মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

কলারোয়ায় পিঠা উৎসব উদযাপিত

কালের বিবর্তনে হারিয়ে যেতে বসেছে গ্রাম বাংলার ঐতিহ্য। কিন্তু কলারোয়ার জনসাধারণের সাংস্কৃতিক মনোভাব বরাবরই বৈচিত্রময়। শীতের পিঠা উৎসব বাঙ্গালির জাতিগত ঐতিহ্যের পরিচয়ক। তারই ধারাবাহিকতায় প্রতি বছরের ন্যায় এবারও পহেলা মাঘ কলারোয়া উপজেলার কেঁড়াগাছি ইউনিয়নের প্রবীণ মহাপুরুষ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর প্রাক্তন এমএলএ মমতাজ আহমেদের স্মৃতি বিজড়িত বোয়ালিয়ার মমতাজনগরে এই পিঠা উৎসব উদযাপিত হয়েছে।

বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক এমএ ফারুকের সভাপতিত্বে পিঠা উৎসবের আলোচনা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) আর.এম সেলিম শাহ নেওয়াজ।

অনুষ্ঠানে গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

এবারের পিঠা উৎসবে বসা স্টলের মধ্যে প্রথম হয় বোয়ালিয়া ইউনাইটেড মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের স্টল। তাদেরকে পুরস্কার হিসেবে ইলেকট্রিক রাইস কুকার প্রদান করা হয়।

পিঠা তৈরীর উৎসবে মেতেছে বাঙালি

পৌষ তোদের ডাক দিয়েছে, আয় রে চলে, আয় আয় আয়। ডালা যে তার ভরেছে আজ পাকা ফসলে, মরি হায় হায় হায়॥ হাওয়ার নেশায় উঠল মেতে দিগ্বধূরা ধানের ক্ষেতে– রোদের সোনা ছড়িয়ে পড়ে মাটির আঁচলে, মরি হায় হায় হায়॥

বাংলা পঞ্জিকার হিসেবে পৌষের শেষ দিন মকর সংক্রান্তি বা পৌষ সংক্রান্তির দিন। বাংলাদেশের নির্ধারিত বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী যদিও আজ মেমব্রেন মাঘের প্রথম দিন। কিন্তুু সনাতনী বাংলা পঞ্জিকা অনুযায়ী আজ পৌষ সংক্রান্তি।

পৌষ সংক্রান্তি বাঙালি সংস্কৃতিতে একটি বিশেষ উৎসবের দিন। বাংলা পঞ্জিকা বর্ষ অনুযায়ী পৌষ মাসের শেষ দিনে পৌষ সংক্রান্তি পালিত হয়। আর পৌষ-পার্বণ মানেই বাঙালির ঘরে ঘরে পিঠা উৎসবের ধুম। বাংলা বর্ষপঞ্চি না, বরং বাংলা পঞ্জিকা অনুযায়ী আজই বাংলাদেশের সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঘরে পালিত হচ্ছে পৌষ সংক্রান্তি।

প্রাচীনকাল থেকেই এ দিনটিতে গ্রামাঞ্চলে বসে মেলা, ঘরে ঘরে চলে নতুন চালের পিঠা-পায়েসের আয়োজন। পৌষ সংক্রান্তি ঘিরে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা নানা আচার-অনুষ্ঠান পালন করলেও ‘ধর্ম যার যার, উৎসব সবার’ ধারণায় বেড়ে ওঠা বাঙালি জাতির কাছে আজ এটি সার্বজনীন উৎসবে পরিণত হয়েছে।

মকর সংক্রান্তি নতুন ফসলের উৎসব ছাড়াও সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে ‘উত্তরায়ণের সূচনা’ হিসেবে পরিচিত। একে অশুভ সময়ের শেষ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।

এদিন সনাতন ধর্মাবলম্বীদের ঘরে ঘরে আয়োজন করা হয় নানা রকম খাবার। সংক্রান্তির দিনে বাংলার প্রতিটি ঘরেই গৃহিণীরা নতুন চালের বিভিন্ন নকশা ও সুস্বাদু পিঠে তৈরি করেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

‘প্রাথমিক শিক্ষার উন্নয়নে সরকার কাজ করছে’: লুৎফুল্লাহ এমপি

সাতক্ষীরা-১ আসনের সংসদ সদস্য এড.মুস্তফা লুৎফুল্লাহ বলেছেন- ‘করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবেও উন্নয়নবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন

কলারোয়ার দমদম বাজার মার্কেটের বহুতল ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করা হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় বেড়েই চলেছে করোনা সংক্রমন
  • কলারোয়ায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার
  • কলারোয়ায় ‘মিনা দিবস’ উপলক্ষ্যে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতা
  • কলারোয়ায় ভ্রাম্যমান আদালতে ৩টি প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
  • কলারোয়ায় দলীলি সম্পত্তি জবরদখল ঠেকাতে সংবাদ সম্মেলন
  • ‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে
  • কলারোয়ার বেত্রবতী হাইস্কুলে ‘বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে জানি’ শীর্ষক স্মৃতিচারণ
  • কলারোয়ায় মন্দিরে মন্দিরে দূর্গাদেবীর আবির্ভাব ঘটাতে চলছে রং-তুলির আচঁড়
  • কলারোয়ার জয়নগর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির আহবায়ক কমিটি গঠন
  • সংবাদ প্রকাশের পর আপডেট হলো কলারোয়া প্রশাসনের সরকারি ওয়েবসাইটের তথ্য
  • কলারোয়া বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সভা অনু্ষ্ঠিত
  • কলারোয়ায় ১নং সীমান্ত পিলার এলাকা পরিদর্শনে ভূমি দপ্তরের বাংলাদেশ-ভারত শীর্ষ কর্তারা