আরো খবর.. পড়ুন ইংরেজিতে...
তালার সুভাষীনি প্রাইমারি স্কুলের জমি দখল করে দোকান নির্মাণের অভিযোগ
সাতক্ষীরার তালায় সুভাষীনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নামে সম্পত্তি দিয়ে পুনরায় সেখানে জবরদখলপূর্বক ১৩ টি দোকান নির্মাণ করে ভাড়া উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে জমি দাতার এক ছেলের বিরুদ্ধে। এমন অভিযোগে দখল উচ্ছেদ করতে সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিভিন্ন সময় উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ স্থানীয় পুলিশ ফাঁড়িতে অভিযোগ করলেও এখন পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্থা না নেয়ায় রীতিমত হতাশ হয়েছেন তারা।
অভিযোগে প্রকাশ, তালা উপজেলার সুভাষিণী গ্রামের মৃত সাদেক সরদারের ছেলে ঘোশাল সরদার,মৃত হারান মোড়লের ছেলে মেহের আলী মোড়ল ও রমজার আলী মোড়লের ছেলে আনছার আলী মোড়ল গত ১৯৭০ সালে সুভাষীনি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে ডিস্ট্রিক বোর্ডের প্রেসিডেন্টের নামে ৩৮১ খতিয়ানের ১৬০৩ দাদের মধ্য হতে ৫০ শতাংশ জমি দানপত্র দলিল মূলে রেজিস্ট্রি করে দেন। যার দলিল নং পাকিস্তান ১৩৬৭।
পরবর্তীতে মাঠ জরিপে ঐ জমিদাতারা আরো ২ শতক জমি উদ্বৃত্ত স্কুলের নামে রেকর্ড করিয়ে দেন। এর পর সেখানে স্কুল নির্মাণ হলে জমিদাতা আনছার মোড়লের ছেলে সোহরাব হোসেন মোড়ল ঐস্কুলের পেছনের প্রায় ৮ শতক জমি জোরপূর্বক দখলে নিয়ে সেখানে ১৭ টি দোকান ঘর নির্মান করে ভোগদখল করে আসছিলেন। এরপর গত তত্বাবধায়ক সরকারের শাষণামলে স্কুলের প্রধান শিক্ষক রীনা রাণী ঘোষ সেনাবাহীনীর নিকট অভিযোগ করলে দোকান ঘরগুলি তারা ভেঙ্গে গুড়িয়ে দিয়ে যান। এর পর পরিস্থিতি শান্ত হলে পুনরায় সোহরাব আলী পর্যায়ক্রমে ঐ একই স্থানে জোর পূর্বক আরো ১৩ টি দোকান ঘর নির্মাণ করে তা দখলে নিয়েছেন।
বিষয়টি জায়েজ করতে সোহরাব অবৈধভাবে পার্শ্ববর্তী সুভাষীনি ফজিল মাদ্রাসার জায়গার মধ্যে স্কুলের জায়গা পূরণ করে দিয়ে তার দখল বজায় রেখেছেন। বর্তমানে মাদ্রাসা কতৃপক্ষ স্কুলের জায়গা বুঝে না দেয়ায় বাঁধে বিপত্তি। সোহরাব হোসেনের দখলীয় দোকান ঘরের কারণে উভয প্রতিষ্ঠান পড়েছে মহা বিপাকে। তারা তাদের নির্ধারিত জায়গা বুঝে পেতে সরকারের সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের জরুরী হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এব্যাপারে তালা উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তার অহিদুজ্জামানের নিকট জানতে চাইলে তিনি বলেন,বিষয়টি তার জানা নেই। ম্যাজিং কমিটির সভাপতি ও তেঁতুলিয়া ইউপি চেয়ারম্যান সরদার রফিকুল ইসলাম জানান,জমি উদ্ধারের জন্য উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।
উচ্চতর প্রশিক্ষণের জন্য তালা মুক্তিযোদ্ধা কলেজ অধ্যক্ষের বিদেশ গমন
জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০১৮ সালে সাতক্ষীরার তালা উপজেলার শ্রেষ্ঠ কলেজ অধ্যক্ষ শহীদ মুক্তিযোদ্ধা মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ এনামুল ইসলাম তিন সপ্তাহ প্রশিক্ষণ গ্রহণের জন্য মালায়েশিয়ার নটিংহাম ইউনিভার্সিটি গমন করেছেন। গত ১৭ ফেব্রুয়ারী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক আয়োজিত কলেজ এডুকেশন প্রোজেক্টের আওতায় মাষ্টার অব আর্টস ইন এডুকেশনাল লিডারশিপ এ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট কোর্সে অংশগ্রহনের জন্য তিনি মালায়েশিয়ার নটিংহাম ইউনিভার্সিটিতে যোগদান করেন। তিনি সকলের দোয়া কামনা করেছেন।
The allegation of building a shop by grabbing the land of Talar’s prefectural primary schools
In the name of Subhashalani Government Primary School in Satkhira, there was a complaint against the son-in-law of a donor on the charge of raising rent by constructing 13 stores and again collecting the property. In such accusations, the headmaster of the concerned school sometimes complained to the local police outpost including the Upazila Nirbahi Officer, but they have been frustrated with no action against them till now.
In connection with the complaint, Ghoshal Sarder, son of late Sadek Sardar of Subhashini village in Tala upazila, Meher Ali Morlal, son of Har Harun Morl and Ansar Ali Morhel, son of Ramzar Ali Morol, in the 1970’s, in order to establish the Prebolgni Government Primary School, in the name of President of the District Board of 381 Khatian 1603, Regarding the registration of land donation documents. Whose document no Pakistan 1367
Later, in the field survey, the zamindars recorded more than two hundred land under surplus schools. When the school was built there, Sohrab Hossain, son of the zamindata Ansar Morley, forced to occupy nearly 8 centuries behind the Aisool and occupied 17 houses in the house. Then, the head of the school, Rina Rani Ghosh, complained to the army in the wake of the caretaker government, they broke down the shops and houses. After the situation was restored, Sohrab Ali again took over the construction of 13 more shops in the same place.
To permit the case, Sohrab has illegally occupied his place by completing the school premises in the adjoining Subhashani Fazil Madrasa. At present, the Madrasa authority does not understand the school premises due to the problem of the dam Both organizations have fallen in love with Sohrab Hossain’s occupied shop house because of the great danger. They want emergency intervention of government authorities to understand their place.
Asked about the Talas upazila primary education officer, Ahiduzzaman said that he does not know about this. Chairman of the Mazzing Committee and Tentulia UP Chairman Sardar Rafiqul Islam said efforts have been taken to retrieve the land.
For the training of the lock, freedom fighters of the college principal go abroad
In the National Education Week-2014, Principal of Shaheed Freedom Fighters College, Enamul Islam, went to the Nottingham University in Malaysia for training for three weeks in Tala upazila of Satkhira. He joined the Nottingham University in Malaysia for participation in the Master of Arts in Educational Leadership and Management Course under the College Education Project organized by the National University on 17 February. He has prayed for everyone’s blessings.
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন
‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে
সংবাদপত্রকে বলা হয় সমাজের দর্পণ বা আয়না। এই আয়নায় সমাজেরবিস্তারিত পড়ুন
তালায় ইউএনও’র প্রেরণায় গার্লস হাইস্কুলে ডেইলি স্টার কর্নার চালু
তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইউএনও’র অনুপ্রেরণায় শহীদ আলী আহম্মেদ বালিকাবিস্তারিত পড়ুন