রবিবার, নভেম্বর ১৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

পড়ুন ইংরেজিতেও...

সাতক্ষীরা জেলা বিএনপি’র সভাপতি ও সম্পাদকসহ ২১ জনের নামে মামলা

বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবিতে গণস্বাক্ষর ও বিক্ষোভ কর্মসূচি সফল করার লক্ষ্যে নিজ বাড়িতে নাশকতার পরিকল্পনার অভিযোগে সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সভাপতি, সাবেক সাধারণ সম্পাদকদ্বয় এড. সৈয়দ ইফতেখার আলী ও আব্দুল আলীম, সাধারণ সম্পাদক তারিকুল হাসান, সহ-সভাপতি আব্দুর রউফ, এড. তোজাম্মেল হোসেন তুজামসহ ২১ নামের মামলা দায়ের করা হয়েছে।সাতক্ষীরা সদর থানার এস আই প্রদীপ রায় বাদী হয়ে শনিবার এ মামলা দায়ের করেন।

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে- জিয়া চ্যারিটেবল দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া মুক্তির দাবিতে ১৭,১৮ ও ২০ ফেব্রুয়ারি বিএনপির সারাদেশে গণস্বাক্ষর ও বিক্ষোভ কর্মসূচির ডাক দেয়। এ কর্মসূচি সফল করার জন্য শনিবার সন্ধ্যায় সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সভাপতি রহমতাউল্লাহ পলাশের নিজ বাড়ী কাটিয়া আমতলা এলাকায় কিছু উচ্ছৃঙ্খল নেতাকর্মীরা একত্রিত হয়ে নাশকতার পরিকল্পনা ও গোপন বৈঠক করে।

এ ধরনের গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সদর থানায় এস আই প্রদীপ রায়ের নেতৃত্বে সেখানে অভিযান চালাতে গেলে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে তারা ৩/৪টি ককটেল বোমা ফাটিয়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে।

এ সময় ঘটনাস্থল থেকে কাটিয়া এলাকার মুনসুর আলী’র ছেলে ও সাতক্ষীরা জেলা বিএনপির সভাপতি রহমতুল্লাহ পলাশ, খানপুর এলাকার মৃত. ছহিলুদ্দিন সরকারের ছেলে রেজাউল ইসলাম, আগরদাড়ী এলাকার মৃত. গোলাম রব্বানির ছেলে আব্দুল গাজী ও বাবুলিয়া এলাকার মৃত. জালাল সরদারের ছেলে আবুল কালামকে আটক করে পুলিশ। ঘটনাস্থল থেকে প্রায় ৪০ জন নেতাকর্মী পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়।

এ ঘটনায় এস আই প্রদীপ রায় বাদী ২১ জনের নামে ওই রাতেই মামলা দায়ের করেন।

মামলার অন্যান্য আসামীরা হলেন- বকচরা এলাকার মৃত কওছার আলীর ছেলে আসাদুজ্জামান বিল্লাল, পলাশপোল দক্ষিণপাড়া এলাকার শেখ অহেদার রহমানের ছেলে তারিকুল ইসলাম, খেজুরডাঙ্গা গ্রামের মৃত. আবুল কাশেমের ছেলে চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম, আলীপুর এলাকার মৃত. আব্দুস সাত্তার সরদারের ছেলে জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুর রউফ, পুরাতন সাতক্ষীরা এলাকার রেজাউল করিমের ছেলে জেলা যুবদলের সাধারণ আইনুল ইসলাম নান্টা, কামালনগর এলাকার মৃত. রহিল উদ্দিন মুহুরির ছেলে জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ইফতেখার আলী, পুরাতন সাতক্ষীরা এলাকার মৃত. মোহাম্মাদ সরদারের ছেলে জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি তোজাম্মেল হক তুজাম, কামালনগর এলাকার আব্দুস সামাদের ছেলে জেলা যুবদলের সভাপতি আবুল হাসান হাদী, কাটিয়া এলাকার মোশাররফ হোসেনের ছেলে পৌর বিএনপি নেতা মাছুম বিল্লাহ শাহীন, মুন্সিপাড়া এলাকার মুন্সি আব্দুর রশিদের ছেলে জেলা কৃষকদলের সভাপতি আবু জাহিদ ডাবলু, পলাশপোল প্রগতিলেন এলাকার মৃত. মোকছেদ আলীর ছেলে বিএনপি নেতা ইউসুফ, একই এলাকার জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি কামরুল ইসলাম ফারুক, কামালনগর এলাকার আবুল হোসেনের ছেলে পৌর কাউন্সিলর শফিকুল আলম বাবু, পাটকেলঘাটা এলাকার মৃত. হাসান আওরঙ্গীর ছেলে বাসারত উল্লাহ আওরঙ্গী উরফে বাবলা, নলতার মাগুরালী এলাকার সিয়ামত আলী বিশ্বাসের ছেলে বিএনপি নেতা ডা: শফিকুল ইসলাম, আশাশুনির কচুয়া এলাকার মোছেল উদ্দীনের ছেলে রফিকুল ইসলাম ও কালিগঞ্জের ধলবাড়ি এলাকার দাউদ আলীর ছেলে আব্দুস সাত্তার।

আসামিদের ধরতে অভিযান অব্যাহত আছে বলে পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

Satkhira district BNP president and secretary, 21 people including the case named

Satkhira district BNP president, former general secretary Ed. On charge of planning sabotage in his home to fulfill the demand for liberation of BNP Chairperson Khaleda Zia. Syed Iftekhar Ali and Abdul Alim, general secretary Tariqul Hasan, vice-president Abdur Rauf, Ed. The case was filed with Tojammel Hossain Tuzam and Satkumar Sadar Police Station SI Pradip Rai filed the case on Saturday.

It has been mentioned in the case that the BNP chairperson Khaleda Zia, convicted in the Zia Charitable Corruption case, called for the signing of mass signature and demonstration program on 17,18 and 20 February. On Saturday evening Satkhira district BNP president Rahmatullah Palash’s own house at Katia Amtala area, some rowdy leaders and activists gathered together to discuss sabotage plans and secret meetings.

On the basis of such secret information, under the leadership of SI Pradip Rai in Sadar Police Station, they found out the presence of the police, they tried to run away with 3/4 cocktail bombs.

At that time, son of Munsur Ali of Katia area and Satkhira district BNP president Rahmatullah Palash, dead in Khanpur area. Rezaul Islam, son of Chahiluddin Sarkar, dead in Agardi area. Golam Rabbani’s son Abdul Gazi and the dead in Babulia area. Police detained Jalal Sardar’s son Abul Kalam. About 40 activists were able to escape from the scene.

On this incident, SI Pradeep Rai filed the case on 21 night with the plaintiff.

The other accused in the case are Asaduzzaman Billal, son of late Kawsar Ali of Bakchara area, Tariqul Islam, son of Sheikh Ahder Rahman of Palashpol Southpara area, dead of Khjurdanga village. Abul Kashem’s son Abdul Alim, dead in Alipur area. Abdus Sattar’s son, district BNP’s vice-president Abdur Rouf, son of Rezaul Karim of old Satkhira area, Juba Dal general general Aulul Islam Nanto, dead in Kamalnagar area. Rahil Uddin Muhuri’s son, district BNP’s former general secretary Syed Iftekhar Ali, dead in old Satkhira area. District BNP Vice-President Tojammel Haque Tujam, son of Abdus Samad of Kamalnagar area, Abul Hasan Hadi, President of District Jubo Dal of the area, Mosharraf Hossain son of Katia area municipal BNP leader Mecham Billah Shahin, Munshipara area Munshi Abdur Rashid’s son, district president of the farming party Abu Zahid Dablu, Palashpol Pragatien dead in the area Moksed Ali’s son BNP leader Yusuf, district BNP vice-president Kamrul Islam Faruque, son of Abul Hossain of Kamalnagar area, municipal councilor Shafiqul Alam Babu, dead in Patkelghata area. Hasan Oorangi’s son Basarat Ullah Aorangi alias Babla, BNP leader Dr Shafiqul Islam, son of Siyamat Ali Biswas of Nalta Magura, Rafiqul Islam, son of Moheel Uddin of Kachua area of ​​Assasununi and Abdus Sattar, son of Daud Ali of Dhalbari area of ​​Kaliganj district.

The police said the operation is continuing to catch the accused.

একই রকম সংবাদ সমূহ

ট্রাম্পের হয়ে প্রচারণা চালানো মোদি’র তা ভারতের পররাষ্ট্রনীতির পরিপন্থী

২০২০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ডবিস্তারিত পড়ুন

ছাত্রদলের কাউন্সিল: ৮ভোটে হেরে গেলেন কেশবপুরের সেই শ্রাবণ

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কাউন্সিলে সভাপতি পদে মাত্র ৮ ভোটে হেরে গেছেনবিস্তারিত পড়ুন

ছাত্রদলের নতুন সভাপতি খোকন, সম্পাদক শ্যামল

কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে নতুন নেতৃত্ব পেল বিএনপির সহযোগী সংগঠন ছাত্রদল।বিস্তারিত পড়ুন

  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • শোভন-রাব্বানী বাদ, ছাত্রলীগের নেতৃত্বে জয় ও লেখক
  • শোভন-রাব্বানীকে পদত্যাগের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী
  • বিশ্বের শীর্ষ নারী নেতৃত্বের তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
  • আগুন নিয়ে খেলতে বারণ করলেন শামীম ওসমান
  • ৮ সেপ্টেম্বর থেকে বিদ্রোহী প্রার্থীদের চিঠি দেয়া হবে : ওবায়দুল কাদের
  • মইনুল হোসেন ফের কারাগারে