বৃহস্পতিবার, অক্টোবর ২৪, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

আরো খবর...

ভাগ্য বদলেছে তালা-ডুমুরিয়ার প্রায় ৩ হাজার মাছ চাষীর

পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ)’র অর্থায়নে সাতক্ষীরা উন্নয়ন সংস্থা(সাস)’র চঅঈঊ প্রকল্পের আওতায় আধুনিক পদ্ধতির কার্ফ-গলদা মিশ্র চাষ বাজারজাতকরণ মাধ্যম সাবলম্বী করেছে সাতক্ষীরার তালা ও ডুমুরিয়ার ১০ ইউনিয়নের প্রায় ৩ হাজার মৎস্য চাষী পরিবারকে। উদ্যোক্তাদের আয়বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি শীর্ষক ভ্যালু চেইন উন্নয়ন উপ-প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হচ্ছে তালার ৫ ও ডুমুরিয়ার ৫টিসহ মোট ১০ ইউনিয়নে। প্রকল্প কর্তারা জানান,এপর্যন্ত তাদের দেখানো পথে প্রকল্পভূক্ত প্রায় ১ হাজার ৮ শ’পরিবার আলাদাভাবে ঈর্ষণীয় সাফল্য দেখিয়েছে। তারা মাছ চাষের পাশাপাশি সাথী ফসল হিসেবে বিভিন্ন প্রকার সব্জি উৎপাদন করে বাড়তি মুনাফা আয় করে মূল লক্ষ বাস্তবায়নে এগিয়ে গেছে অন্যভাবে। উপকারভোগীদের বক্তব্য,আধুনিক পদ্ধতির প্রকল্প শুধু অর্থনৈতিকভাবে তাদের সাবলম্বী করেনি পরিবর্তন ঘটিয়েছে ভাগ্যেরও।
প্রসঙ্গত,চঅঈঊ প্রকল্পের আওতায় ”উন্নত পদ্ধতিতে কার্প-গলদা মিশ্রচাষ ও বাজারজাতকরণের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের আয়বৃদ্ধি ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি” শীর্ষক ভ্যালু চেইন উন্নয়ন উপ-প্রকল্প তালা ও ডুমুরিয়া উপজেলার ৫টি করে মোট ১০ টি ইউনিয়নে বাস্তবায়িত হচ্ছে। প্রকল্প’র আওতায় ৩০০০ জন (তালা-১২০০ জন ও ডুমুরিয়া-১৮০০ জন) মৎস্যচাষী সম্পৃক্ত রয়েছেন। তারা মূলত কার্প-গলদা মিশ্র চাষ করছেন। প্রকল্পের আওতায় এ পর্যন্ত ১২০০ জন চাষীকে রিসোর্স পার্সন,লীড ফার্মার,সহকারী লীড ফার্মার হিসেবে আধুনিক মৎস্য চাষী যেমন,ঘেরের মাটি পানি পরীক্ষা,ভাল পিএল চিহ্নিতকরন,নার্সারীর মাধ্যমে আধুনিক পদ্ধতিতে চাষাবাদের জন্য পূর্ণাঙ্গভাবে প্রশিক্ষিত করে গড়ে তোলা হয়েছে। এয়াড়া প্রকল্পভূক্ত তালার সদর,মাগুরা,খলিশখালী,জালালপুর ও ইসলামকাটি এবং ডুমুরিয়া উপজেলার মাগুরাঘোনা,আটলিয়া,শোভনা,খর্ণিয়া ও রুদাঘরা ইউনিয়নের প্রায় ২০০০ জন চাষী মৎস্য চাষের পাশাপাশি ঘেরের পাড়ে বিভিন্ন প্রজাতির সবজি চাষ করে অতিরিক্ত মুনাফা অর্জন করছে। প্রকল্পের মাধ্যমে এ পর্যন্ত প্রায় তাদের ১ হাজার ৮০০ জন চাষী ক্ষুদ্র উদ্যোক্তায় পরিণত হয়েছেন।
