মঙ্গলবার, এপ্রিল ৩০, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

প্রভাব পড়তে পারে বোরো আবাদেও

পানির অভাবে কেশবপুরে পাট নিয়ে বিপাকে কৃষকরা..

যশোরের কেশবপুরে দীর্ঘদিন অনাবৃষ্টির কারনে কৃষকরা পাট পচাতে পারছেন না। পানি নেই খানাখন্দ, পুকুর, জলাশয় কোথাও। ভূগর্ভের পানি সেচ দিয়ে পাট চাষ করেছিলেন চাষীরা করলেও ফলন ভালো হয়নি বৃষ্টির অভাবে। পানির জন্য চাষীদের মধ্যে হতাশ হয়ে পড়েছেন। কৃষি অফিস থেকে চাষীদের পাটের ছাল বের করে মাটির নিচে পুতে পাটের রিবন রেটিং করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। রিবন রেটিং করতে চাষিরা মেশিন সরবরাহের দাবি জানিয়েছেন।

কৃষি অফিসার মনির হোসেন সকালের সময়কে জানান, এ বছর কেশবপুরে পাট চাষের লক্ষ্যমাত্র ছিল ৭ হাজার হেক্টর জমিতে। চাষ হয়েছে ৪ হাজার ৬শ’ ৮০ হেক্টর জমিতে। গত বছর পাট চাষ হয়েছিল লক্ষ্যমাত্রার অনেক বেশী। পানির অভাবে এবার লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়নি। পাট রোপনের সময় বৃষ্টিপাত না থাকায় কৃষকরা স্যালো মেশিন দিয়ে ভূগর্ভের পানি তুলে পাট চাষ করেছেন। আর আকাশ পানি না পাওয়ায় পাটের ফলনও ভাল হয়নি। সারা বছর বৃষ্টি হয়নি বলে বর্তমানে খাল, বিল, নালায় পানি নেই। সেকারনে কৃষকদের এক মিটার গর্ত ও ৮ মিটার চওড়া করে সেখানে পাট প্রক্রিয়া করার পরামর্শ দেয়া হচ্ছে। তবে কৃষকরা জানিয়েছেন, অফিস থেকে পাটের আশ ছাড়ানোর কোন মেশিন সরবরাহ করা হয়নি। তিনি আরও জানান, পানির অভাবে পাট কাটতে দেরি হওয়ায় এবার বোরো আবাদেও এর প্রভাব পড়তে পারে। সেজন্য এবারের ৮ হাজার ৮শ’ হেক্টর বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা অর্জন নিয়ে আশংকা দেখা দিয়েছে।

অনেকেই পাট কাটছেন না। আবার অনেক কৃষকরা পাট পচাতে শুকনো খালে, পুকুরে সেচযন্ত্র দিয়ে ভূগর্ভের তুলে পাট পচানো চেষ্টা করছেন। বাগদাহ গ্রামের রফিকুল ইসমান জানান, তিনি ৬ বিঘা জমিতে এবার পাট চাষ করেছেন। সেচ পানি দিয়ে আবাদ করে এখন পাট পচানোর জায়গা পাচ্ছেন না। শনিবার সকালে তিনি স্যালো মেশিন দিয়ে ভূগর্ভের পানি পুকুরে তুলে সেখানে পাট পচানোর চেষ্টা করছেন। কাকিলাখালী গ্রামের কল্লোল দাস জানান, তিনি এক বিঘা জমিতে পাঠ চাষ করেছেন কিন্তু পানি অভাবে পাট কাটছেন না। সাতবাড়িয়া গ্রামের আমজাদ হোসেন জানান, দুই বিঘা জমির পাট পানির অভাবে কাটছেন না। ওই আনছার দফাদার, অমেদ আলী মোড়ল, কুদ্দুস দফাদার, খোকন সরদার, মঙ্গলকোট গ্রামের মোশারফ হোসেন মোড়ল, গোলাম মোস্তফা মোড়ল, রকি গোলদার, মজিবর গাজীর মতো অনেক কৃষকই পানির অভাবে পাট পচাতে (জাগ) পারছেন না বলে জানিয়েছেন।

কেশবপুর প্রায় ৮০ শতাংশ কৃষক পাট কেটে ওই জমিতে বোরো আবাদ করে থাকেন। সেজন্য কৃষকরা পাট কাটতে না পেরে হতাশয় পড়েছেন। কৃষকদের মধ্যে পানির জন্য হাহাকার বিরাজ করছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

বেনাপোলে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক বর্জন করলো সাংবাদিকরা

বেনাপোল স্থলবন্দর আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের দ্বিতীয়তলায় নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও স্থলবিস্তারিত পড়ুন

ঝিকরগাছায় বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী শিশুসহ দু’জন নিহত

যশোরে বাস চাপায় এক শিশু ও এক মোটসাইকেল আরোহীর মৃত্যুবিস্তারিত পড়ুন

  • কেশবপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মিনা দিবস পালিত
  • কেশবপুরে মটরসাইকেলসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
  • কেশবপুরে তৃণমূল সাংবাদিক দলের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভা
  • কেশবপুরে জয় সাহাকে পুনরায় ক্রীড়া সংস্থার সা.সম্পাদক করার দাবী
  • ঝিকরগাছার বাঁকড়ায় আ.লীগের বর্ধিত সভা
  • শার্শার হাড়িখালি আমবাগান থেকে অজ্ঞাত বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
  • কেশবপুরে ভ্রাম্যমান আদালতে দুই মহিলা চোরকে কারাদন্ড
  • কেশবপুর উপজেলা দলিত পরিষদের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
  • কেশবপুরের ভাল্যুকঘর মাদরারাস নিয়ে এক প্রভাষক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত!
  • মারধর করায় বাচ্চা কোলে নিয়ে কেশবপুরে থানায় হনুমানের দল
  • বেনাপোল দিয়ে ইলিশমাছ ভারতে পাচারের সময় গ্রেফতার-২
  • বেনাপোল পোর্ট থানার ওসিকে পত্রিকা প্রতিনিধিদের ফুলেল শুভেচ্ছা