শনিবার, নভেম্বর ১৬, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

পড়ুন ইংরেজিতেও...

খালেদা জিয়ার ‘দুর্দিনে’ তারা কোথায়?

দলীয় চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ‘দুর্দিনে’ও পাশে নেই বিএনপিপন্থী চার কূটনীতিকি-বুদ্ধিজীবী। অথচ গত একদশকেরও বেশি সময় ধরে সাংবাদিক শফিক রেহমান, কবি-বুদ্ধিজীবী ফরহাদ মজহার ও প্রকৌশলী মাহমুদুর রহমান বিএনপির প্রতিটি কর্মসূচির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। ওই সময়ের মধ্যে ঘুরে-ফিরেই তাদের দেখা যেতো দলটির পাশে। এমনকী প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে জিয়া পরিবারের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে জড়িত শমসের মবিন চৌধুরীকেও বিএনপির চলমান কোনও কর্মসূচি বা সংকটে দেখা যায় না। সর্বশেষ গত ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলার রায়ে দণ্ডিত হয়ে খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর থেকে বিএনপির কোনও কর্মসূচিতে এই চার বুদ্ধিজীবীকে দেখা যায় না। যোগাযোগ হয়নি দলটির কোনও নেতার সঙ্গেও। বিএনপির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতার সঙ্গে আলাপকালে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।

খালেদা জিয়ার ঘনিষ্ঠ বুদ্ধিজীবীরা যখন দূরে, শনিবার সন্ধ্যায় গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে তখন বিএনপিপন্থী চারজন বুদ্ধিজীবীকে নিয়ে বৈঠকে বসেছেন বিএনপির দশজন সিনিয়র নেতা। তবে এই বৈঠকেও জাতীয়তাবাদী আদর্শের এই চার বুদ্ধিজীবীকে দেখা যায়নি।

এদিকে বিএনপির পঞ্চম ও ষষ্ঠ জাতীয় কাউন্সিলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের দায়িত্ব নিয়ে কাজ করেছেন শফিক রেহমান। পরে ২০১৬ সালের ১৬ এপ্রিল গ্রেফতার হয়ে জামিন লাভ পান ওই বছরের ৬ সেপ্টেম্বর। কারামুক্ত হওয়ার পরই তিনি খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন কিনা, তাও জানা যায়নি। যদিও এক-এগারোর সময় খালেদা জিয়া কারাগার থেকে বের হয়েই প্রথমে তার সঙ্গেই দেখা করেন।

গত ৮ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতি মামলার রায় ঘোষণা শেষে খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর কোনও উদ্যোগও দেখা যায়নি শফিক রেহমানের পক্ষ থেকে। পরদিন শুক্রবার একটি দৈনিকে তিনি তার ধারাবাহিক কলাম লিখলেও খালেদা জিয়ার বিষয়ে কোনও মন্তব্য করেননি।

শফিক রেহমানের ঘনিষ্ঠ একাধিক ব্যক্তি জানান, চলতি ফেব্রুয়ারির শুরুতে তিনি ঢাকা ত্যাগ করেছেন। বর্তমানে লন্ডনে রয়েছেন। স্ত্রী গুরুতর অসুস্থ থাকায় তার চিকিৎসার পেছনেই সময় দিচ্ছেন তিনি।

আরেকটি সূত্রের ভাষ্য, শফিক রেহমান তার নতুন কোনও উদ্যোগে হাত দিয়েছেন। তার সম্পাদিত পত্রিকা সাপ্তাহিক যায়যায়দিন, মৌচাকে ঢিলের বিশেষায়িত লেখাগুলো প্রকাশ করবেন। এক্ষেত্রে নতুনভাবে অনলাইন পত্রিকা করবেন তিনি। তবে পত্রিকাটির কার্যালয় ও পরিচালনা দেশের বাইরে থেকে পরিচালিত হবে।

জানতে চাইলে শফিক রেহমানের সহকারী সজিব ওনাসিস বলেন, ‘তিনি আগামী মার্চে দেশে ফিরতে পারেন।’

বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবী ও পরামর্শক হিসেবে সামনের কাতারে বিবেচনা করা হয় বন্ধ থাকা দৈনিক আমার দেশ-এর সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে। তবে খালেদা জিয়া কারাগারে যাওয়ার পর থেকে তিনিও দলীয় কোনও কার্যক্রমে অংশ নিচ্ছেন না।