চাষীরা জানান,প্রকল্পের আওতায় তারা আধুনিক যন্ত্রপাতি ও বিভিন্ন উপকরণ ব্যবহার করে বাড়িতেই তৈরি করছেন উন্নত মানের খাবার,ঘেরে বা পুকুরে ব্যবহার করছেন বায়োসিকিইরিটি নেট,মাছের রোগ-প্রতিরোধে প্রয়োগ করছেন প্রবায়োটিকসসহ আরো অনেক পরিবেশ বান্ধব প্রযুক্তি। সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়,উন্নত পদ্ধতিতে কার্প-গলদা মিশ্র চাষ ও বাজারজাতকরণের মাধ্যমে সফলতা অর্জন করেছেন ইউনিয়নের বারানগর গ্রামের শিবানী চক্রবতী,ধুকুড়িয়া গ্রামের শিতল ব্যানার্জীসহ আরা অনেকে। আধুনিক প্রযুক্তি বিষয়ক প্রশিক্ষণ,গুণগত মানসম্মত মাছের পোনা ও রেণু সংগ্রহ,প্রোটিন ও আমিষসমৃদ্ধ খাবার সরবারহ এবং নিয়মিত মাটি ও পানি পরীক্ষা নিশ্চিত করে উল্লেখযোগ্য হারে মাছের ফলন পেয়ে সফল হয়েছেন এসব মাছ চাষীরা। তাদের এ কাজে কারিগরি সহায়তাসহ সার্বিক তত্ত্বাবধান করছে সাতক্ষীরা উন্নয়ন সংস্থা (সাস)।
সফল মাছচাষী শিবানী জানান,পরিবারের আয়ের উৎস্য হিসেবে প্রায় ১৫ বছর ধরে তিনি মাছ চাষ করছেন কিন্তু ভাগ্যের পরিবর্তন ঘটেনি এতটুকু কিন্তু ২০১৭ সালের এপ্রিলের শেষের দিকে ভ্যালু চেইন উন্নয়ন উপ-প্রকল্পটি ভাগ্য পরিবর্তনে ভিন্ন মাত্রা এনে দিয়েছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার ও ঘেরের পাড়ে বাড়তি সবজি চাষ করে তার চৌদ্দ বিঘা জমিতে প্রায় দু’লক্ষ টাকা অতিরিক্ত মুনাফা অর্জিত হয়েছে। তার বিঘা প্রতি খরচ হয়েছে ১২-১৫ হাজার টাকা। সারা বছর তার ঘেরের মাছ ও সবজি বিক্রি হয়েছে। সবকিছু ঠিক থাকলে এবছরও আশানুরূপ মুনাফা পাবেন বলে বিশ্বাস এ চাষির। একই সাথে তিনি চলতি বছর কাজের স্বীকৃতি সরূপ পেয়েছেন মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে তালা উপজেলার সেরা গলদা চাষীর সম্মাননা। অপর সফল মাছচাষী শিতল ব্যানার্জী জানান,কার্প-গলদা মিশ্র চাষের পাশাপাশি সাথী সবজি চাষ তিনি ঈর্ষণীয় সাফল্য পেয়েছেন।
এব্যাপারে সংশ্লিষ্ট এনজিও প্রতিষ্ঠান সাস’র সমন্বয়কারী খান মোঃ শাহ আলম জানান,প্রকল্পের মাধ্যমে দীর্ঘ দিন যাবৎ স্থিতিশীল অবস্থার মাছ চাষীদের ভাগ্যোন্নয়ন তথা মুখে হাসি ফুটাতে পেরে তিনি নিজেও ভীষণ খুশী। তার বিশ্বাস,প্রকল্পটি অচিরেই মৎস্য উৎপাদনের উর্বর ভূমি তালা,ডুমুরিয়াছাড়াও প্রসারতা পাবে বিস্তীর্ণ জনপদে।

