মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

শার্শার পাঁচপুকুরে চাষযোগ্য জমিতে পার্ক নির্মানের পরিকল্পনা

যশোরের শার্শা উপজেলার জামতলা ও জিবলীতলার মাঝামাঝি পাঁচপুকুর এলাকায় চাষযোগ্য ধানের জমি নষ্ট করে পার্ক করার পরিকল্পনা করা হচ্ছে। এখানে বিনোদনের জন্য পার্ক নির্মান বাস্তবায়নে প্রভাবশালীরা জোর করে জমি সংগ্রহ করছে বলে অভিযোগ করেছেন স্থানীয়রা।

গত বছরের ৬ মে ‘জনতা ফিস ফিড’ নামে একটি ফ্যাক্টরির কাজের উদ্বোধন করা হয়। এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করেছেন মালিকপক্ষ এখন আর ফ্যাক্টরি করবেনা না এখানে এলাকার মানুষের বিনোদনের জন্য পার্ক নির্মানের পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে।সেই মতন চলছে প্রস্তুতি।যারা জমিদিতে চাইছেনা, নানান কৌশলে তাদের কাছথেকে জমি নেয়া হচ্ছে।এমনকি ভয়ভিতী দেখিয়ে ও জোরকরে নেয়া হচ্ছে জমি।এমনতর অভিযোগ এলাকাবাসীর। এর মালিক বাগআঁচড়ার বিশিষ্ট মাছ ব্যাবসায়ী আব্দুল কুদ্দুস বিশ্বাস। তিনি এখানে পুরোপুরি পার্ক তৈরির জন্য কাজ করছেন। আর একাজে যাতে বাধা না আসে সেজন্য এলাকার প্রভাবশালীদের সাথে রেখেছেন। তার বিরুদ্ধে টুশব্দটি করার সাহস নেই কারো।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কড়া নির্দেশ আছে চাষযোগ্য বিশেষকরে ধানের জমিতে ইটভাটা,মাছের ঘের,পার্ক বা অন্যকিছু করা যাবেনা।তা সত্বেও এখানে কিভাবে পার্কনির্মান করাহচ্ছে তা এলাকাবাসীর বোধগম্য হচ্ছেনা।

এই পার্ক তৈরির জন্য নাভারণ সাতক্ষীরা সড়কের দুই পাশে জামতলা ও জিবলীতলার মাঝে ধান চাষের উপযোগী অন্তত ২০০ বিঘা জমি সংগ্রহের কাজ চলছে। ইতোমধ্যে ১০০ বিঘার প্রাথমিক চুক্তিও সম্পন্ন হয়েছে।

এখানকার জমিতে বছরে তিনটি ফসল হয়। সোনাফলা এই জমি পার্ক করার জন্য দিলে এলাকায় ধানের জমি নষ্টের ফলে ধান উৎপাদনে শার্শা উপজেলার সুনাম ক্ষুন্ন হবে এমন ধারণা করছেন এলাকাবাসী। নাম না প্রকাশ করার শর্তে একজন বলেন, এখানকার জমি উচ্চমূল্য দিয়ে কেনার চেষ্টা চলছে। বিক্রি করতে না চাইলে বছরে ২০ হাজার টাকা কিস্তির মাধ্যমে লিজ নেয়া হবে বলে জানানো হয়েছে। এরপর না হলে জোর করে দখলে নিয়ে মাটি ভরাট করা হচ্ছে বলে জানান ভুক্তভোগী জমির মালিকরা।

জমির মালিকরা বলছেন, আমাদের কথা কেউ শুনছেন না। প্রশাসনের সবাই কালো টাকার কাছে ধরা। জমি দিতে না চাইলে তাদেরকে হুমকি ধামকি দেয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এদিকে অনেক প্রান্তিক চাষি তাদের শেষ সম্বল হারানোর ভয়ে ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছেন।

স্থানীয়রা তিন ফসলী জমিতে পার্ক তৈরি যাতে না হয় সে ব্যাপারে সরকার ও প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।

এ ব্যাপারে পার্কের উদ্যোক্তা আবদুল কুদ্দুস বলেন, যদি এলাকার লোক জমি দেয় তাহলে হবে। আমি ৬০ বিঘার মত জমি পেয়েছি। পার্ক করতে গেলে অনেক জমির প্রয়োজন। আলাপ আলোচনা চলছে যদি জমি পাই তাহলে পার্ক হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

বেনাপোলে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক বর্জন করলো সাংবাদিকরা

বেনাপোল স্থলবন্দর আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের দ্বিতীয়তলায় নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও স্থলবিস্তারিত পড়ুন

ঝিকরগাছায় বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী শিশুসহ দু’জন নিহত

যশোরে বাস চাপায় এক শিশু ও এক মোটসাইকেল আরোহীর মৃত্যুবিস্তারিত পড়ুন

  • কেশবপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মিনা দিবস পালিত
  • কেশবপুরে মটরসাইকেলসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
  • কেশবপুরে তৃণমূল সাংবাদিক দলের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভা
  • কেশবপুরে জয় সাহাকে পুনরায় ক্রীড়া সংস্থার সা.সম্পাদক করার দাবী
  • ঝিকরগাছার বাঁকড়ায় আ.লীগের বর্ধিত সভা
  • শার্শার হাড়িখালি আমবাগান থেকে অজ্ঞাত বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
  • কেশবপুরে ভ্রাম্যমান আদালতে দুই মহিলা চোরকে কারাদন্ড
  • কেশবপুর উপজেলা দলিত পরিষদের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
  • কেশবপুরের ভাল্যুকঘর মাদরারাস নিয়ে এক প্রভাষক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত!
  • মারধর করায় বাচ্চা কোলে নিয়ে কেশবপুরে থানায় হনুমানের দল
  • বেনাপোল দিয়ে ইলিশমাছ ভারতে পাচারের সময় গ্রেফতার-২
  • বেনাপোল পোর্ট থানার ওসিকে পত্রিকা প্রতিনিধিদের ফুলেল শুভেচ্ছা