আরো খবর.. পড়ুন ইংরেজিতে...
কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সেরা দ্বিতীয় স্থান অর্জন
২০১৮ সালের ১ ফেবুয়ারী বৃহস্পতিবার ঢাকার হোটেল লা মেরিডিয়ান-এ স্বাস্থ্যমন্ত্রী মোঃ নাসিম আনুষ্ঠানিক ভাবে এই পুরুষ্কার প্রদান করেন। সূত্রে প্রকাশ সারাদেশ থেকে ৫টি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেকে চুড়ান্ত পর্যায় পুরুষ্কারের জন্য নির্বাচিত করা হয়। এর মধ্যে কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২য় পুরুষ্কার অর্জন করেন।
কেশবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সারা বাংলাদেশর স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মধ্যে সেরা দ্বিতীয় হিসাবে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাতীয় পুরুষ্কার ২০১৭ অর্জন করেছে। স্বাস্থ্য সেবায় গতি-শীলতা আনতে স্বাস্থ্যসেবা, ঔষধ পত্র, যন্ত্রপাতি ও প্রযুক্তি, স্বাস্থ্যকর্মী, অর্থায়ন, স্বাস্থ্য তথ্য ব্যাবস্থা এবং নেতৃত্ব ও সুশাসনসহ ৬টি বিষয়ের উপর বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার(ডব্লিউ এইচও) সেবার মান যাচাইয়ের মাধ্যমে শ্রেষ্ঠত্ব নির্বাচন করেন।
এ উপলক্ষ্যে শনিাবর সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হলরুমে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় ও অবহিত করণ সভার আয়োজন করা হয়। উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা শেখ আবু শাহিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন কেশবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি আশরাফ-উজ-জামান খাঁন, সাধারণ সম্পাদক মোতাহার হোসাইন, কেশবপুর নিউজক্লাবের সভাপতি আশরাফুজ্জামান, প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আজিজুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল ফুয়াদ, কবীর হোসেন, দিলপ মোদক, সিরাজুল ইসলাম, ডাঃ পলাশ কুুমার দে। এছাড়া উপস্থিত ছিলেন কেশবপুর নিউজক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুর রাজ্জাক সরদার, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এম. আব্দুল করিম, নির্বাহী সদস্য আজিজুর রহমান, সাংবাদিক শামসুর রহমান, তন্ময় মিত্র বাপ্পি, শেখ শাহিন, মাহাবুর রহমান টুলু, মশিয়ার রহমান, আব্দুল মজিদ, রুহুল আমিন, উৎপল দে, আব্দুর রাজ্জাক, নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
কেশবপুরের হরিহর, ভদ্রা, বুড়িভদ্রা নদী খনন কাজ শুরু হবে কবে?
প্রতি বছর বৃষ্টির সময়ে কেশবপুরের হরিহর, ভদ্রা, বুড়িভদ্রা নদী দিয়ে পানি যথাযতভাবে নিষ্কাশিত না হওয়ায় সৃষ্ট বন্যা জলাবদ্ধতায় রূপ নেয়। ফলে প্রতি বছর ক্ষতি হয় প্রায় দুই কোটি টাকার। তিন থেকে ৪ মাস তলিয়ে যায় । কেশবপুর পৌরসভাসহ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের ৮০টি গ্রাম প্লাবিত হয়ে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়ে। কেশবপুর সাধারণ হাট, পশু হাট, কেশবপুরের মেইন রাস্তাসহ অন্যান্য ১০০ কিলোমিটারেরও বেশি পাকা রাস্তা বন্যার পানি নিচে চলে যায়। আশিটি গ্রামের শতশত পরিবার আশ্রয় গ্রহন করে নিকটতম স্কুল, কলেজ,মাদ্রাসা ভবনে এবং মেইন রোডের দুই পাশে। ফলে বাচ্চাদের লেখা পড়ার ব্যপক ক্ষতি হয়। গত বন্যায় পশু-পাখি, গরু-ছাগলের সাথে রাত কাটাতে হয় অনেক পরিবারের। পরপরই তিনবার বন্যার ফলে এঅঞ্চলের মানুষ আস্তা হারাচ্ছে সরকারি দলের উপর।
যদিও পানি উন্নয়ন বোর্ডে সূত্র থেকে জানা যায় যে,কেশবপুর উপজেলার জলাবদ্ধতা নিরসনে পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রায় ৫০ কোটি টাকার প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এ কাজ সম্পন্ন হলে আগামী ৫ বছর কেশবপুর উপজেলা বন্যার হাত থেকে রক্ষা পাবে। পাশাপাশি ২৪নং পোল্ডারের আওতায় কেশবপুর ও মনিরামপুর উপজেলার ২৯ হাজার ৩৪০ হেক্টর জমি নতুন করে ফসল আবাদের আওতায় আসবে।
এ প্রকল্পে ৩টি নদী পুনর্খননে ৪০ কোটি ৯৭ লাখ ৬ হাজার টাকা, ৭টি সংযোগ খাল পুনর্খননে ৪ কোটি ২৫ লাখ টাকা, নদী ও খাল রক্ষণাবেক্ষণে ১ কোটি টাকা, ৯টি স্লুইচগেট মেরামতে ৯০ লাখ টাকা ও কাশিমপুর নামকস্থানে ৩টি ক্লোজার নির্মাণে ১ কোটি ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। কেশবপুর পানি উন্নয়ন বোর্ডের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ১৯.৫ কিলোমিটার হরিহর নদী পুনর্খননে ২৭ কোটি ৮৮ লাখ ৭৬ হাজার টাকা, ১৫ কিলোমিটার আপারভদ্রা নদী পুনর্খননে ১০ কোটি ৫৯ লাখ টাকা ও বুড়িভদ্রা নদী পুনর্খননে ২ কোটি ৫০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। এছাড়া নদীর সংযোগ খালগুলোর মধ্যে ১ কিলোমিটার কন্দর্পপুর খাল কননে ৯ লাখ টাকা, ৩ কিলোমিটার বড়পিট খাল খননে ৭৬ লাখ টাকা, ১.৫ কিলোমিটার গরালিয়া খাল খননে ৪৩ লাখ টাকা, ৩ কিলোমিটার পাথরা খাল খননে ৫৬ লাখ টাকা, ৩ কিলোমিটার বুড়ুলিয়া খাল খননে ৯১ লাখ টাকা, ১.৫ কিলোমিটার আগরহাটি খাল খননে ৫২ লাখ টাকা ও ৩ কিলোমিটার ডহুরী খাল খননে ৯৮ লাখ টাকার বরাদ্দপত্র দেয়া হয়েছে। এছাড়া নূরানিয়া, গরালিয়া, বুড়ুলী, পাথরা, মধ্যকুল, খোজাখারি, জামলা, আগরহাটি ও ভরতভায়না স্লুইচগেট মেরামতে ৯০ লাখ টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এর বাইরে ৫৫ দশমিক ৫ কিলোমিটার নদী ও খাল রক্ষণাবেক্ষণে ১ কোটি টাকা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে এমন কথা বার বার শুনলেও কাজ শুরু হচ্ছে না কেন? এ প্রশ্ন সকলের। চার মাস পরে আবার বর্ষা কাল। তাই কেশবপুরের মানুষের প্রাণের দাবী কেশবপুরের হরিহর, ভদ্রা, বুড়িভদ্রা নদী খনন কাজ শুরু করা হোক।
কেশবপুরে গৃহবধূকে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ
কেশবপুরে রেহেনা খাতুন (১৮) নামের এক গৃহবধূকে অমানুষিক শারীরিক নির্যাতন ও মারপিট গর্ভেও সন্তান নষ্ট করে দিয়ে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এঘটনায় মোছা: রেহেনা খাতুন বাদী হয়ে স্বামীসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে কেশবপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কেশবপুর থানা, সহকারী পুলিশ সুপার “মনিরামপুর সার্কেল” এ লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে। এঘটনার পর থেকে পাষান্ড স্বামী গা ঢাকা দিয়েছে। অভিযোগ সূত্রে জানাগেছে, খুলনার ডুমুরিয়ার উপজেলার নুরানিয়া গ্রামের রেজাউল মোড়লের মেয়ে রেহেনা খাতুন (১৮) সাথে কেশবপুর উপজেলার বেলকাটি গ্রামের সামাদ আলী মোল্যার ছেলে ইউনুচ আলী মোল্যার সঙ্গে গত ২০১৩ সালে ১৫ জুলাই উভয় পরিবারের সম্মতিতে ইসলামী শরীয়াত মোতাবেক ৫০ হাজার টাকা দেনমোহরে বিবাহ সম্পন্ন হয়। বিয়ের সময় স্বামীকে সাংসারিক সোনার অলঙ্কারসহ প্রায় লক্ষধিক টাকার মালামাল দেওয়ার শর্তেও এক লক্ষ টাকা যৌতুকের দাবী এনে হত্যার চেষ্টা চালায় রেহেনা খাতুনকে।