উৎপাদন খরচ নিয়ে সংশয় : তালায় পাট নিয়ে বিপাকে চাষিরা

সাতক্ষীরা তালায় সোনালি আঁশ পাট নিয়ে এবারো বিপাকে পড়েছেন চাষিরা। বৃষ্টির অভাবে খাল-বিল, ডোবা, নালায় পর্যাপ্ত পানি না থাকায় চাষিরা তাদের উৎপাদিত পাট পচাতে পারছেন না। ফলে পাট নিয়ে এ অঞ্চলের কৃষক চরম অনিশ্চয়তায় রয়েছেন। ক্ষতিগ্রস্থ চাষীরা উৎপাদন খরচ তোলা নিয়ে সংশয়ে রয়েছে।
অনেকেই আবার পাটের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অনেকে আগাম পাট কেটে একই জমিতে আমনের চাষ করতে শুরু করেছে। এরপরও পাটের ন্যায্য দাম পাওয়ার আশা পাট চাষীদের। সংশ্লিষ্টদের দাবি সনাতন পদ্ধতিতে পাট জাগ না দিয়ে আধুনিক পদ্ধতিতে পাটের ছাল ছাড়িয়ে জাগ দেওয়ার ব্যবস্থা করলে এ সমস্যা অনেকটা সমাধান সম্ভব।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানাযায়, চলতি মৌসুমে তালা উপজেলায় পাট আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৩ হাজার ১০ হেক্টর জমিতে। আবাদ হয়েছে ২ হাজার ৮০০ হেক্টর জমিতে। পাট উৎপাদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩৬ হাজার ১২০ বেল।
চাষিরা জানান, এবছর অধিকাংশ জমিতে আবাদ করা হয়েছে তোষা জাতের পাট। তবে অনেক পাটের ক্ষেতে বিছা পোকার দেখা গেছে। আক্রান্ত ক্ষেতে সবুজের পরিবর্তে পাট ক্ষেতের রং লালচে ও হলুদ বর্ণের হয়ে যায়। পাটের উচ্চতা অন্য বছরের তুলনায় কম। এরপর পানির অভাবে পাট জাগ দেয়াও সম্ভব হচ্ছে না। যে সব এলাকায় পুকুর, ডোবা, খানা কিম্বা নর্দামায় পানি জমা আছে সেইসব এলাকার কৃষকের পাট কাটতে শুরু করেছে।

তালা সদর জাতপুর গ্রামের পাট চাষী আজিজুর ইসলাম,জানান, এবছর সে আড়াই বিঘা জমিতে পাটের চাষ করেছেন। পাটক্ষেতে চার বার ভু-গর্ভস্থ পানির সেচও দিয়েও তার ক্ষেতের অর্ধেক পাট শুকিয়ে যাচ্ছে। বাধ্য হয়ে তিনি আগাম পাট কাটলেও জাগ দেয়ার জন্য পর্যাপ্ত পানি পাচ্ছেনা। তিনি আরও বলেন, গত বছর তার ক্ষেতের পাট ১০ থেকে ১২ হাত পর্যন্ত লম্বা হয় কিন্তু এবছর ৭ থেকে ৮ হাত লম্বা হয়েছে। দাম ভাল পেলে খরচটা ঘরে উঠবে আশা তার।

সাতক্ষীরা পাট অধিদপ্তরের মূখ্য পরিদর্শক আশীষ কুমার দাশ বলেন, প্রাকৃতিক কারণে (পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত না হওয়ায়) অনেক চাষীর পাট জাগ দিতে কিছুটা সমস্যা হচ্ছে। তবে পাট পচন ও বাজারজাত করণের বিষয়ে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দেয়া হচ্ছে।
সাতক্ষীরা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক কাজী আব্দুল মান্নান বলেন, জেলায় খুব ভাল মানের পাট উৎপাদন হয়। এ বছর বৃষ্টি কম হওয়ায় পাট উৎপাদন ও জাগ দিতে কিছুটা সমস্যা দেখা দিয়েছে। তিনি আরো জানান, সঠিকভাবে পরিচর্যা করলে জেলার প্রতি হেক্টরে তিন থেকে সাড়ে তিন টন পর্যন্ত পাট উৎপাদন সম্ভব।

তালায় ব্র্যাকের “শান্তি ও সম্প্রীতিতে নারী” প্রকল্পের কর্মশলা

তালা উপজেলার তেঁতুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ মিলনায়তনে বুধবার সকালে ব্র্যাকের সামাজিক ক্ষমতায়ন কর্মসূচির আওতায় “শান্তি ও সম্প্রীতিতে নারী” প্রকল্পের এক অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত হয়। জাপান সরকারের অর্থায়নে ও ইউএনউইমেন -এর সহযোগিতায় অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন তেঁতুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সরদার রফিকুল ইসলাম। ব্রাকের তালা অফিসের কর্মকর্তা মোরশেদা আক্তারের পরিচালনায় সভায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ইউপি সদস্য এসএম আলাউদ্দিন, মোহাম্মাদ আলী মোড়ল, সেকেন্দার আলী, হাসেম, মোশারাফ হোসেন, অহেদ আলী, সংরক্ষিত মহিলা ইউপি সদস্য জাকিয় সুলতানা ইতি,রেশমা বেগম প্রমুখ।
সভায় সরকারী কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, এনজিও প্রতিনিধি, ব্যবসায়ী, শিক্ষক, সাংবাদিক, সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

দল থেকে বহিষ্কারের বিরুদ্ধে তালা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন

দলীয় সাংগঠনিক কাজে ঈর্ষান্বিত হয়ে নেতৃত্ব হারানোর ভয়ে থেকে নিয়ম বর্হিভূতভাবে অগঠনতান্ত্রিক উপায়ে বহিস্কারের বিরুদ্ধে তালা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বুধবার বিকালে তালা উপজেলার ১১নং জালালপুর ইউনিয়নের আওয়ামীলীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক শেখ ছলিম উদ্দীন এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন।

লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, আশি দশকে জেলা আওয়ামীলীগের সদস্য সাবেক চেয়ারম্যান যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোড়ল আঃ রশিদের হাত ধরে গ্রাম ভিত্তিক আওয়ামীলীগের সংগঠনের উদ্যোগ গ্রহন করেন তিনি। জালালপুর ইউনিয়নের ১নং ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন এবং প্রায় দীর্ঘ দুই যুগ অত্যন্ত দক্ষতা ও সততার সহিত দায়িত্ব পালন করে আসছেন। বর্তমানে তিনি জালালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-দপ্তর সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন।
তিনি আরও বলেন, ২০১৩ সালে ওয়ার্ড কমিটি গঠন পর্যন্ত প্রায় ৫ বছর ধরে কোন মিটিং হয়নি। ১ ও ২ নং ওয়ার্ড কমিটি হয়নি এবং দলীয় কোন গুরুত্বপুর্ন দিবস সাংগঠনিক ভাবে এ ইউনিয়নে পালন করা হয় না। ১ ও ২ নং ওয়ার্ডের সংগঠনের নেতা কর্মীরা বিষয়টি আমাকে জানালে আমি সভাপতি/সম্পাদকে মিটিং ডাকার অনুরোধ করি। তারা মিটিং ডাকায় ব্যর্থ হওয়ায় আমি আহ্বায়ক হয়ে আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ ও শ্রমিকলীগসহ সকল সহযোগী ও অঙ্গ সংগঠনের নেতা কর্মীদের নিয়ে গত ২৩ জুলাই রথখোলা স্কুলে এক মতবিনিময় সভার আহ্বান করি। সভা আহ্বানের পর উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা আব্দুর রশিদ মোড়ল আমাকে মোবাইলের মাধ্যমে জানান, এই সভা ডাকার এখতিয়ার তোমার নেই। আমি তাৎক্ষনিক সভা বন্ধ করি। কিন্তু ২/৩শ’ নেতা কর্মীদের সবাইকে বিষয়টি জানাতে পারিনি। সে কারণে ধার্য তারিখে আমন্ত্রিত অতিথিসহ বহু নেতা-কর্মী সভায় উপস্থিত হন। উপস্থিত নেতা-কর্মীরা এ সময় নতুন ব্যানারে “স্বাধীনতার স্বপক্ষীয় জনতা” এর মতবিনিময় সভার আয়োজন করে। আলোচনা সভায় আগামী নির্বাচনে নৌকাকে বিজয়ী করতে এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পুনরায় নির্বাচিত করার শপথ নেওয়া হয়। উক্ত আলোচনা সভাকে কেন্দ্র করে গত ইংরেজী ৩ আগষ্ট (শুক্রবার) বিকাল ৪ ঘটিকায় তড়ি ঘড়ি করে ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের মিটিং আহ্বান করা হয়। অথচ মিটিং-এ আমাকে জানানো হয়নি কিংবা চিঠি দেওয়া হয়নি। জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের সদস্যবৃন্দকেও মিটিংএ অবহিত না করে সম্পূর্ন অগঠনতান্ত্রিকভাবে আমাকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়।
তিনি বলেন, তাকে নিয়ম বর্হিভূতভাবে অগঠনতান্ত্রিক উপায়ে বহিস্কার করা হয়েছে। সাংগঠনিক কাজে ঈর্ষান্বিত হয়ে আগামী দিনে নেতৃত্ব হারানোর ভয়ে ইউনিয়নের গুটি কয়েকজন নেতা তার বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সাথে সাথে তিনিসহ তার অনুসারী নেতা-কর্মীদের পারিবারিকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ ও সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য চক্রটি উঠেপড়ে লেগেছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগনেতা যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা মোড়ল আব্দুল রশিদ, শেখ আলী আহম্মে চাঁদ, শেখ সাদ্দাম হোসেন, শেখ সাইদুল ইসলাম, মোল্যা জাহাঙ্গীর হোসেন, শ্যামল দে, মিনারুল ইসলাম, বাসার মোড়ল, আবু তালেব গাজী, ফকির রাজ্জাক, শেখ আঃ করিম, হারুন সরদার, জাহান আলী বিশ্বাস প্রমুখ।

