবার, জানুয়ারি ২১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

বেনাপোল প্যাসেন্জার টার্মিনালের সেবার মান নিয়ে অখুশি যাত্রীরা

বেনাপোল স্থলবন্দরের আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালে পাসপোর্ট যাত্রীদের সেবা কার্যক্রম চালু হয়নি এখনও। সেবার মানের দিকে খেয়াল না থাকলেও বন্দর কর্তৃপক্ষ বছর না ঘুরতেই ট্যাক্সের পরিমাণ বাড়িয়েছে। বাড়তি টাকা গুণতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন যাত্রীরা।

যাত্রীরা বলেছেন, সেবা না দিয়ে যাত্রীদের ওপর অবিচার করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। অন্যদিকে বন্দর কর্তৃপক্ষের তরফে বলা হচ্ছে সেবাকার্যক্রম চালু করার জন্য টেন্ডার প্রক্রিয়াচলছে।অচিরেই সেবাপ্রদানের ব্যাবস্থা করাহবে।

ভালো ও সহজ যোগাযোগ ব্যবস্থার কারনে বেনাপোল স্থলবন্দরের প্রতি পাসপোর্টযাত্রীদের আগ্রহ বেশী। চিকিৎসা সেবা ও আত্মীয় স্বজনের বাড়ীতে বেড়ানোর আশায় এ পথে সাধারণ যাত্রীদের যাতায়াত অন্য বন্দরের চেয়ে অনেক বেশি। গত ৫ বছরে এ পথে যাত্রীদের যাতায়াত বেড়েছে ৩ গুণ। বর্তমানে প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ হাজার দেশি-বিদেশি যাত্রী যাতায়াত করছেন এবন্দর দিয়ে। যাত্রীদের বেনাপোল চেকপোস্ট থেকে এক কিলোমিটার দূরে বেনাপোল বাজারে গিয়ে বাসের টিকিট ও ক্যান্টিনসহ প্রয়োজনীয় কাজ সারতে হয়রানিতে পড়তে হয়।
যাত্রীদের এ হয়রানি রোধ করতে ও সেবার মান বাড়াতে বেনাপোল চেকপোস্টে সরকার আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ভবন তৈরি করে। এখানে এক ছাদের নিচে ৩৮ টাকা ৭৬ পয়সা ট্যাক্স পরিশোধ করে ইমিগ্রেশন, কাস্টমস, ব্যাংক, খাবারের ক্যান্টিনসহ প্রয়োজনীয় সুবিধা থাকার কথা। গত বছরের ২রা জুন প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ভবন উদ্বোধন করা হয়। ঐদিন থেকে শুধু বাথরুম সুবিধা চালু করে যাত্রীদের কাছ থেকে ট্যাক্স আদায় শুরু করে দেয় কর্তৃপক্ষ। এতে চরম ক্ষুব্ধ যাত্রীরা।

এরইমধ্যে আবার নতুন বছরের প্রথম দিন থেকেই ট্যাক্স বাড়িয়ে ৪০ টাকা ৭৫ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। টাকা খুচরো না থাকার কথা বলে যাত্রীদের কাছ থেকে ৪২ টাকা হারে ট্যাক্স আদায় করা হচ্ছে। এতে যাত্রীদের কাছ থেকে প্রতি মাসে নির্দিষ্ট ট্যাক্স ছাড়াও বাড়তি আদায় হচ্ছে ২ লাখ ১০ হাজার টাকা।

আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল ভবনে সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, এই ভবনে ইমিগ্রেশন, কাস্টমস ও সোনালী ব্যাংকের বুথ থাকার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত তা স্থাপন করা হয়নি। এছাড়া পরিবহন কাউন্টার ও খাবারের ক্যান্টিন চালু নেই। যাত্রীদের ব্যাগ বহনের জন্য ট্রলি থাকার নিয়ম থাকলেও তা এসে পৌঁছায়নি। নেই পর্যাপ্ত টয়লেটের ব্যবস্থা। এতে যাত্রীরা অযথা এ ভবনে গিয়ে বাড়তি ট্যাক্স দিচ্ছেন।

ভারতে ভ্রমণকারী যাত্রী অনিমেষ কলারোয়া নিউজকে বলেন- একবারে সরকারকে ভ্রমণ কর ৫১০ টাকা দিয়েও কোনো সেবা পাচ্ছিনা। এটা জুলুম ছাড়া আর কিছু নয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী