শুক্রবার, নভেম্বর ২৯, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

ফেসবুক আগের চেয়ে বেশি তথ্য দিচ্ছে বাংলাদেশকে

গত বছরের শেষ ছয় মাসে অর্থাৎ জুলাই থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত ফেসবুকের কাছে তথ্য চেয়ে সর্বমোট ৪৯টি অনুরোধ জানিয়েছে সরকার। এসব অনুরোধের মাধ্যমে ৫৭টি অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে। আর সে অনুরোধে সাড়া দিয়ে ২৪.৪৯ শতাংশ ক্ষেত্রে তথ্য দেওয়ার কথা জানিয়েছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমটি। বৃহস্পতিবার (২৭ এপ্রিল) ফেসবুকের প্রকাশ করা ‘গ্লোবাল গভর্নমেন্ট রিকোয়েস্টস রিপোর্ট’ ‌-এ এমন তথ্য জানা গেছে। ২০১৬ সালের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকারকে ২০ শতাংশ তথ্য দিয়েছিল ফেসবুক।

কোন কোন দেশের সরকার তথ্য চেয়ে অনুরোধ জানিয়েছে, তাদের অনুরোধের ধরন কী-এসব উল্লেখ করে প্রতি ছয় মাস পর পর প্রতিবেদন প্রকাশ করে ফেসবুক। তবে সরকারের পক্ষ থেকে কোন অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়েছে তা ফেসবুকের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয় না। ছয় মাস পর পর প্রতিবেদন প্রকাশের ধারাবাহিকতায় বৃহস্পতিবার ২০১৬ সালের জুলাই-ডিসেম্বর পর্যন্ত সরকারের অনুরোধের সংখ্যা প্রকাশ করেছে ফেসবুক। নতুন এ প্রতিবেদনে দেখা যায়, আইনি প্রক্রিয়ার (লিগ্যাল প্রসেস) জন্য ফেসবুকের কাছে ২৪টি অনুরোধের মাধ্যমে ৩২টি অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে চেয়েছিল সরকার। এক্ষেত্রে ফেসবুক ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ তথ্য দিয়েছে। আর জরুরি প্রয়োজনের কথা বলে ২৫টি অনুরোধের মাধ্যমে ২৫টি অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়েছিল। এক্ষেত্রে ফেসবুক ৪০ শতাংশ সাড়া দিয়েছে।

এর আগে গত বছরের জানুয়ারি থেকে জুন মাস পর্যন্ত তথ্য নিয়ে ২১ ডিসেম্বর ফেসবুক প্রকাশিত ‘গ্লোবাল গভর্নমেন্ট রিকোয়েস্টস রিপোর্ট’-এ বলা হয়, ওই সময়ের মধ্যে বাংলাদেশ থেকে ৯টি অ্যাকাউন্টের তথ্যের ব্যাপারে ১০টি অনুরোধ করা হয়েছিল। সেক্ষেত্রে ফেসবুকের পক্ষ থেকে ২০ শতাংশ সাড়া দেওয়া হয়। তারও আগে ২০১৫ সালের জুলাই থেকে ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত তথ্য নিয়ে ২৮ এপ্রিল ফেসবুকের প্রকাশিত ‘গভর্নমেন্ট রিকোয়েস্ট রিপোর্ট’-এ বলা হয়, বাংলাদেশ থেকে ওই সময় ১২টি অনুরোধে ৩১টি অ্যাকাউন্টের তথ্য চাওয়া হয়। বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) চারটি কনটেন্ট সরিয়ে ফেলারও অনুরোধ করে ফেসবুককে। ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানায়, বাংলাদেশের অনুরোধে সাড়া দিয়েছে তারা। অনুরোধে সাড়া দেওয়ার হার ১৬ দশমিক ৬৭ শতাংশ। এ ছাড়া চারটি কনটেন্ট সরিয়ে ফেলা হয়।

তারও আগে ২০১৫ সালের ১২ নভেম্বর ফেসবুক প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়, ওই বছরের জানুয়ারি থেকে জুন এই ছয় মাসে ফেসবুকের কাছে তিনটি অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে তথ্য চেয়েছিল বাংলাদেশ সরকার। তিনবার অনুরোধের মাধ্যমে এই তিনজনের তথ্য জানতে চাওয়া হয়। তবে সরকারের ওই অনুরোধে ফেসবুক সাড়া দেয়নি। আবার, ২০১৪ সালের শেষ ছয় মাসে পাঁচটি অনুরোধের মাধ্যমে পাঁচজনের অ্যাকাউন্ট সম্পর্কে তথ্য জানতে চেয়েছিল সরকার। ওই বছরের প্রথম ছয় মাসে ফেসবুকের কাছে ১৭টি অ্যাকাউন্টের তথ্য চেয়েছিল বাংলাদেশ সরকার। মোট সাতটি অনুরোধের মাধ্যমে এই তথ্য চাওয়া হয়েছিল। ২০১৩ সালের আগস্টে চাওয়া হয়েছিল ১২ জনের তথ্য। সেগুলোরও সাড়া দেওয়া হয়নি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী