শুক্রবার, নভেম্বর ১৫, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

কলারোয়ায় কবিরাজিতে পাল্টাপাল্টি অভিযোগ রোগি আর কবিরাজের!

কলারোয়ায় ভন্ড কবিরাজের ধোঁকাবাজিতে দুই পরিবারে অশান্তির অভিযোগ উঠেছে।

কলারোয়া উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়নের খোরদো-বাটরা গ্রামের এক কবিরাজের বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ তুলেছেন যশোর জেলার ঝিকরগাছা উপজেলার কীর্তিপুর এলাকার রবিউল ইসলামের স্ত্রী মোছা. রজনী খাতুন (২৫)।

তারা জানান- ‘শারীরিক অসুস্থতার কারণে রজনি খাতুন তার বাবা রেজওয়ানের বাড়ি কলারোয়ার দেয়াড়া ইউনিয়নের পাকুড়িয়ায় অবস্থান করছিলেন। লোক মুখে জালালাবাদ ইউনিয়নের খোরদো-বাটরা এলাকার কবিরাজ মোছা. পাচিয়া বেগম (৪৫) এর কথা জানতে পেরে অসুস্থতা ও অন্য সমস্যায় সেখানে যান সল্প খরচে সেবা নিতে। কবিরাজ পাচিয়া বেগম দীর্ঘদিন ধরে পানি পড়া, মাদুলী, ঝাড়ফুক, তামার আংটি ও ভরন দিয়ে বিভিন্ন ব্যাধি বা জ্বিনভুত উপসর্গ সংক্রান্ত সমস্যার উপর কবিরাজি করছেন। সেই অনুযায়ী অভিযোগকারী রজনী খাতুনও চিকিৎসা নিতে যান সেখানে।’
রজনী খাতুন জানান- ‘তাদের স্বামী-স্ত্রীকে কবিরাজ পাচিয়া বেগম ঝাড়ফুক, তাবিজ, তামার আংটি, তৈল ও পানি পড়া দিয়ে কয়েক হাজার টাকা লুটে নেন। কিন্তূ দীর্ঘদিন চিকিৎসা চললেও আশানুরূপ কোন ফল আসেনি। এমনকি আয়না ভারনের উদ্দেশ্যও পুরণ হয়নি রজনীর।একপর্যায়ে রজনী খাতুন ও তার স্বামী কবিরাজের কাছে গিয়ে চিকিৎসায় কাজ না হওয়ায় টাকা ফেরত চান। এতে কবিরাজ পাচিয়ার সহযোগীরা তাদেরকে মারধর, গালিগালাজ এবং বিভিন্ন হুমকি ধামকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন।’

এ বিষয়ে কবিরাজ পাচিয়া বেগম জানান- ‘আমি দীর্ঘ ৬-৭ বৎসর ধরে স্বপ্নে পাওয়া ঔষধ ও কোরআন থেকে সূরা পাঠ করে ফুক দিয়ে এবং প্রাকৃতিক গাছ গাছড়ার সাহায্যে কবিরাজি করে আসছি। এমন ঘটনা কখনো ঘটেনি। একেকজনের ব্যাধি অনুযায়ী টাকা নিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তবে খুব সীমিত অর্থাৎ ২০-৫০ সাদকা ও ভারন দিতে ২০ টাকা নিয়ে। অনেকেই দেয়না। কারো কাজ হয়, কারো নাও হতে পারে। সেজন্য আমি দায়ি থাকব কেন? তাছাড়া রোগীর সব রোগ যে আমি সারতে পারব এমন কোন কথা না। আমি অছিলা মাত্র। বাকিটা আল্লাহ ভরসা।’
টাকার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন- ‘চিকিৎসার খরচ অনুযায়ী ২০টাকা ভারন বাবদ নেয়া হয়েছে। যেটা সবার কাছ থেকে নেয়া হয়। ভারনে তাদের নির্দিষ্ট লোকের নাম না বলাতে রেগে গিয়ে বাকবিতন্ডা শুরু করে। তাদের অভিযোগ মিথ্যা।’

তবে ভরনে ২০ টাকা নেয়া হয়েছে বলে স্বীকার করেন কবিরাজ পাচিয়া বেগম। তিনি বলেন- ‘আমি তাদের কিছুই বলিনি।’
এমনকি অতিরিক্ত কোন টাকা নেয়া হয়নি বলে দাবি করেন তিনি।

এদিকে, অভিযোগকারী রজনী ও তার অভিভাবকরা দাবি করেন- ‘ভরনে ও তাদের উদ্দেশ্যমূলক চিকিৎসার সমাধান করতে পারবে না তাহলে কেন এতো টাকা নিয়ে সংসারে অশান্তি ও ঘটনাস্থলে প্রতিবাদ করায় অপমান ও মারপিট করে ঐ কবিরাজ পাচিয়া বেগমের সহযোগিরা?

আর যেনো কেউ ভোগান্তিতে না পড়ে সেদিকেই সংশ্লিষ্টদের সুদৃষ্টি কামনা করেন ও সুষ্ঠু বিচারের দাবি করেন রজনী খাতুন ও তার অভিভাবকরা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

‘প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে সরকার কাজ করছে’: লুৎফুল্লাহ এমপি

সাতক্ষীরা-১ আসনের সংসদ সদস্য এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ বলেছেন- ‘করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবেও উন্নয়নবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন

কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করা হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় বেড়েই চলেছে করোনা সংক্রমন
  • কলারোয়ায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
  • কলারোয়ায় ‘মিনা দিবস’ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
  • কলারোয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
  • কলারোয়ায় দলীলি সম্পত্তি জবরদখল ঠেকাতে সংবাদ সম্মেলন
  • ‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে
  • কলারোয়ার বেত্রবতী হাইস্কুলে ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে জানি’ শীর্ষক স্মৃতিচারণ
  • কলারোয়ায় মন্দিরে মন্দিরে দূর্গাদেবীর আবির্ভাব ঘটাতে চলছে রং-তুলির আচঁড়
  • কলারোয়ার জয়নগর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির আহবায়ক কমিটি গঠন
  • সংবাদ প্রকাশের পর আপডেট হলো কলারোয়া প্রশাসনের সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য
  • কলারোয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সভা অনু্ষ্ঠিত
  • কলারোয়ায় ১নং সীমান্ত পিলার এলাকা পরিদর্শনে ভূমি দপ্তরের বাংলাদেশ-ভারত শীর্ষ কর্তারা