মঙ্গলবার, মে ৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

বিবর্তনে সৌদি নারীদের জীবন-যাপন

কালের বিবর্তনে বদলে যাচ্ছে সৌদি আরবের নারীসমাজ। হালাল বিনোদনের পথে দেশটির নারীরা।

অনেকে বলছেন, একের পর এক দেশটির নারীদের জীবন-যাপনে পরিবর্তন আনছেন সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মুহাম্মদ বিন সালমান।

এরই মধ্যে নারীদের গাড়ি চালানোর অনুমতি প্রদান, ফুটবল মাঠে বসে খেলা দেখার অধিকার এবং স্কুল-কলেজের মেয়েদের মুঠোফোন ব্যবহার করার অধিকার দেওয়া হয়েছে।

এ ছাড়া দেওয়া হয়েছে নারীদের সরাসরি সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়ার সুযোগ। সৌদি নারীরা বলছেন, দুই বছর আগেও সৌদি নারীদের এসব অধিকারের কথা ভাবা ছিল স্বপ্ন।

সৌদি বাদশাহ সালমান দুই বছর আগে ভাতিজা মুহাম্মদ বিন নায়েফকে সরিয়ে তার উত্তরসূরি করেন ছেলে মুহাম্মদ বিন সালমানকে।

এরপর থেকে সৌদি আরবের সর্বত্র দিনবদলের হাওয়া বইতে শুরু করে রক্ষণশীল দেশ বলে পরিচিত সৌদি আরবে।
দেশটিতে অর্থনৈতিক সংস্কারের নামে তেলভিত্তিক অর্থনীতির নির্ভরতা কমানো, পর্যটন ও শিল্পায়নে গুরুত্ব দেওয়া, দুর্নীতি নিয়ন্ত্রণ, আগ্রাসী পররাষ্ট্রনীতি আর নারীদের অধিকারের বিষয়ে ধাপে ধাপে অনেকটা বৈপ্লবিক পরিবর্তন আনা হচ্ছে। এর মূল কৃতিত্ব তরুণ ক্রাউন প্রিন্স মুহাম্মদ বিন সালমানের। বাবা বাদশাহ সালমান সিংহাসনে থাকলেও কার্যত অনেক ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা পালন করছেন এই যুবরাজ।

গাড়ি চালানোর অধিকার পেয়েছেন সৌদি নারীরা।
ধাপে ধাপে অধিকার পাওয়া সৌদি নারীরা এবার দেশটির সেনাবাহিনীতে যোগ দেওয়া শুরু করেছেন।

কয়েক দিন আগে সেনাবাহিনীতে নারীদের নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু করেছে দেশটির সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।
আপাতত মক্কা, মদিনা, রিয়াদ ও আল-কাসিম প্রদেশে সৈনিক পদে নিয়োগ পাচ্ছেন নারীরা।

মাত্র চার বছর আগে সৌদি নারীরা ভোটাধিকার ও নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অধিকার পান।

আগামী সপ্তাহ থেকে সৌদি নারীরা নিজ নামে ব্যাংক হিসাব খোলার অধিকার পাচ্ছেন।

সৌদি আরবের বিভিন্ন স্থানে বিনোদন পার্ক নির্মাণ করেছে দেশটির সরকার।

এ ছাড়া রাষ্ট্রীয়ভাবে ব্যবসা করার অনুমতি পেয়েছেন সৌদি নারীরা।

সৌদি নারীদের অধিকার আন্দোলনের নেতা মানাল আর শরিফ বলেন, ‘পশ্চিমা বিশ্বের মতো সৌদি নারীরাও এগিয়ে যাবে। পুরুষের পাশাপাশি তারাও বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজে অংশ নেবে। নারীরা সৌদি অর্থনীতির চাকাকে সবল করবে। সামাজিক অবস্থান মজবুত করবে তারা।’

বদলে যাওয়া সৌদি আরব সম্পর্কে অনেকে বলছেন, প্রায় ৯ দশক ধরে সৌদি আরবের ক্ষমতায় থাকা বর্তমান রাজবংশের কেউই এসব বিষয় নিয়ে ভাবেননি। শুধু নারী অধিকারের বিষয়ে নয়, অন্য কোনো বিষয়েও সংস্কারের পথে হাঁটেননি তারা।
এর কারণ হচ্ছে, দেশটির রক্ষণশীল সমাজের বিরুদ্ধে যেতে চাননি কেউ। সেখানে মুহাম্মদ বিন সালমান অনেকটা নিজের মতো করে নারীদের বদলে যাওয়ার পথ দেখিয়েছেন।

এভাবে নতুন করে দিনবদলের চেষ্টা দেশটির ভিশন-২০৩০-এর অংশ। এটাকে সৌদি সরকার নাম দিয়েছে উন্নয়নের মহাপরিকল্পনা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পাকিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ১৯ জনের মৃত্যু

পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে শক্তিশালী ৫ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাতে ১৯বিস্তারিত পড়ুন

২৪ ঘণ্টার মধ্যে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় হিক্কা

ধেয়ে আসছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিক্কা। এর ফলে ঝড়ের পাশাপাশি ভারীবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

  • সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান
  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ৩য় বারের মতো কাশ্মীর ইস্যুতে মধ্যস্ততার প্রস্তাব ট্রাম্পের
  • এক রাজার ১০০ স্ত্রী ও ৫০০ সন্তান! (ভিডিও)
  • মুখে মাকড়সা চড়লে ‘রিল্যাক্স’ অনুভূত হয় এই নারীর! (ভিডিও)
  • পানির নিচে বিয়ের প্রস্তাব দিতে গিয়ে মার্কিন নাগরিকের মৃত্যু
  • মাথায় ৪ ইঞ্চি লম্বা শিং নিয়ে হাসপাতালে বৃদ্ধ!
  • ১৩০টির বেশি দেশ ঘুরে বেড়ানো এক অন্ধ পর্যটকের গল্প
  • হেলমেট ঢোকেনি মাথায়, জরিমানা নিতে ব্যর্থ ট্রাফিক পুলিশ!
  • ৪ বছর প্রেম শেষে ৩০০ বছর বয়সী ভূতকে বিয়ে! (ভিডিও)
  • ছাগল চুরির ৪১ বছর পর ধরা পড়ল চোর!
  • যে গ্রামে প্রতিটা বাড়িই দরজাহীন, ব্যাংকে নেই তালা!