বিএনপির একাধিকসূত্র বলছে, খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনে যেভাবে চলছে, সে ‘শান্তিপূর্ণ’ ধারাটি মাহমুদুর রহমানের পছন্দের বাইরে। এছাড়া দল যেভাবে পরিচালিত হচ্ছে, বিশেষ করে লন্ডন টু ঢাকার সিদ্ধান্ত গ্রহণ, স্থায়ী কমিটিতে আলোচনা করা ও সমন্বিত সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রক্রিয়া; এগুলোর কোনোটিই তার পছন্দের নয়। এ কারণেই মাহমুদুর রহমান বিএনপির এই ‘দুর্দিনে’ নীরব রয়েছেন।

মাহমুদুর রহমানের ঘনিষ্ঠজনরা বলছেন, তার নিষ্ক্রিয়তার বিষয়টি বিএনপিতে রহস্য তৈরি করেছে। ১৫ ফেব্রুয়ারি গুলশানে পেশাজীবীদের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠকেও অংশ নেননি মাহমুদুর রহমান। যদিও বিএনপিপন্থী পেশাজীবী পরিষদের আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।

এদিকে পেশাজীবী পরিষদের নেতা সাবেক সচিব আনহ আখতার বলছেন, ‘এ ব্যাপারে আমি কিছুই বলতে পারবো না’।

তবে সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের সদস্য সচিব ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন বলেন, ‘মাহমুদুর রহমান ৫ বছর জেল খেটেছেন। এরপরও কাজ করেননি বলবেন? পেশাজীবীদের সঙ্গে বৈঠকে তিনি আসতে পারেননি, এটা ঠিক। কিন্তু তার সঙ্গে পরামর্শ করেই আমাদের কার্যক্রম এগিয়ে যাচ্ছে। তার সঙ্গেই পরামর্শ করি আমরা।’

মাহমুদুর রহমানের ঘনিষ্ঠ একজন জানান, সম্প্রতি তিনি একটি মানববন্ধনে অংশ নিয়েছেন। সেখানেও খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি করেছেন। এই বুদ্ধিজীবীর বিষয়ে তার অনুসারীরা নানা কথা বললেও ফরহাদ মজহার কিন্তু দৃশ্যপটেই নেই। কাছের দুয়েকজন বলছেন, গত বছরের জুলাইতে তার নিখোঁজ হওয়া, পরে ফিরে আসা—এসব ঘটনার পর থেকে তিনি রাজনৈতিকভাবে নিজেকে গুটিয়ে রেখেছেন। হেফাজতের সময় আলোচিত এই রাজনৈতিক ভাষ্যকার, কবি ও কলামিস্ট বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবী হিসেবেই পরিচিত। যদিও বিএনপির সাংগঠনিক কোনও কার্যক্রমে তার অংশগ্রহণ নেই। গত বছর একাধিকবার বিভিন্ন বিষয়ে সেমিনার করতে চাইলে বিভিন্ন বাধায় তা সম্ভব হয়নি। খালেদা জিয়ার গ্রেফতার-পরবর্তী তার নীরবতা নিয়েও আলোচনা রয়েছে বিএনপিতে। দলের সংকটকালে তার কাছ থেকে বুদ্ধি-পরামর্শের অপেক্ষা করলেও তিনি নিজেকে গুটিয়ে রেখেছেন। বিষয়টি নিয়ে তার সঙ্গে কথা বলতে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

জিয়া পরিবারের সঙ্গে বহুদিনের যুক্ত রয়েছেন কূটনীতিক শমসের মবিন চৌধুরীর। বিএনপির বিগত সংকটগুলোয় সামনে থেকে সবকিছু মোকাবিলা করেছেন। অথচ এবার খালেদা জিয়ার গ্রেফতারের পরও তিনি নীরবতা ভাঙেননি। রাজধানীর ওল্ড ডিওএইচএস এলাকায় নিজের বাড়িতেই বেশিরভাগ সময় কাটে তার।

প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের দলের কাউন্সিলের আগে জেল থেকে ছাড়া পেয়ে রাজনীতি থেকে অবসরে যান এই নেতা। এরপরও নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা ছিল, শমসের মবিন চৌধুরী অন্তত দলে না ফিরলেও কারাবন্দি খালেদা জিয়ার পাশে দাঁড়াতে পারেন। পারিবারিকভাবে তিনি জিয়া পরিবারের ঘনিষ্ঠ হলেও চলমান সংকটে তার অনুপস্থিতি অনেককেই পীড়া দিচ্ছে বলে জানান বিএনপির একজন ভাইস চেয়ারম্যান।
শমসের মবিন চৌধুরী বলেন, ‘গ্রেফতারের পর কোনও যোগাযোগ হয়নি।’

বিএনপির এই দুঃসময়ে তার কোনও পদক্ষেপ থাকবে কিনা, এমন প্রশ্নে শমসের মবিন চৌধুরী’র সরাসরি উত্তর, ‘আমি দলের ভেতরে রাজনৈতিক কোনও বিষয়ে আলোচনা করতে চাই না।’

দলটির স্থায়ী কমিটির একজন সদস্যের ভাষ্য, ‘আমার ধারণা, শফিক রেহমান ২০১৫ সালে বাড়িছাড়া হলেন। ২০১৬ সালে গ্রেফতার হলেন। এখন আবার তার স্ত্রী অসুস্থ। এসব কারণেই তিনি এখন নীরব।’

এদিকে, শনিবার সন্ধ্যায় গুলশানের রাজনৈতিক কার্যালয়ে বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বৈঠক করছে বিএনপি। এই বুদ্ধিজীবীদের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. এমাজ উদ্দিন আহমেদ, সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ, অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী, ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও কবি আবদুল হাই শিকদার বৈঠকে অংশ নিয়েছেন।

####

বিএনপি নেতাদের জেলায়-জেলায় যাওয়ার পরামর্শ বুদ্ধিজীবীদের

খালেদা জিয়ার মুক্তি আন্দোলন সফল করতে বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের জেলা-জেলায় যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয়তাবাদী ঘরানার কয়েকজন বুদ্ধিজীবী। স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নেতৃত্বে এই সফরে পুরো নির্বাহী কমিটির সদস্যদের অন্তর্ভুক্ত করারও চিন্তা করতে বলেছেন তারা।

শনিবার রাতে গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বিশেষ বৈঠকে তারা এই পরামর্শ দেন।

বৈঠকে প্রথমে চারজন বুদ্ধিজীবী, শেষ দিকে আরও দু’জন অংশ নেন। এরমধ্যে প্রথমে অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. এমাজউদ্দিন আহমেদ, সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহ, অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ, রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. দিলারা চৌধুরী। পরে যোগ দেন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী ও কবি আবদুল হাই শিকদার।

বৈঠকসূত্র জানায়, খালেদা জিয়ার গ্রেফতার-পরবর্তী পরিস্থিতিতে বিএনপির করণীয় কী, এ নিয়েই বৈঠক বসেছিল। এতে বিএনপির সিনিয়র অন্তত ১০ জননেতা অংশ নেন। যদিও বৈঠকে যোগ দিয়েই ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী প্রশ্ন তোলেন, স্থায়ী কমিটির বাকি সদস্যদের অবস্থান কোথায়? যারা অসুস্থ, তারা যেন প্রয়োজনে হুইল চেয়ারে করে কার্যক্রমে যুক্ত হন, এ পরামর্শও দেন তিনি।

জানতে চাইলে বৈঠকে অংশ নেওয়া একজন বুদ্ধিজীবী বলেন, ‘বৈঠকে বুদ্ধিজীবীরা বিএনপির বর্তমান অবস্থানের প্রশংসা করেছেন। এছাড়া দলটির শান্তিপূর্ণ ধারা অব্যাহত রাখতে তারা নেতাদের বলেছেন।’

খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলন সফল করতে জেলায়-জেলায় সফর করার আহ্বান জানান ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী। স্থায়ী কমিটির সদস্যদের নেতৃত্বে নির্বাহী কমিটির ২০/৩০ জন সদস্যের সমন্বয়ে প্রত্যেকটি টিম গঠন করতে বলা হয় বৈঠকে। এই প্রস্তাবগুলো বিএনপি ভেবে দেখবে বলেও সূত্রের দাবি।

জাফরুল্লাহ চৌধুরীর ভাষ্য, এখনই বিএনপি নেতাদের জেলায়-জেলায় সফরে যাওয়া উচিত। তিনি বলেন, ‘অসুস্থ হলে নেতারা হুইল চেয়ারে করে যেতে পারেন। এতে জনগণের সহানুভূতি আরও বাড়বে।’

খালেদা জিয়ার মামলার কাগজপত্র এতদিনেও না পাওয়ায় হাইকোর্টে যাওয়ার পরামর্শ দেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
এই প্রসেঙ্গ তিনি বলেন, ‘খালেদা জিয়ার মামলার কাগজপত্র দিচ্ছে না। এটা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। এটা একদিনের মধ্যে পাওয়ার কথা ছিল। বিষয়টাকে হাইকোর্টে নিয়ে যাওয়া উচিত বিএনপির।’

