কেশবপুরে ১৬ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টে খুলনা ইডেন ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
যশোরের কেশবপুর উপজেলার মোমিনপুর স্পোটিং ক্লাবের আয়োজনে ১৬ দলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা শুক্রবার বিকালে মোমিনপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
খেলায় ট্রাইব্রেকারে খুলনা ইডেন ক্লাব ৪-৩ গোলে তালা স্পোটিং ক্লাবকে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ান হয়েছে।
মোমিনপুর স্পোটিং ক্লাবের সভাপতি আলমগীর হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামানের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসাবে বিজয়ী দলের হাতে ২০ হাজার টাকা ও রানার্সআপ দলের হাতে ১২ হাজার টাকা তুলে দেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল লতিফ রানা। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস আর সাঈদ, উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার ভারপ্রাপ্ত কোষাধ্যক্ষ আব্দুল গফুর ও ইউপি সদস্য জাকির হোসেন পান্না। অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আঃ খালেক মোড়ল, সেলিম হোসেন, কাজী তবিবুর রহমান, কামাল হোসেন, মজিবুর রহমান, শাহিন আলম, আলমগীর, বিল্লাল, মঈনুদ্দীন, তরিকুল, আসাদুল প্রমুখ।
কেশবপুরের সন্যাসগাছা বালিকা দাখিল মাদ্রাসার সম্পত্তি ব্যক্তি মালিকানায় রেজিস্ট্রির অভিযোগ
যশোরের কেশবপুর উপজেলার সন্যাসগাছা বালিকা দাখিল মাদ্রাসার সম্পত্তি ব্যক্তি মালিকানায় রেজিস্ট্রি করার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর লিখিত অভিযোগে জানাগেছে, উপজেলার সন্যাসগাছা বালিকা দাখিল মাদ্রাসাটি ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। উক্ত মাদ্রাসার নামে সন্যাসগাছা গ্রামের আমির হোসেন মোল্যা, আব্দুল আহাদ মোল্যা, আফতাব উদ্দীন সরদার ও বজলুর রহমান সরদার গত ১৯/০৩/১৯৮৮ তারিখে ৬টি বন্দে ১ একর ৮ শতক জমি রেজিস্ট্রি করে দেন। যার দলিল নং ১৪২১। গত ২৯/১০/১৭ তারিখে ঐ জমির মধ্য থেকে ১৬ শতক জমি মাদ্রাসার বিধি বিধানের পরিপন্থী ভাবে অজ্ঞাত কারণে ভারপ্রাপ্ত সুপার আব্দুল গফুর আনছারী সন্যাসগাছা গ্রামের শাহিনুর হোসেন ও শামিম হোসেন গংদের নামে রেজিস্ট্রি করে দেন। এলাকাবাসির পক্ষ থেকে মোস্তাক সরদার উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট লিখিত অভিযোগ করেছেন। এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মিজানুর রহমান জানান, অভিযোগটি পেয়েছি। যা তদন্তাধিন রয়েছে।
কেশবপুরে পাচারকারী আটক ॥ ৪ নারী উদ্ধার
যশোরের কেশবপুর থানা পুলিশ এক নারী পাচারকারীকে আটক করেছে এবং ৪ নারী উদ্ধার করেছে।
কেশবপুর থানা সূত্রে জানাগেছে, বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ৩ টার দিকে উপজেলার ভেরচী পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এস আই মুনজুরুল আলম গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে গৌরীঘোনা বাজার থেকে মালায়োশিয়ায় নারী পাচারকারী নরুল আলম খলিফা (৩২)কে আটক করে। এসময় পুলিশ কেশবপুর উপজেলার দশকাহুনিয়া গ্রামের হায়দার আলীর স্ত্রী ইরানী খাতুন (৩০), আব্দুল মান্নান সরদারের স্ত্রী রহিমা বেগম (৩৫), ফারুক গাজীর স্ত্রী নাজমা খাতুন (৩০) ও রেজাউল সরদারের স্ত্রী সীমা খাতুন (২৫) কে উদ্ধার করে। উক্ত ৪ নারী ঢাকার মিরপুরে একটি ট্রেনিং সেন্টারে ১ মাস প্রশিক্ষণ শেষে পাচারকারীকে নিয়ে কেশবপুরে আসে। আটক নরুল আলম খলিফা কুমিল্লা জেলার লাঙ্গলকোট উপজেলার ভিরুলী গ্রামের আহম্মেদুর রহমানের ছেলে। এব্যাপারে থানার ওসি তদন্ত শাহাজাহান আহম্মেদ জানান, আটক পাচারকারী নরুল আলম খলিফা থানা হেফাজতে রায়েছে এবং তথ্য উদঘটনের জন্য জিজ্ঞাসাবাদ চলছে।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন
বেনাপোলে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক বর্জন করলো সাংবাদিকরা
বেনাপোল স্থলবন্দর আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের দ্বিতীয়তলায় নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও স্থলবিস্তারিত পড়ুন
ঝিকরগাছায় বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী শিশুসহ দু’জন নিহত
যশোরে বাস চাপায় এক শিশু ও এক মোটসাইকেল আরোহীর মৃত্যুবিস্তারিত পড়ুন