রেহেনা খাতুন সাংবাদিকদের জানান, বিয়ের ৮ মাস পরে আমার উপর কারণে অকারণে চলতে থাকে অমানুষিক নির্যাতন। আমি ওই সময় অন্ত:সত্বা ছিলাম অন্ত:সত্বা হলে আমার পাষান্ড স্বামী গর্ভে সন্তান নষ্ট করে দেয়। শ্রীরামপুর গ্রামের শহিদুল ইসলামের মেয়ে রিমার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক তৈরি করে এবং পরর্তীতে তাকে বিবাহ করে। সে সময় আমার উপর নির্যাতনে মাত্রা বেড়ে যেতে থাকে। আমি সইতে না পেরে আমার পিতার বাড়িতে চলে আসি। সেই সুযোগে আমার স্বামী পরের বিবাহ করা বউকে বাড়িতে নিয়ে আসে এবং সংসার শুরু করে। এরই মধ্যে আমার গর্ভের সন্তান প্রসাব হয়। তখন আমার স্বামীর পরিবারের লোকেরা আমাকে ও আমার সন্তানকে দেখতে না আসায় আমি আমার স্বামীর বাড়িতে গেলে স্বামী আমাকে বলে তোকে তালাক দিয়েছি তুই কিভাবে এই বাড়িতে আসছি। আমি বাড়ি ছেড়ে আসতে না চাইলে স্বামী ও শ্বশুর-শ্বাশুড়ি মিলে আমাকে বেদম মারপিট করে বড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। এবং যৌতুকের দাবী এনে আমাকে এক প্রকার হত্যার চেষ্টা চালায়। তাদের ভয়ে সেই থেকে আমি পিতার বাড়িতেই রয়েছি। গত দুই বছর ধরে আমার স্বামী মোবাইল ফোনে আমাকে ডেকে নিয়ে পূর্বের সকল অপরাধের জন্য ক্ষমা চায় এবং আমাকে তার বাড়িতে যাওয়ার জন্য অনুরোধ জানালে আমি তার কথায় বিশ্বাস করি। এরই মধ্যে সে মাঝে মধ্যে আমাকে ফোনে বিভিন্ন জায়গাই নিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করে। আমি আমার স্বামীকে তার বাড়িতে নিয়ে যাওয়ার কথা বললে সে বলে আব্বা-মাকে বুঝিয়ে বলেছি খুব তাড়াতাড়ি তোমাকে বাড়িতে নিয়ে আসব। এই ভাবে সে গত ২ বছর ধরে আমার সঙ্গে প্রতারণার মাধ্যমে আমাকে ভোগ করতে থাকে। আমি কোন উপায় না পেয়ে অবশেষে গত ৫ ফেব্রুয়ারি আমার স্বামীর বাড়িতে আসলে স্বামী গাঢাকা দেয় তখন শ্বশুর-শ্বাশুড়ি মিলে আমাকে অমানুষিক ভাবে শারীরিক নির্যাতন ও মারপিট করতে করতে বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দেয়। তখন আমি আমার পিতার বাড়িতে মোবাইল ফোনের মাধ্যমে সংবাদ দিলে পিতা-মাতা আমার স্বামী বাড়িতে পৌছানোর আগের তাদের নির্যাতন সইতে না পেরে আমাকে স্বামী বাড়ি ত্যাগ করি। ওই সময় আমি বেলকাটি গ্রামের মৃত মতলেব ডাক্তারের ছেলে সোহাগের বাড়িতে আশ্রায় নিই। এরপর গত ০৭ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় গন্যমাণ্য ব্যক্তিবর্গের সমন্বয়ে একটি সালিশ বৈঠক বসে এবং সেই থেকে আমি ইউপি সদস্য খলিলুর রহমানের বাড়িতে আমার আশ্রয় নিয়ে ছিলাম। বর্তমানে আমি আমার সন্তানকে নিয়ে পিতার বাড়িতে রয়েছি। রেহেনা খাতুন বলেন, যাতে সুখে শান্তিতে স্বামীর সংসার করতে পারি সে জন্য উধ্বতন কর্তৃপক্ষে হস্তক্ষেপ কামনা করছি।
৩ জন সাংবাকিকে কেশবপুর নিউজ ক্লাব থেকে বহিস্কার
কেশবপুর নিউজ ক্লাবের ৩ সাংবাদিককে দূর্নীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, অর্থ আত্মসাৎ ও ষড়যন্ত্রকারী সাংবাদিকতা না করায় ৩ জনকে সকল পদ থেকে স্থায়ী ভাবে বহিস্কার করা হয়েছে। কেশবপুর নিউজ ক্লাবের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বাদী হয়ে অবৈধভাবে একই নামে আরেকটি ক্লাব কমিটি গঠন করার বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী অফিাসরসহ একাধিক দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।
স্বাক্ষরিত স্থায়ী ভাবে বহিস্কার আদেশ সূত্রে জানাগেছে, গত ১২ জানুয়ারি মাসিক মিটিং-এ উপস্থিত সকল সাংবাদিকদের মধ্যে ৮টি বিষয়ের উপর আলোচনা হয়। সাংবাদিক আব্দুর রহমানের বিরদ্ধে তিনটি অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়। ১৭ জানুয়ারি তদন্ত কমিটির লিখিত প্রতিবেদনে তিনটি অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত হওয়ায় তাকে স্থায়ীভাবে বহিস্কার করা হয়। সাংবাদিক আব্দুর রহমান কেশবপুর নিউজ ক্লাবের সদস্য থাকিয়া ভয়ংকর মানব পাচারের মামলা আসামী হওয়া তাকে ০৫ অক্টোবর ২০১৫ তারিখে সাময়িক বহিস্কার করা হয়। তার মানব পাচারের মামলাটি এখনও চলমান রয়েছে। এদিকে বিভিন্ন অপরাধে ও অনিয়মের কারণে বিভিন্ন মেয়াদে ৩ জন সাংবাকিকে বহিস্কার করা হয়। সাংবাদিক রস্তম আলী একজনকে ছুরিরআঘাতে হত্যার চেষ্টা মামলা ও আরও একটি মামলা চলমান থাকার কারণে তাকে বহিস্কার করা হয়। সাংবাদিক এ এইচ এম কামরুজ্জামান হোসেনকে তার সাংবাদিকতা না করা ও কেশবপুর নিউজক্লাব নিয়ে ষড়যন্ত্র করার কারণে তাকে বহিস্কার করা হয়। এই বহিস্কৃত ৩ জন কেশবপুর নিউজক্লাব নামে ১২/০২/২০১৮ তারিখে ১৭ সদস্য বিশিষ্ট অবৈধ কমিটি গঠন করে। উক্ত কমিটি সদস্যদের নিজস্ব কোন প্রত্রিকায় প্রেস বিজ্ঞপ্তি খবর প্রকাশিত হয়নি। এতে প্রমানিত হয় এটি একটি অবৈধ কমিটি বহিস্কৃত ৩ জন বাদে ১৩ জন কেউ নিউজক্লাবের সাংবাদিক নয়। কেশবপুর নিউজক্লাবের প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে কোষাধ্যাক্ষ শহিদুল ইসলামকে অবৈধ কমিটিতে সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। শহিদুল ইসলাম কেশবপুর নিউজক্লাবের গত ১৩/০২/২০১৮ উপস্থিত হয়ে অবৈধ কমিটির সভাপতি এ এইচ এম কামরুজ্জামান হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ রস্তম আলী অনৈতিক কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে নিন্দা ও তাদের বিচারের দাবী জানিয়েছে। ১৩ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় কেশবপুর নিউজক্লাবের মিটিংএ উপস্থিতসহ সকল সাংবাদিকদেও মতামত ও সিদ্ধান্তর ভিত্তিতে অবৈধ কমিটি গঠনের ষড়যন্ত্রকারিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য প্রশাসনের প্রতি দাবী জানানো হয়। ২০০৯ সাল থেকে কেশবপুর নিউজক্লাব সকল সামাজিক কাজে সহযোগিতা করছে কেশবপুর নিউজক্লাব এর অফিস শুরু থেকে মেইন রোডে ব্রাদার্স মার্কেট ২য় তলা অবস্থিত ২০১১ জানুয়ারি মাস হইতে কার্যকরি কমিটির মাধ্যমে পরিচালিত চলামান রয়েছে।
এব্যাপারে সাংবাদিক আব্দুর রহমানের মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি জানান আমাকে মিটিং-এ ডাকা হয়নি এবং বহিস্কারের বিষয়ে আমি কিছুই জানিনা।
Keshabpur Upazila Health Complex has secured second place
Health Minister Mohammad Nasim officially gave this award at the Hotel La Meridian in Dhaka on 1st February, 2015. According to sources, 5 health clinics from across the country are selected for the final stage prizes. Among them, Keshabpur Upazila Health Complex has achieved 2nd prize.