যদিও এ বিষয়ে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন বলেন, ‘মামলার রায়ের সার্টিফায়েড কপির জন্য কাল (রবিবার) আদালতে যাবো। সেখানে কোনও ব্যবস্থা না হলে অন্য চিন্তা করা যাবে। তবে এখনই উচ্চ আদালতে যাওয়ার পরিকল্পনা নেই।’

ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘খালেদা জিয়া টাকা মেরেছেন, এ কথা রাস্তার মানুষ বিশ্বাস করে না। কারণ, টাকার জায়গায় টাকা আছে।’

বৈঠকে অংশ নেন ড. মাহবুব উল্লাহ। প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ‘এটা নিছকই সাধারণ বৈঠক। বিশেষ কিছু নয়।’ একই উত্তর দেন সাংবাদিক মাহফুজ উল্লাহও। ব্যস্ত থাকার কারণ উল্লেখ করে তিনি কথা বলতে পারবে না বলে জানান।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেন, ‘আমরা কয়েকজন সিনিয়র বুদ্ধিজীবীকে দাওয়াত দিয়েছিলাম। আমরা ভবিষ্যতে বুদ্ধিজীবীদের নিয়ে বড় আকারে বসতে চাই। এ জন্যই আজকের এই বৈঠক।’

Khaleda Zia’s ‘bad day’ where are they?

BNP chairperson Khaleda Zia’s ‘bad day’ is not beside BNP-led four diplomat-intellectuals For more than a decade, journalist Shafiq Rehman, poet-intellectual Farhad Mazhar and engineer Mahmudur Rahman were associated with each of the programs of BNP. During that time, they were seen on the back side of the team. Even Shamser Mobin Chowdhury, who is closely associated with Zia’s family, has not been seen in any program or crisis of the BNP since its inception. These four intellectuals are not seen in any BNP program since Khaleda Zia was imprisoned on Feb 8 last year in the verdict of Zia orphanage trust corruption case. There is no communication with any leader of the party. Such information was found in talks with several BNP leaders.

Khaleda’s close intellectuals were sitting at a political office in Gulshan on Saturday evening, while the BNP senior leaders were sitting in a meeting with four intellectuals, ten senior leaders of BNP. But these four intellectuals of nationalist ideology were not seen in this meeting.

Meanwhile, Shafiq Rehman has worked with the responsibilities of the International Relations Division of the BNP’s fifth and sixth National Council. After getting arrested on April 16, 2016, on 6 September of that year. It is not known whether he had met Khaleda Zia after the release of her. Although Khaleda Zia, when she first came out of jail in the eleventh time, met her first.

After the announcement of the verdict on February 8, Khaleda Zia went to jail after no action was seen from Shafiq Rehman. The next day, on a daily, he wrote his continuous column, but did not comment on Khaleda Zia.

Several people close to Shafiq Rehman said that he left Dhaka early this February. Currently in London Because of his serious illness, he is giving time to his treatment.

Another source commented, Shafiq Rehman handled a new initiative. His published journals will publish weekly specials of Jaijaidin, Moucha. In this case, he will do a new online magazine. But the office of the newspaper will be operated from outside the country.

Asked, Shafiq Rehman’s assistant Sajib Onassis said, “He can return home in March.”

BNP-backed intellectuals and consultants are considered in the front row, Mahmudur Rahman, editor of the Daily Amar Desh, is closed. However, Khaleda Zia has not been part of any party activities since she went to jail.

Multiple sources of the BNP say, the way in which Khaleda Zia’s liberation movement is going, Mahmudur Rahman’s choice is ‘peaceful’. Besides, the way the team is operating, especially in London to decide, discussions in the Standing Committee and the process of coordinated decision; None of these are his favorites. That is why Mahmudur Rahman is silent in this ‘bad day’ of BNP.

Mahmudur Rahman’s close friends say that his inaction has created the mystery in BNP. Mahmudur Rahman did not participate in the meeting of BNP leaders in Gulshan on Feb 15. Although he is serving as the Convener of the BNP-sponsored Professional Council.

Meanwhile, Professor Ansh Akhtar, former secretary of the profession council, says, ‘I can not say anything about this’.

However, the member of the Combined Professional Council said. AZM Zahid Hossain said, ‘Mahmudur Rahman has been jailed for 5 years. Still say no to work? He could not come to the meeting with the professionals, it was right. But with our suggestions, our activities are progressing. We consult with him. ‘

One of Mahmudur Rahman’s close friends said that he recently took part in a human chain. There also Khaleda Zia claimed liberation. Farhad Mazhar, but his followers do not talk about this intellectual but also in the scenario. Nearly two people have said that he disappeared in July last year, after coming back – since these incidents he has kept himself politically. These political commentators, poets and columnist discussed during the hefajat are known as pro-BNP intellectuals. Although he has no participation in the organizational activities of BNP. Last year more than once, if you wanted to do seminars on different subjects, it was not possible with different obstacles. In the BNP, there is talk of Khaleda Zia’s silence after her arrest. Although he waits for intelligence from the team during the crisis, he kept himself upside down. Talking to him about the phone was called multiple times but he did not receive the receipt.

Diplomat Shamsher Mobin Chowdhury, who has been with the Zia family for a long time, The BNP has faced everything from the front in the past crisis. Yet despite the arrest of Khaleda Zia, she did not break silence. He spent most of his time in his own home in the Old DOHS area of ​​the capital.

In relation to this, the leader of the party, who retired from politics after being released from prison in 2016, Even then, the workers and workers expected that Shamser Mobin Chowdhury could not stand at the team but could stand beside Khaleda Zia. Although he is close to Zia’s family, he is suffering many problems in the ongoing crisis, said a BNP vice chairman.
Shamser Mobin Chowdhury said, “There was no communication after the arrest.”

Shamser Mobin Chowdhury’s direct answer on whether such a step would be for him during BNP’s political turmoil, “I do not want to discuss political issues in the party.”

A member of the Standing Committee of the party commented, ‘I think Shafiq Rehman left home in 2015. Arrested in 2016 Now his wife is sick again. That’s why he is silent now.

Meanwhile, the BNP is meeting with the intellectuals at Gulshan’s political office on Saturday evening. Among the intellectuals, a former VC of Dhaka University. Emaz Uddin Ahmed, journalist Mahfuz Ullah, economist said. Mahbub Ullah, political science professor. Dilara Chowdhury, Dr. Jafarullah Chowdhury and poet Abdul Hye Sikder attended the meeting.

#####

Advocates of BNP leaders to go to district-district

Some leaders of the nationalist genre advised BNP central leaders to go to district and district to succeed Khaleda Zia’s liberation movement. Under the leadership of the Standing Committee members, they were asked to include members of the full executive committee on this tour.

They suggested this at a special meeting held at BNP chairperson’s political office in Gulshan on Saturday night.
 
At the meeting, four intellectuals took part in the last two. In the meantime, former vice-chancellor of Dhaka University took part. Emazuddin Ahmed, journalist Mahfuz Ullah, economist Dr. Mahbub Ullah, political science professor. Dilara Chowdhury. Later joined Dr. Jafarullah Chowdhury and poet Abdul Hye Sikder.

The meeting said that there was a meeting between BNP chairperson Khaleda Zia in the post-arrest war case. At least 10 senior leaders of the BNP participated in this. Although joining the meeting Dr. Jafarullah Chowdhury raised the question, where are the rest of the standing committee members? He also suggested that those who are sick should join the wheel chair, if necessary.

Asked about participating in the meeting, an intellectual said, “In the meeting, the intellectuals praised the present position of the BNP. They also told the leaders to continue the peaceful movement of the party.

Calling upon the people to visit Khaleda Zia’s liberation movement, she said. Jafarullah Chowdhury. The meeting was called to constitute each team comprising 20/30 members of the executive committee headed by permanent committee members. The sources also claim that the BNP will consider these proposals

Jafarullah Chowdhury commented that, now the BNP leaders should go to the district-district tour. He said, “If sick, the leaders can go to the wheel chair. This will increase the sympathy of the people. ‘

Zafarullah Chowdhury advised to go to the High Court without getting the documents of Khaleda Zia.
He said, “Khaleda Zia does not issue papers in the case. It’s motivated. It was supposed to be in one day. BNP should take the matter to the High Court.

Although BNP vice chairman Advocate Khandker Mahbub Hossain said, “I will go to court tomorrow (Sunday) for the certified copy of the verdict.” There can be other ideas if there is no arrangement. But now there is no plan to go to the High Court. ‘

Dr. Jafarullah Chowdhury said, “The people of the street do not believe that Khaleda Zia has killed the money. Because money has money in place. ‘

He took part in the meeting. Mahbub Ullah In response to the question, he said, ‘This is just a general meeting. Not very special. ‘Journalist Mahfuz Ullah also gave the same answer. He said he could not speak due to the reasons for being busy.

Asked about this, BNP standing committee member Nazrul Islam Khan said, “We invited some senior intellectuals. We want to sit big on future intellectuals. That is why today’s meeting. ‘

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী