রবিবার, সেপ্টেম্বর ২২, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

‘নৌকা মার্কায় ভোট দিন উন্নত বাংলাদেশ দিব’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, নৌকা মার্কায় ভোট দিন উন্নত বাংলাদেশ দিব। নূহ নবীর আমল থেকে নৌকা মানুষের কল্যাণে কাজ করে আসছে। এই নৌকাই আমাদের স্বাধীনতা দিয়েছিল। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়েছিলেন বলেই আজ দেশ উন্নত হচ্ছে।

বৃহষ্পতিবার বিকেলে রাজশাহীতে দলীয় জনসমাবেশে বক্তব্যকালে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন- উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখতে, খেয়ে-পড়ে সুখে থাকতে নৌকা মার্কায় ভোট দিন। আপনেদের সেবা করার সুযোগ দিন। সামনে সিটি করপোরেশন নির্বাচন, ডিসেম্বর জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে নৌকা মাকায় ভোট দিন। কথা দিচ্ছি- আপনাদের সেবা করব। উন্নত সমৃদ্ধ দেশ গড়ে তুলব।

এসময় রাজশাহীবাসীর কাছে ওয়াদা চেয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ওয়াদা করুণ- নৌকা মার্কায় ভোট দেবেন। জনসভায় উপস্থিত জনতা দুই হাত উঁচু করে প্রধানমন্ত্রীর কাছে ওয়াদা করেন।

আবারও আযানের সময় বক্তব্য বন্ধ রাখলেন প্রধানমন্ত্রী

আবারও আযানের সময় বক্তব্য বন্ধ রাখলেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বৃহষ্পতিবার বিকেলে রাজশাহীতে দলীয় জনসমাবেশে বক্তব্য দেওয়ার সময় আজান শুরু হলে বক্তব্য বন্ধ করে দেন।

এর আগে ৩০ জানুয়ারি সিলেটে বন্ধ করেছিলেন।

সেদিন সিলেট নগরীর আলিয়া মাদ্রাসা মাঠে বিকালে বক্তব্য রাখছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৪টা ১০মিনিটের সময় আসরের আজান শুরু হয়। যা কানে পৌঁছানোর পর প্রধানমন্ত্রী বলেন, এখন আজান দিচ্ছে, আজান শেষ হলেই বক্তব্য দেব। এরপর বক্তব্য দেওয়া বন্ধ করেন তিনি। আজান শেষ হওয়ার পর আবারও বক্তব্য শুরু করেন প্রধানমন্ত্রী।

সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে সেনাবাহিনীকে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে হবে’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, দেশের গণতান্ত্রিক ও সাংবিধানিক ধারা অব্যাহত রাখার পাশাপাশি আধুনিক, উন্নত ও সুখী সমৃদ্ধ বাংলাদেশ বিনির্মাণে সেনাবাহিনীকেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে হবে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এগিয়ে যাবে। দেশ ও আন্তর্জাতিক নানা দুর্যোগে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী তাদের কর্মদক্ষতার স্বাক্ষর রেখে অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তারা তাদের একাগ্রতা, কর্মদক্ষতা ও নানাবিধ জনসেবামূলক কর্মকাণ্ডের জন্য সার্বজনীন আস্থা ও গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করেছে। বর্তমান সরকার সেনাবাহিনীকে আরও সমৃদ্ধ করে তুলতে নানাবিধ পদক্ষেপ নিয়েছে।

তিনি বৃহস্পতিবার নাটোরের কাদিরাবাদ সেনানিবাসে সেনাবাহীনির ইঞ্জিনিয়ারিং কোরের ৬ষ্ঠ পুনর্মিলনী ও অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, পবিত্র সংবিধান এবং দেশের সার্বভৌমত্ব সুরক্ষায় তাদের ঐক্যবদ্ধ থেকে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক যে কোন হুমকি মোকাবেলায় সর্বদা প্রস্তুত থাকতে হবে। জাতিসংঘের শান্তি মিশন ও মিয়ানমার প্রসঙ্গ টেনে তিনি সেনাবাহিনীর বিভিন্ন কর্মকাণ্ড বিশ্বে তাদের ভাবমূর্তি উজ্জল করেছে বলে উল্লেখ করেন। এছাড়া দেশের যে কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও দুর্ঘটনায় দুর্গতদের সাহায্য ও সহযোগিতা করে সশস্ত্র বাহিনী অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীর সাথে পারিবারিক সম্পর্কের কথা উল্লেখ করে বলেন, বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সঙ্গে তাদের রয়েছে সুদৃঢ় সম্পর্ক। তার দুই ভাই সোনবাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত ছিল। ছোট ভাই রাসেলেরও বড় হয়ে সেনাবাহিনীতে যোগ দেয়ার ইচ্ছা ছিল কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগষ্ট ঘাতকরা তাদের সবাইকে নির্মম ভাবে হত্যা করে। সেনাবাহিনীর মাঝেই তিনি তার হারানো ভাইদের খুঁজে পান বলে উল্লেখ করেন। এসময়ে তিনি সেনাবাহিনীতে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের বিভিন্ন অবদানের কথা তুলে ধরেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান দেশের জন্য একটি উন্নত, পেশাদার এবং প্রশিক্ষিত সেনাবাহিনী গড়ে তুলতে ১৯৭৪ সালে একটি প্রতিরক্ষা নীতিমালা প্রণয়ন করেন। সেই নীতিমালার আলোকে ‘আর্মড ফোর্সেস গোল-২০৩০’ প্রণয়ন করে সেনাবাহিনীর উন্নয়ন ও আধুনিকায়নের ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখা হয়েছে।

এ সময় সেনাবাহিনীর উন্নয়নে তার সরকারের বিগত ও বর্তমান সময়ের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ১৯৯৬-২০০০ মেয়াদে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ব্যাপক উন্নয়ন ও কল্যাণ সাধন করা হয়েছিল। বর্তমান সরকার গত নয় বছরে সেনাবাহিনীর অবকাঠামোগত পরিবর্তনের পাশাপশি সক্ষমতাও বহুলাংশে বৃদ্ধি করেছে। শেখ হাসিনা বলেন, বর্তমান সরকারের এই সময়ে আর্থসামাজিক প্রতিটি খাতে দেশ যুগান্তকারী উন্নয়ন করেছে। বাংলাদেশ বিশ্বে আজ উন্নয়নের রোল মডেল। মানুষ উন্নয়নের সুফল ভোগ করছে। দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হয়েছে, দেশের উন্নয়নের ৯০ ভাগ কাজই আমরা নিজস্ব অর্থায়নে করেছি। বিদ্যুৎ ও স্বাস্থ্যখাতে সরকারের উন্নয়ন উল্লেখ করে তিনি বলেন, সকল ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে আমরা পদ্মা সেতু নির্মাণ করছি। তিনি জিডিপির প্রবৃদ্ধির হার বৃদ্ধি, দারিদ্রতার হার হ্রাস ও রেমিটেন্স বৃদ্ধির নানা সমীকরণ তুলে ধরেন।

অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন সেনা প্রধান জেনারেল আবু বেলাল মোহম্মদ শফিউল হক, প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা উপদেষ্টা মেজর জেনারেল ( অবঃ) তারিক আহম্মেদ সিদ্দিক, নৌ বাহিনীর প্রধান এডমিরাল নিজাম উদ্দিন আহমেদ ও বিমান বাহিনীর প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল আবু এসরার।

এর আগে তিনি বেলা ১১ টার দিকে আকাশ পথে ঢাকা থেকে নাটোরের বাগাতিপাড়া উপজেলার দয়ারামপুরের কাদিরাবাদ সেনানিবাসে সেনানিবাসে সেনাবাহীনির ইঞ্জিনিয়ার কোরের ৬ষ্ঠ পুনর্মিলনী ও অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠানে পৌঁছালে তাকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। সেনানিবাসের অনুষ্ঠান শেষে তিনি দুপুড়ে দলীয় জনসমাবেশ ও বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের উদ্বোধনের জন্য হেলিকপ্টারে রাজশাহীর উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

‘ভোমরা স্থলবন্দরকে পূর্ণাঙ্গ বন্দর করা হবে’ : নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী

সাতক্ষীরা ভোমরা স্থলবন্দর উন্নয়ন ও পরিচালনা গতিশীলতা আনয়নের নিমিত্ত গঠিতবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান

জাতিসংঘের ৭৪তম সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে নিউ ইয়র্কে এসেবিস্তারিত পড়ুন

  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • বাংলাদেশের নর্দান ইউনিভার্সিটি ও কানাডার কর্টলার ইন্টারন্যাশন্যাল, রেসিন্ট ইন্টারন্যাশন্যালের মধ্যে সমঝোতা চুক্তি
  • চতুর্থ ড্রিমলাইনার ‘রাজহংস’ উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • মোবাইল ছিনতায়কারীকে দৌড়ে ধরলেন ম্যাজিস্ট্রেট
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • পুলিশের ব্যাংকের যাত্রা শুরু
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী