মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

সীমান্তে ৭ হাজার রোহিঙ্গাকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী

সীমান্ত দিয়ে নতুন করে রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে অনুপ্রবেশে বাধা দিচ্ছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী। রাখাইনের মধ্য অঞ্চলে নতুন করে সহিংসতা শুরু হওয়ায় সেখান থেকে আতংকে হাজার হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের জন্য বাংলাদেশের সীমান্তে জড়ো হয়েছে। সীমান্তের সূত্রগুলো জানিয়েছে, বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার চাকঢালা সীমান্তের কাছে প্রায় ৩ হাজার রোহিঙ্গাদের গত দুদিন থেকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে সেনাবাহিনী। এছাড়া তুমব্রু সীমান্তের কাছে আরো কয়েক হাজার রোহিঙ্গা পরিবার অবরুদ্ধ হয়ে আছে সেনাবাহিনীর হাতে। তাদেরকে বাংলাদেশে ঢুকতে বাধা দিচ্ছে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী।

তবে হঠাৎ কী কারনে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী নতুন করে এ ধরণের বর্বরতা শুরু করল তা স্পষ্ট নয়।

ঘুনধুম ইউনিয়নের ইউপি চেয়ারম্যান জাহাঙ্গির আজিজ জানিয়েছেন, ২৪ আগষ্টের সহিংসতার পর থেকে নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম তুমব্রু সীমান্তে ৬০ হাজারেও বেশি রোহিঙ্গা আশ্রয় নেয়। পরে এদের অধিকাংশকেই উখিয়ায় কুতুপালং শরণার্থী শিবিরে সরিয়ে নেয়া হয়। এখনো তুমব্রু এলাকার জিরো লাইনে প্রায় ১৫ হাজার রোহিঙ্গা রয়ে গেছে। তাদেরও সরিয়ে নেয়া হবে।

নাইক্ষ্যংছড়ির চাকঢালা বড় ছনখোলা রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের রোহিঙ্গা মোঃ আমির হামজা জানান, সীমান্তের ৩ কিলোমিটার দুরে জিংলা তলি এলাকায় মিয়ানমারের সেনাবাহিনী ৩ হাজারের মতো রোহিঙ্গাকে আটক করে রেখেছে। সেখানে একটি স্কুল ঘরের আশেপাশে তাদেরকে অবরুদ্ধ করে রেখেছে মিয়ানমারের সেনারা।

রোহিঙ্গা সালামত উল্লাহ্ জানান, বর্তমানে রাখাইনের সব চেয়ে দূরবর্তী রাথিডং, বুচিডং এলাকা থেকে রোহিঙ্গারা আতংকে চলে আসছে। ষেখানে নির্যাতন কিছুটা কমে আসলেও যেকোনো ফের বড় ধরনের নির্যাতন নেমে আসতে পারে। ফলে দূরের এলাকাগুলোতে রোহিঙ্গারা থাকতে সাহস পাচ্ছে না। অনেক রোহিঙ্গাই এখন পায়ে হেঁটে দুর্গম পথ পাড়ি দিয়ে বাংলাদেশের সীমান্তে অনুপ্রবেশের জন্য জড় হয়েছে।

নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সরওয়ার কামাল জানান, বান্দরবান সীমান্তে কোনো রোহিঙ্গাকে রাখা হবে না। ইতিমধ্যে উখিয়ায় শরণার্থী শিবিরগুলোতে অধিকাংশ রোহিঙ্গাদের স্থানান্তর করা হয়েছে। বাকিদেরও খুব শিগগিরই সরিয়ে নেয়া হবে। উখিয়ায় রোহিঙ্গাদের ঘর তৈরীর কাজ চলছে। নির্মাণ সম্পন্ন হলেই বড় ছনখোলা, সাপ মাড়া ঝিড়ি ফুলতলি ও তুমব্রু এলাকার রোহিঙ্গাদের সরিয়ে নেয়া হবে। তবে সীমান্ত দিয়ে নতুন করে কোনো রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের খবর পাওয়া যায়নি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পাকিস্তানে শক্তিশালী ভূমিকম্পে ১৯ জনের মৃত্যু

পাকিস্তানের উত্তরাঞ্চলে শক্তিশালী ৫ দশমিক ৮ মাত্রার ভূমিকম্পের আঘাতে ১৯বিস্তারিত পড়ুন

২৪ ঘণ্টার মধ্যে ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় হিক্কা

ধেয়ে আসছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় হিক্কা। এর ফলে ঝড়ের পাশাপাশি ভারীবিস্তারিত পড়ুন

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী

টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী। বাংলাদেশে টিকাদান কর্মসূচি একটিবিস্তারিত পড়ুন

  • সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান
  • রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হচ্ছে চীন
  • ৩য় বারের মতো কাশ্মীর ইস্যুতে মধ্যস্ততার প্রস্তাব ট্রাম্পের
  • এক রাজার ১০০ স্ত্রী ও ৫০০ সন্তান! (ভিডিও)
  • মুখে মাকড়সা চড়লে ‘রিল্যাক্স’ অনুভূত হয় এই নারীর! (ভিডিও)
  • পানির নিচে বিয়ের প্রস্তাব দিতে গিয়ে মার্কিন নাগরিকের মৃত্যু
  • মাথায় ৪ ইঞ্চি লম্বা শিং নিয়ে হাসপাতালে বৃদ্ধ!
  • ১৩০টির বেশি দেশ ঘুরে বেড়ানো এক অন্ধ পর্যটকের গল্প
  • হেলমেট ঢোকেনি মাথায়, জরিমানা নিতে ব্যর্থ ট্রাফিক পুলিশ!
  • ৪ বছর প্রেম শেষে ৩০০ বছর বয়সী ভূতকে বিয়ে! (ভিডিও)
  • ছাগল চুরির ৪১ বছর পর ধরা পড়ল চোর!
  • যে গ্রামে প্রতিটা বাড়িই দরজাহীন, ব্যাংকে নেই তালা!