তালায় নাগরিক প্রতিনিধির সাথে মতবিনিময় সভা

তালা উদ্দীপ্ত মহিলা উন্নয়ন সংস্থার সুজুনশাহা বাজারস্থ প্রধান কার্যালয়ে বুধবার সকালে দলিত ও ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্টীর সমাজের জীবনযাত্রা পর্যালোচনা বিষয়ে মতবিনিময় সভাটি অনুষ্টিত হয়।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উদ্দীপ্ত মহিলা উন্নয়ন সংস্থার সভাপতি স্বরস্বতী রানী দাস।
প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নাগরিক উদ্যোদের দলিত ও বঞ্চিত অধিকার কর্মসূচী কর্মকর্তা মো: বকুল হোসেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন উদ্দীপ্ত মহিলা উন্নয়ন সংস্থার কার্যনির্বাহী পরিষদের সহ-সভানেত্রী দেবলা রানী দাস, সম্পাদিকা জয়ন্তী রানী দাস, কোষাধ্যক্ষ শ্যামলী রানী দাস, সামাজিক সম্পাদিকা আতিকা বেগম, প্রচার সম্পাদিকা ঊষা রানী দাস, তথ্য ও যোগযোগ সম্পাদিকা অজ্ঞলী রানী দাস, সাধারন সদস্য সন্ধা রানী দাস, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য দিলিপ কুমার দাস, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য জুয়েল সরকার, ই ডি ই ডাবল ুবি এল প্রজেক্টের প্রজেক্ট অফিসার এম এম রায়হান, ইউনিয়ন মবিলাইজার মধু সুদন দাস, অর্চনা দাস, হাসনাহেনা খাতুন, সজ্ঞয় প্রকল্পের ফিন্ড অফিসার রহিমা খাতুন, ঘর গোছানো প্রকল্পের মার্কেটিং ম্যানেজার অশোক কুমার দাস। সভাটি সঞ্চালনা করেন উদ্দীপ্ত মহিলা উন্নয়ন স্স্থংার চলমান ই ডি ই ডাবলু বি এল প্রজেক্টের এ্যাকাউন্টস কাম এ্যাডমিন অফিসার সদয় কুমার দাস প্রমুখ।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে

সংবাদপত্রকে বলা হয় সমাজের দর্পণ বা আয়না। এই আয়নায় সমাজেরবিস্তারিত পড়ুন

তালায় ইউএনও’র প্রেরণায় গার্লস হাইস্কুলে ডেইলি স্টার কর্নার চালু

তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইউএনও’র অনুপ্রেরণায় শহীদ আলী আহম্মেদ বালিকাবিস্তারিত পড়ুন

  • আশাশুনিতে পূর্বের বিয়ের তথ্য গোপন করে আবারো অন্যত্র বিয়ে দেয়ার অভিযোগ!
  • তালায় পেশা হারিয়ে বেকারত্বে ভুগছেন কপোতাক্ষ পাড়ের জেলে সম্প্রদায়
  • তালায় পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাকে জড়িয়ে কুৎসা রটনার অভিযোগ!
  • তালায় সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তার মৃত্যু
  • তালায় ইসলামী ব্যাংক স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পইন অনুষ্ঠিত
  • তালায় প্রতিপক্ষের দায়ের কোপে একজন আহত॥ সাতক্ষীরা হাসপাতালে ভর্তি
  • পরিকল্পিত মামলায় তালার বারবার নির্বাচিত ইউপি সদস্য নিমাই সানা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন!
  • বৃষ্টি হলেই ছাদ চুইয়ে পানি পড়ে তালার তেঁতুলিয়া শাহী জামে মসজিদে
  • সাতক্ষীরা জেলা ব্যাপী গ্রেফতার ১৩, ইয়াবা-ফেন্সিডিল-গাঁজা উদ্ধার
  • পাটকেলঘাটা মডেল হিসাবে জেলায় কাজ করবে: সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক
  • তালার জিয়ালা গ্রামকে শহরে রূপান্তরের ঘোষণা জেলা প্রশাসকের
  • তালায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে মতবিনিময় সভা