শনিবার, অক্টোবর ১২, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

বাংলাদেশের ৮০ ভাগ বিবাহ বিচ্ছেদের কারণ ভারতীয় সিরিয়াল

ফেডারেশন অব টেলিভিশন প্রফেশনালস অর্গানাইজেশনের (এফটিপিও) সভাপতি ও বিশিষ্ট নাট্য ব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ বলেন, “ইদানিংকালে দেশে শতকরা ৮০ শতাংশ বিবাহ বিচ্ছেদের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ কারণ হলো ভারতীয় সিরিয়াল। ভারতীয় টিভি চ্যানেলগুলোয় প্রচারিত অপসংস্কৃতিতে ভরা নাটক-সিরিয়ালে উদ্বুদ্ধ হয়ে বাংলাদেশে এমনটি ঘটছে। ”

মামুনুর রশীদ সুনির্দিষ্টভাবে দাবি করে বলেন, “২০০৬ সালের সরকারি আইন টেলিভিশন চ্যানেলগুলোকে মানতে হবে। বিজ্ঞাপনের অত্যাচার থেকে আমাদের বাঁচাতে হবে। বিদেশি শিল্পীদেরও আনার ক্ষেত্রে আইন মানতে হবে। ”

একটি অনলাইন মিডিয়া আয়োজিত ‘বিদেশি সিরিয়াল : সংস্কৃতির আপনপর’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ চিত্র তুলে ধরেন। এ সময় সংস্কৃতিকর্মীদের আন্দোলন, বিদেশি সিরিয়াল ও ভারতীয় চ্যানেলগুলোর দৌরাত্ম্যকে সামনে রেখে সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব, মিডিয়া কর্মী, বিজ্ঞাপনদাতাসহ টেলিভিশন শিল্পের সঙ্গে সংশ্লিষ্টদের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হয়।

মামুনুর রশীদ ছাড়াও বক্তৃতা করেন ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি গাজী রাকায়েত, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ফাহমিদুল হক, দীপ্ত টিভির উরফী আহমদ, গ্রে অ্যাডভার্টাইজ লিমিটেডের গাউসুল আলম শাওন, উদিসা ইসলাম, জুলফিকার রাসেল প্রমুখ।

এই আলোচনার শুরুতেই জানানো হয় ভারতের জি-বাংলা প্রতি বছর বাংলাদেশ থেকে ১শ’ কোটি টাকা নিয়ে যাচ্ছে। এ প্রসঙ্গে নাট্য ব্যক্তিত্ব মামুনুর রশীদ বলেন, “টেলিভিশন শিল্প সিনেমার চেয়েও বড়। একটি এক ঘণ্টার নাটকে ২০ মিনিটের বিজ্ঞাপন দেয়া হচ্ছে। বিদেশে থেকে কলকুশলী আনা হয়। আবার বিপুল পরিমাণ অর্থ ডাউনলিংকের মাধ্যমে বিদেশে চলে যাচ্ছে। এছাড়াও আমাদের মূল্যবোধের ওপর আক্রমণ হচ্ছে। ভারতের কিছু চ্যানেলের সিরিয়াল এটি করছে। বিদেশি সিরিয়ালগুলো যে ধরনের সংস্কৃতির ধারক-বাহক তা আমাদের সংস্কৃতি ও মূল্যবোধের বিরুদ্ধে। ইদানিংকালে দেশে শতকরা ৮০ শতাংশ বিবাহ বিচ্ছেদের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ কারণ হলো ভারতীয় সিরিয়াল।”

বিদেশী টিভি চ্যানেলে অপসংস্কৃতি এবং বিজ্ঞাপন প্রসঙ্গে ডিরেক্টরস গিল্ডের সভাপতি ও নাট্যব্যক্তিত্ব গাজী রাকায়েত বলেন, “তথ্য মন্ত্রণালয়কে ভ্যাট-ট্যাক্স দিয়ে মোটামুটি বোঝাতে পারা যায়। কিন্তু একটি সুনির্দিষ্ট সিরিয়াল অনুমোদিত কিনা সেটি কী করে বুঝব। কারণ একটি নির্দিষ্ট কমিটি রয়েছে যারা এই সিরিয়ালগুলোর ছাড়পত্র দেয়। সেই কমিটির ছাড়পত্র রয়েছে কিনা তা যাচাই করা উচিৎ। সে কারণে সম্প্রতি জারি করা তথ্য মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, যতক্ষণ না ছাড়পত্র দেয়া হয় ততক্ষণ পর্যন্ত বিদেশি সিরিয়াল দেখানো যাবে না।”

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী