আরো খবর...
আশাশুনিতে ছাত্রলীগের আনন্দ মিছিল ও পথসভা
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা দু’টি পৃথক ইন্টারন্যাশনাল এ্যাওয়ার্ড পাওয়ায় আশাশুনিতে ছাত্রলীগের উদ্যোগে আনন্দ মিছিল ও পথা সভা করা হয়েছে। সোমবার সকালে আশাশুনি সদরে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দুরদর্শী ও বিচক্ষণ নেতৃত্বের জন্য “ইন্টারন্যাশনাল এচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ড” এবং একক অসামান্য ও অনবদ্য নেতৃত্বের জন্য “স্পেশাল এ্যাওয়ার্ড ফর আউট স্ট্যান্ডিং লিডারশীপ” প্রাপ্ত হওয়ায় উপজেলা ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে আনন্দ মিছিল ও পথ সভার আয়োজন করা হয়। উপজেলার সকল ইউনিয়ন থেকে ছাত্রলীগ নেতাকর্মী মিছিল সহকারে এ প্রোগ্রামে অংশ নেয়। বেলা ১১ টায় আশাশুনি জনতা ব্যাংক মোড় থেকে আনন্দ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বিভিন সড়ক ও উপজেলা পরিষদ এলাকা ঘুরে পুনরায় জনতা ব্যাংক মোড়ে এসে শেষ হয়। পরে জনতা ব্যাংক চত্বরে পথ সভা অনুষ্ঠিত হয়। আনন্দ মিছিল উদ্বোধন ও প্রধান অতিথি হিসাবে পথ সভায় আলোচনা রাখেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান এ বি এম মোস্তাকিম। উপজেলা ছাত্রলীগ সভাপতি আসমাউল হোসাইনের সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথি ছিলেন, উপজেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি রফিকুল ইসলাম মোল্যা, সাংগঠনিক সম্পাদক আঃ সামাদ বাচ্চু, বিমল গাইন, উপজেলা শ্রমিকলীগ সভাপতি ঢালী সামছুল আলম, সেক্রেটারী মনিরুজ্জামান বিপুল, ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক আবু রায়হান সাদ। যুবলীগ নেতা এম এম সাহেব আলির সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা ছাত্রলীগ যুগ্ম সম্পাদক রাকিবুল হাসান রাসেল, সাংগঠনিক সম্পাদক মিঠুন ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক শরিফুল, কলেজ ছাত্রলীগ সেক্রেটারী তানভীর হোসেন রাজ, তাঁতীলীগ সভাপতি সেলিম রেজা সেলিম, কৃষকলীগের কল্যানী সরকার, ইউপি সদস্য আজিজুল ইসলাম, যুবলীগের আজমীর হোসেন জাহিদ, তুহিন হোসেন লিটন, সোহরাব হোসেন, বড়দল ইউনিয়ন ছাত্রলীগের রাহিদ রানা বাবু, অলিয়ার রহমান, আবু রায়হান সুমন, প্রতাপনগর ছাত্রলীগের মিলন, মেহদী, আনুলিয়া ছাত্রলীগের জাহিদুল, শাহিন, কুল্যা ছাত্রলীগের উজ্জল ঘোষ, রায়হান, শ্রীউলা ছাত্রলীগের রেজাউল, মনিরুল, শোভনালী ছাত্রলীগের জহুরুল ও শান্ত প্রমুখ।
আশাশুনি ফিরে গেল ২ কোটি টাকার সোলার সিস্টেম
ব্যবস্থাপনার চরম অনিয়ম ও ঠিক সময়ে পিও নির্ধারণ না হওয়ায় আশাশুনি থেকে ২ কোটি ১০ লক্ষ ২৮ হাজার টাকার সোলার সিস্টেম ফেরৎ গেছে। ফলে আশাশুনির মত অনুন্নত উপজেলার মানুষ সোলার সিস্টেম বিদ্যুৎ এর উপকার বঞ্চিত হতে হয়েছে।
সরকার প্রত্যন্ত এলাকায় বিদ্যুৎ পৌছানোর আগে বিদ্যুতের উপকার পাইয়ে দেওয়া এবং অসহায় মানুষকে বিনামূল্যে সোলার সিস্টেমের মাধ্যমে আলো-বাতাসের ব্যবস্থা করার লক্ষ্যে কোটি কোটি টাকা ব্যয়ে বিনামূল্যে সোলার সিস্টেম সরবরাহ করে আসছে। আশাশুনির মত অত্যাধিক প্রত্যান্ত ও যোগাযোগ বিচ্ছিন্œ এলাকার মানুষের মাঝে বিদ্যুতের অভাব দূর করতে গত (২০১৭-১৮) অর্থ বছরে সোলার সিস্টেম স্থাপনের জন্য অর্থ বরাদ্দ দেয়। জুন’২০১৮ সময়ের মধ্যে কাজ সম্পন্ন করার কথা। কিন্তু নির্দিষ্ট ও যথাযথ সময়ে “ইডকল” কাজের জন্য পিও নির্ধারণ না করায় কাজ করা নিয়ে সংশয়ের সৃষ্টি দেখা দেয়। তখন বাধ্য হয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসার আশাশুনি ১৬/০৪/১৮ তাং পিও নির্ধারণের জন্য তাািগদ পত্র প্রেরণ করেন। স্মারক নং ৬৭। কিন্তু না তার পরও পিও নির্ধারণে বিলম্ব করা হয়। কাজ শেষ করার মাত্র ১৬ দিন বাকী থাকতে অর্থাৎ ১৪/৬/১৮ তাং আওডিএস নামে একটি এনজিওকে পিও নির্ধারণ করে পত্র আশাশুনিতে পৌছান হয়। যেদিন থেকে ঈদের ছুটি শুরু হয়। পিও হিসাবে মনোনীত আরডিএস আশাশুনিতে অপরিচিত ও ছোট্ট প্রতিষ্ঠান, জনবল মাত্র ৩/৪ জন বলে জানাগেছে। কাগজপত্র ও সার্বিক অবস্থা সম্পর্কে অবহিত হওয়ার পর তাদেরকে কার্যাদেশ দেওয়া হয় এবং কাজ করার জন্য প্রাথমিক ভাবে ১৮ লক্ষ ২৫ হাজার ১৫৭ টাকার চেক প্রদান করা হয় ২৫/৬/১৮ তাং। তখন কাজ শেষ করার সময় হাতে মাত্র ৫/৬ দিন। এসময়ের মধ্যে তারা কোন রকমে ঐ টাকার কাজ টুকু করতে সক্ষম হন। তখন ৫৮টি প্রকল্পের ৪৭১ টি সোলারের মধ্যে সোলার হোম সিস্টেম ৪৪০টি ও স্টিক লাইট ৩১টি কাজ বাকী ছিল। মন্ত্রণালয়ের তাগাদা এবং কাজের জন্য সময় না থাকায় উপজেলা নির্বাহী অফিসার বাধ্য হয়ে ২ কোটি ১০ লক্ষ ২৮ হাজার টাকার অব্যয়িত বা কাজ না হওয়া অর্থের হিসাব প্রদান করেন। ফলে বঞ্চিত হলো আশাশুনি উপজেলার মানুষ। চলতি অর্থ বছরের ৪ মাস শেষ হতে যাচ্ছে। এখনো সোলার সিস্টেমের কোন কাজের পিও নির্ধারণ বা তথ্য আসেনি। এবছরও কি সময় শেষ হওয়ার মুখোমুখি কাজ শুরুর ব্যবস্থা হবে? এমন প্রশ্ন এলাকার মানুষের। এলাকাবাসীর দাবী যথা সময়ে কাজের উদ্যোগ নেওয়া হোক এবং সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের গাফিলতি বা অব্যবস্থাপনার জন্য গত অর্থ বছরে আশাশুনির মানুষ বঞ্চিত হয়েছে। উক্ত ফেরৎ যাওয়া টাকা পুনরায় এবং সময়মত আশাশুনির জন্য বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হোক। সাথে সাথে কাদের অব্যবস্থাপনায় এবং কি কারণে সরকারের একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের টাকা এভাবে ফিরে গেল তা তদন্ত পূর্বক কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এলাকাবাসী জোর দাবি জানিয়েছে।
কাদাকাটিতে আটদলীয় ফুটবল টুর্নামেন্টের ২য় সেমিতে শিববাটী
আশাশুনি ঐতিহ্যবাহী কাদাকাটি যুব মজলিস ফুটবল মাঠে সোমবার বিকেলে আটদলীয় নক আউট ফুটবল টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কাদাকাটি যুব মজলিসের আয়োজনে খেলায় খুলনা জেলার পাইকগাছা পৌরসভার শিববাটী ফুটবল একাদশ ও সাতক্ষীরা সদর উপজেলার ভালুকা চাঁদপুর ফুটবল একাদশ পরষ্পরের মুখোমুখি হয়। মনোমুগ্ধকর এই খেলাটি আক্রমন পাল্টা আক্রমনের মধ্যে দিয়ে চললেও নির্ধারিত সময়ে কোন দল গোল করতে পারেনি। ফলে টাইব্রেকারে শিববাটী ফুটবল একাদশ ৪-৩ গোলের ব্যবধানে ভালুকা চাঁদপুর ফুটবল একাদশকে পরাজিত করে জয়লাভ করে। হাজারও দর্শকের উপস্থিতিতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে আকর্ষনীয় এই খেলাটির শুভ উদ্ধোধন করেন বিশিষ্ট সমাজসেবক সাবেক ইউপি সদস্য আ. হান্নান সরদার। এ সময় কাদাকাটি আরার মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাবেক সহকারী শিক্ষক আলহাজ্ব শামছুল হক,কাদাকাটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষক আলহাজ্ব মহররম আলী মালী, বিশিষ্ট সমাজসেবক মাষ্টার রজব আলী সরদার, কাদাকাটি ইউনিয়ন তরুণলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান মন্টু, সমাজসেবক শরিফুল ইসলাম খোকা, কাদাকাটি যুব মজলিস সভাপতি মহাসিন আলী বকুল, সম্পাদক মাশহুরুল হক সাজু, গোলাম রসূল, মিজানুর রহমান সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও কাদাকাটি যুব মজলিসের সকল সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মনোমুগ্ধকর খেলাটি পরিচালনা করেন ওয়াসিউদ্দীন খান পিপুল, আছাদুল ইসলাম ও আবুল বাশার। দর্শক নন্দিত এই খেলার ধারাভাষ্যে ছিলেন আ. সুবহান, আশরাফ হোসেন ও সবুজ আহমেদ।
মহিষাডাঙ্গায় ফুটবল টুর্নামেন্টের ২য় রাউন্ডেরখেলায় নগরঘাটা জয়ী
আশাশুনি উপজেলার কুল্যা ইউনিয়নের মহিষাডাঙ্গা ফুটবল মাঠে সোমবার বিকেলে ১৬দলীয় নক আউট ফুটবল টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় রাউন্ডের তৃতীয় খেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। মহিষাডাঙ্গা বলাকা যুব সংঘের আয়োজনে খেলায় সাতক্ষীরার নগরঘাটা কালিবাড়ী সোনালী সংঘ ফুটবল একাদশ ও আশাশুনি উপজেলার মহিষাডাঙ্গা বলাকা যুব সংঘ ফুটবল একাদশ পরষ্পরের মুখোমুখি হয়। মনোমুগ্ধকর এই খেলাটি আক্রমন পাল্টা আক্রমনের মধ্যে দিয়ে চললেও নির্ধারিত সময়ে কোন দল গোল করতে পারেনি। ফলে টাইব্রেকারে নগরঘাটা কালিবাড়ী সোনালী সংঘ ফুটবল একাদশ ৫-৪ গোলের ব্যবধানে মহিষাডাঙ্গা বলাকা যুব সংঘ ফুটবল একাদশকে পরাজিত করে জয়লাভ করে। প্রচুর দর্শকের উপস্থিতিতে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থেকে আকর্ষনীয় এই খেলাটির শুভ উদ্ধোধন করেন বিশিষ্ট মৎস্য ব্যবসায়ী সাইদুল ইসলাম। মহিষাডাঙ্গা বলাকা যুব সংঘের সভাপতি ধর্মদাস সরকারের সভাপতিত্বে এ সময় আওয়ামীলীগ নেতা প্রভাষক হিরুলাল বিশ্বাস, মেম্বার রফিকুল ইসলাম পান্না, বিশ্বনাথ সরকার, সহকারী শিক্ষক ধরনী সরকার, ডা. কালিপদ বিশ্বাস সহ এলাকার গন্যমান্য ব্যাক্তিবর্গ ও মহিষাডাঙ্গা বলাকা যুব সংঘের সকল সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মনোমুগ্ধকর খেলাটি পরিচালনা করেন বরুন কুমার সানা, ইয়ামিন হোসেন ও শিমুল হোসেন। আজ বিকেলে একই মাঠে খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার কাটিপাড়া ফুটবল একাদশ ও সাতক্ষীরার গোয়ালপোতা ফুটবল একাদশ পরষ্পরের মুখোমুখি হবে।
শ্রমিকলীগের কমিটি অনুমোদন
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার সরকারের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা বজায় রাখার স্বার্থে এবং আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থীকে বিজয়ী করার জন্য তৃণমূল পর্যায়ে সংগঠনকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে জাতীয় শ্রমিকলীগ আশাশুনি উপজেলা শাখার ৪৫ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। রবিবার জাতীয় শ্রমিকলীগ সাতক্ষীরা জেলা শাখার সভাপতি ছাইফুল করিম সাবু ও সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা এম এ খালেক স্বাক্ষরিত এক পত্রে উক্ত কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়। কমিটির সভাপতি ঢালী মোঃ সামছুল আলম, সহ-সভাপতি হারুন অর রশিদ, রবিউল ইসলাম(নবু), আলমগীর হোসেন, আবুল কাশেম খোকা, ইমাদুল হক, আহসান গাজী, রাশিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান (বিপুল), যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহারিয়ার স্বপন, আবু মুছা (রনি), সাংগঠনিক সম্পাদক শিমুল হোসেন, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মফেজ গাজী, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক শরিফুল ইসলাম, সহ-প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক জাকির হোসেন, দপ্তর সম্পাদক তারিকুল ইসলাম, সহ-দপ্তর সম্পাদক হাফিজুল ইসলাম, অর্থ বিষয়ক সাজেদুর রহমান (ছোট), সহ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক বাহারুল ইসলাম, আইন বিষয়ক সম্পাদক মেছের আলী গাজী, সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মজিদ, শিক্ষা-সাহিত্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক অধ্যাপক দেবব্রত চক্রবর্তী, সহ-শিক্ষা-সাহিত্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক রাজু আহমেদ, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান, সহ-ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মনিরুজ্জামান মনি, শ্রমিক কল্যাণ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক সিরাজুল ইসলাম, সহ-শ্রমিক কল্যাণ ও উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক ইবাদুল মোড়ল, ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক সাইফুর রহমান সুজন, সহ-ত্রাণ ও পূনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক শংকর কুমার মন্ডল, মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা শম্পা খাতুন, সহ-মহিলা বিষয়ক সম্পাদিকা রেহানা আক্তারসহ বাকীদের সদস্য করে ৪৫ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন
‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে
সংবাদপত্রকে বলা হয় সমাজের দর্পণ বা আয়না। এই আয়নায় সমাজেরবিস্তারিত পড়ুন
আশাশুনিতে পূর্বের বিয়ের তথ্য গোপন করে আবারো অন্যত্র বিয়ে দেয়ার অভিযোগ!
সাতক্ষীরার আশাশুনিতে পূর্ববর্তী বিয়ের তথ্য গোপন করে অধিক লাভ ওবিস্তারিত পড়ুন