বুধবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

যশোরের রাজগঞ্জে দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা

যশোরের মণিরামপুরে উপজেলার রাজগঞ্জের পল্লীতে আকবার আলী (৫৫) নামে এক দিনমজুরকে গলা কেটে হত্যা হয়েছে।

শুক্রবার দিবাগত গভীর রাতে দুর্বৃত্তরা উপজেলার কৃষ্ণবাটি গ্রামের নিজঘরের বারান্দায় তাকে গলা কেটে হত্যা করে। তার দু’হাতে আঘাতের চিহ্ন এবং পাশে একটি ওড়না ছিল।

নিহত আকবার যশোর সদরের ডহরসিঙ্গা গ্রামের আবু তালেবের ছেলে। তিনি হেলাঞ্চি কৃষ্ণবাটি গ্রামে শ্বশুরবাড়িতে থাকতেন। তাদের সংসারে এক ছেলে ও দু’মেয়ে সন্তান রয়েছে।

খবর পেয়ে শনিবার সকালে ঘটনাস্থলে মণিরামপুর থানার ওসি মোকাররম হোসেন যান এবং তার মরদেহ উদ্ধার করে যশোর জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।

এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পুলিশ নিহতের স্ত্রী হালিমা, ছেলে মিন্টু ও মেয়ে সোনিয়াকে হেফাজতে নিয়েছে।

স্থানীয়রা জানিয়েছে, আকবর আলী খুবই পরিশ্রমী ও সৎ ব্যক্তি ছিলেন।

তবে, তার স্ত্রীর স্বভাবচরিত্র বেশি একটা ভাল না। রাতে তার ঘরে কেউ ঢুকে পড়ে যা আকবার দেখে ফেলেন। বিষয়টি ধামাচাপা দিতে এ হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে বলে তাদের ধারণা।

আকবরের স্ত্রী হালিমা স্থানীয় সাংবাদিকদের বলেছেন, রাতে স্বামীর সাথে ঘুমিয়ে ছিলাম। গভীররাতে চার/পাঁচ জন ঘরে ঢুকে আমাদের দু’জনের মুখ বেঁধে ফেলে এবং আমাকে হত্যা করার চেষ্টা করে। তখন আমার স্বামী তাদের বলেন, তোরা তাকে না মেরে আমাকে মার। এই কথা শুনে ওরা আমার স্বামীকে হত্যা করে।
পূর্বশত্রুতার জেরে তার স্বামীকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি হালিমার।

খেদাপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ এসআই আইনুদ্দীন বলেন, খবর পেয়ে ভোর সাড়ে ৪টার দিকে আমি ঘটনাস্থলে পৌঁছাই। হালিমা আমাকে বলেছে, রাত নয়টার সময় সে পাশের এক বাড়িতে টেলিভিশন দেখতে যায়। তখন আকবার আলী তাকে সেই বাড়ি থেকে ডেকে আনে। পরে তারা একই খাটে ঘুমিয়ে পড়ে। রাত একটার দিকে হঠাৎ ঘুম ভেঙ্গে যায় তার। ঘুম ভাঙ্গার পর হালিমা দেখতে পায় তার স্বামীর মুখ বাঁধা। পরে ধস্তাধস্তির একপর্যায়ে তার স্বামী খুন হয়।

সকালে খবর পেয়ে হালিমার মেয়ে সোনিয়া আসে। এসেই শুরুতে সে তার মায়ের ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে বলে, তোর কারণেই আমার বাপকে খুন হতে হলো। পরে সোনিয়া কথা ঘুরিয়ে নেয় বলে জানান এসআই আইনুদ্দীন।

এদিকে স্থানীয়দের ধারণা, রাতে হালিমার ঘরে অন্য লোক ঢোকে। বিষয়টি আকবার আলী টের পেয়ে যান। বিষয়টি ধামাচাপা দিতে তাকে খুন করা হয়েছে। পাশের ঘরে নিহতের ছেলে মিন্টু ঘুমিয়ে থাকলেও সে কিছুই টের পায়নি।

আকবরের ভাই আজগার আলী বলেন, আমার ভাই খুন হতে পারেন না। এরমধ্যে রহস্য আছে।

মণিরামপুর থানার ওসি মোকাররম হোসেন বলেন, রহস্য উদঘাটনে নিহতের স্ত্রী ও ছেলে-মেয়েকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

বেনাপোলে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক বর্জন করলো সাংবাদিকরা

বেনাপোল স্থলবন্দর আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের দ্বিতীয়তলায় নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও স্থলবিস্তারিত পড়ুন

ঝিকরগাছায় বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী শিশুসহ দু’জন নিহত

যশোরে বাস চাপায় এক শিশু ও এক মোটসাইকেল আরোহীর মৃত্যুবিস্তারিত পড়ুন

  • কেশবপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মিনা দিবস পালিত
  • কেশবপুরে মটরসাইকেলসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
  • কেশবপুরে তৃণমূল সাংবাদিক দলের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভা
  • কেশবপুরে জয় সাহাকে পুনরায় ক্রীড়া সংস্থার সা.সম্পাদক করার দাবী
  • ঝিকরগাছার বাঁকড়ায় আ.লীগের বর্ধিত সভা
  • শার্শার হাড়িখালি আমবাগান থেকে অজ্ঞাত বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
  • কেশবপুরে ভ্রাম্যমান আদালতে দুই মহিলা চোরকে কারাদন্ড
  • কেশবপুর উপজেলা দলিত পরিষদের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
  • কেশবপুরের ভাল্যুকঘর মাদরারাস নিয়ে এক প্রভাষক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত!
  • মারধর করায় বাচ্চা কোলে নিয়ে কেশবপুরে থানায় হনুমানের দল
  • বেনাপোল দিয়ে ইলিশমাছ ভারতে পাচারের সময় গ্রেফতার-২
  • বেনাপোল পোর্ট থানার ওসিকে পত্রিকা প্রতিনিধিদের ফুলেল শুভেচ্ছা