দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম স্থলবন্দর বেনাপোলে লাগামহীন দুর্নিতী চলছে। বেনাপোলে স্থলবন্দরেরর সকল শাখায় বিরাজ করছে দুর্নিতী যেন দেখার কেউ নাই । একদিকে পাসপোর্টযাত্রীরা যেমন হয়রানির শীকার হচ্ছেন ইমিগ্রেশনে অপরদিকে কাস্টমস্ এ যেয়ে নাজেহাল হচ্ছেন। কি ধরনের নাজেহাল হন পাসপোর্টযাত্রীরা বলেন, টাকা না দিলে অনেকক্ষণ ধরে লইনে দাড়িয়ে থাকতে হয় পাসপোর্টে সিল মারতে বিলম্ব করে পুলিশ, টাকা দিলে লাইন দেওয়া লাগে না, বিষয়টি গোপনে তদন্ত করলে এর সত্যতা যাচাই মেলবে, এ বিষয় টি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিকট অনুরোধ রইল এ দুর্নিতিবাজ হাতে থেকে রেহাই পাবার জন্য, আপনারা পত্রিকায় লেখেন।  সোনাপাচার ও হুন্ডির সাথেও যোগসাজশ রয়েছে কিছু কর্মকর্তার। নেহায়েত চাপের মুখে না থাকলে সন্দেহজনক কোন যাত্রীকে তারা স্পর্শ করেনা। অথচ সে সকল যাত্রী ভারতীয় ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসে রিতিমত ধরা পড়েন। বিগত মাসে প্রায় ৫০ কেজির মত সোনা ও দুকোটি টাকা উদ্ধার হলেও জনমনে প্রশ্ন থেকে যায় এর আগে কতমন সোনা এর আগে ভারতে পাচার হয়েছে।স্থানীয়রা জানায় কাস্টমস্ বা ইমিগ্রেশনের বাঘা বাঘা কর্তারা জড়িত রয়েছে পাচারের সাথে। যা তদন্ত করলে বেরিয়ে আসবে। ভারতীয় এক যাত্রী জানান, আমাদের ভারতে পুলিশ অনেক ভদ্র, অনেক ভাল তারা যাত্রীদের নিকট  কোন টাকা-পয়সা নেয় না, এমনকি কোন প্রকার হয়রানি করে না।
বুধবারের কাস্টমস্ পুলিশের হাতাহাতিতে লজ্জায় পড়েছে প্রশাসনেের উর্ধতনকর্তারা। বিষয়টি নিয়ে তদন্তের দাবী তুলেছে সাধারন মানুষ।পাসপোর্টে যারা যাতায়াত করেন তারা কেউ চিকিৎসার জন্য ভারতে যান।আবার কেউ যান মা, বাবা,ভাই বোন বা বন্ধুবান্ধবের সাথে দেখা করতে। এঅবস্থায় হয়রানির শিকার হয়ে দুর্নিতীবাজ পুলিশসহ জড়িতদের গালি দেয়া ছাড়া ভুক্তভোগীদের কোন পথ থাকেনা।

Kalaroa News

---

কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)

---