Keshabpur Upazila Health Complex achieved the National Award for the year 2010 by the Health Minister as the second best among the Health Complex of Bangladesh. In order to speed up health care, select superiority through health check-up, medicine, machinery and technology, health workers, financing, health information, and validation of World Health Organization (WHO) services on six topics, including leadership and good governance.
On this occasion, a discussion meeting was organized with the journalists at the Upazila Health Complex in the hall on Saturday. Presided over by Upazila Health and Family Planning Officer Sheikh Abu Shahin in the chair, Keshabpur Press Club president Ashraf-uz-Zaman Khan, General Secretary Motahar Hossain, Keshabpur Newsclub president Ashrafuzzaman, former Press Club president Azizur Rahman, organizing secretary Abdullah Al Fouad, Kabir Hossain, Dilip Modak, Sirajul Islam, Dr. Palash Kumar Dey Besides, Keshabpur News Club General Secretary Abdur Razzak Sardar, Joint General Secretary M. Abdul Karim, executive member Azizur Rahman, journalist Shamsur Rahman, Tanmay Mitra Bappi, Sheikh Shahin, Mahabur Rahman Tulu, Moshiar Rahman, Abdul Majid, Ruhul Amin, Utpal Dey, Abdur Razzak, Nazrul Islam and others.
When will the excavation work of Harihar, Bhadra, Burivadra river of Keshabpur start? strong>
Every year in rainy season, due to absence of water from the Harihar, Bhadra, Burivadra river of Keshabpur, the flood caused due to water is not properly drained. As a result, losses of around two crore rupees annually. Three to four months of moisture. In Keshabpur municipality, 80 villages of 11 unions of the upazila were flooded and lakhs of people were waterborne. Keshabpur general hats, animal hats, and Keshabpur’s main road, along with more than 100 kilometers of paved roads, flood water goes down. Hundreds of families from eightyi villages have taken refuge in the nearest schools, colleges, madrasa buildings and on both sides of the main road. As a result, there is a great loss of children’s reading. In past floods, many families have to spend night with animals, cows and goats. Immediately after three floods, the people of the region are losing their lives on the ruling party.
However, sources in the Water Development Board know that water development board has taken a project of about Tk 50 crore to clear the water logging of Keshabpur upazila. If this work is done, Keshabpur Upazila will be saved from floods for the next 5 years. As well as under 24 polders, 29,340 hectares of land under Keshabpur and Manirampur upazilas will be under new crop.
4 crore 97 lakh 6 thousand taka for recharging 3 rivers, 4 crore 25 lakhs for reconstruction of seven canals, Tk. 1 crore for maintenance of river and canal, 90 lakhs for repair of 9 sluicegate and Tk. 1.55 crore for construction of 3 closures in Kashimpur. Has been there. According to the Keshabpur Water Development Board’s office, the amount of 27.88 million 76 thousand rupees for the 19.5 kilometers of Harihar river rectangle, Tk 10.59 crore for 15 kilometer aparvadhara river recharging and 25 million rupees to the Burivadra river rectification has been allocated. Besides, 1 km of Kandarpur canal canal in the canals of the river, 9 lakh taka of 3km long pavement canal, Tk. 43 lakh in 1.5 kilometer Garialia canal, 3 lakh km of canals, 56 lakh taka, 3 kilometer of Burialia canals, 91 lakh Taka, Tk. 5 million for the construction of 1.5 km of Agarhatati Canal and Tk. 9.8 million for the dahari canal of 3 kilometers of dhori canal has been given. Besides, 90 lakhs of rupees have been allocated to repair the sluicegate of Nurania, Garlia, Buruli, Pathara, Madhyakul, Kulakhari, Jamla, Agarhati and Bhartvaya. Out of this 55.5kms of river and canal maintenance has been allocated Tk. 1 crore.
Why is the project started, but why are the work started again and again? The question is all about. Four months later the rainy season again. Therefore, the demand of the lives of the people of Keshabpur should start digging the Harihar, Bhadra, Burivadra river of Keshabpur.
Complaint of driving a housewife out of Keshabpur strong>
Keshabpur reheena Khatun (18), a housewife, was found to have been abducted from house by accidentally causing physical inhuman and cannibalism. In the incident: Rehena Khatun filed a written complaint against Kishabpur Upazila Nirbahi Officer, Keshabpur Police Station, “Police Officer Manirampur Circle” against 3 people including husband and husband. After the incident, the husband has been hanging on her husband. According to the complaint, with Rehana Khatun (18), the daughter of Rezaul Mollah of Nurania village under Dumuria upazila of Khulna, married with Yunuq Ali Mollah, son of Samad Ali Mollah of Balakati village of Keshabpur upazila, on July 15 last year, according to the Islamic Shariah, marriage of 50 thousand rupees was given to Dahamohar. At the time of marriage, the husband tried to kill one lakh taka of dowry and rehearsed Khatun with the help of a golden gold ornaments.
Rehana Khatun told reporters that after eight months of marriage, due to me, inhuman torture continues unnecessarily. I was at that time in my heart, my husband’s husband wasted his child in the womb when he was in his heart. The physical relationship between Rirma, the daughter of Shahidul Islam of the village of Serampore, is made and she is married to her. At that time, the level of torture continued to grow on me. I could not come to my father’s house. At that point my husband brought his newly married wife home and started the family. In the meantime my baby’s pub is in the womb. When my husband’s family did not come to see me and my child, when I came to my husband’s house, the husband told me to divorce me, how you came to this house. If I do not want to leave home, husband and father-in-law fuck me out of the pillow and beat me badly. And I tried to kill one type of dowry demand. From their fears I am in my father’s house. For the last two years, my husband called me on a mobile phone and apologized for all previous crimes and I believe in his statement when I request him to go to his house. In the meantime, he occasionally had physical relations with me on many phones in the phone. When I told my husband to take him to his house, he told his father and I would bring you home soon. In this way she has been enjoying me with cheating for the last two years. Finally, on February 5th, when my husband’s wife entered the house at my husband’s house, the father-in-law started to drive me out of the house by physically torturing and beating me inhumanly. Then when I gave my father’s house a mobile phone news, my husband and my husband left home after being unable to face their torture before reaching home. At that time I took shelter at the house of Sohag, son of Doctor of the deceased Maneklab doctor of Belkati village. Then on February 07, there was an arbitration meeting with the local community members and from that I took my shelter at the UP member Khalilur Rahman’s house. Now I am in my father’s house with my child. Rehana Khatun said that she wanted to interfere with the senior authority so that she can happily make her husband’s family peacefully.
3 journalists fired from Keshabpur news club strong>
Three people of Keshabpur News Club were fired permanently from all posts, because of corruption, arbitrariness, embezzlement and conspiracy journalism. Keshabpur news club chairman and general secretary filed a complaint against the government office of another office, including the executive officer of the same name, to illegally form another club committee.
The pact of the permanent firing, which was signed, has been discussed, on January 12, the monthly meeting discussed eight issues among all the journalists present. A three-member inquiry committee was constituted to investigate three complaints against journalist Abdur Rahman. In the written report of the inquiry committee on January 17, he was permanently fired because of the three charges proved to be true. Being a member of the journalist Abdur Rahman Keshabpur News Club, he was temporarily fired on October 05, 2015, for being accused in a horrendous human trafficking case. His human trafficking case is still in progress. Meanwhile, due to various crimes and irregularities, three journalists were fired for different periods. Journalist Rastam Ali was fired for the attempt to murder a person in a knife attack and another case was underway. Journalist AHM Kamruzzaman Hossain was fired for not being able to journalize him and conspiring with the Keshabpur news club. These expelled 3 people formed the 17-member illegal committee on 12/02/2018 as Keshabpur Newsclub. Press release news has not been published in any of the members of the committee. It is proved that it excludes an illegal committee, excluding 3 people, 13 are not journalists in the newsclub. Since the establishment of the Keshabpur News Club, Treasurer Shahidul Islam has been mentioned as organizing secretary in the illegal committee. Shahidul Islam Keshabpur newsclub on 13/02/2018 attended by the chairman of the committee, AHM Kamruzzaman Hossain and general secretary Md. Rastam Ali condemned and demanded their trial. On 13th February evening, in the meeting of Keshabpur Newsclub, all journalists also demanded the administration to take action against conspirators to form an illegal committee on the basis of opinion and conclusions.
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন
বেনাপোলে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক বর্জন করলো সাংবাদিকরা
বেনাপোল স্থলবন্দর আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের দ্বিতীয়তলায় নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও স্থলবিস্তারিত পড়ুন
ঝিকরগাছায় বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী শিশুসহ দু’জন নিহত
যশোরে বাস চাপায় এক শিশু ও এক মোটসাইকেল আরোহীর মৃত্যুবিস্তারিত পড়ুন