সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

আরো খবর....

তালায় বোরোর আবাদে ব্লাস্টের আক্রমণ, লক্ষমাত্রা অর্জনে আশংকা

সাতক্ষীরার তালায় আবহাওয়ার অনুকূল পরিবেশে বোরোর বাম্পার ফলনেও হাসি নেই কৃষকের মুখে। শেষ সময়ের অনাবৃষ্টি ও ঘাতক ছত্রাক ব্লাস্টের আক্রমণে এবছর বোরো উৎপাদনে দেখা দিয়েছে লক্ষ মাত্রা অর্জিত না হওয়ার আশংকা। শুরুতে পরিবেশ ভাল থাকায় লক্ষ মাত্রার চেয়ে প্রায় ৬ শ’ হেক্টর বেশি জমিতে আবাদ হলেও সর্বশেষ পরিস্থিতিতে এমন আশংকা তৈরী হয়েছে।

তালা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়,এবছর তালা উপজেলায় মোট ১৮ হাজার ৪ শ’ ৫০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। তবে গত কয়েক বছর কপোতাক্ষসহ বিভিন্ন নদের নাব্যতা সংকট থেকে শুরু করে নানা প্রতিবন্ধকতায় ধানের আশানুরুপ আবাদ নাহওয়ায় এবং গতবার বাজার মূল্য ভাল থাকায় এবার লক্ষমাত্রার চেয়ে ৫৭৫ হেক্টর বেশি পরিমাণ জমিতে ধানের আবাদ করেন কৃষকরা। প্রথম থেকে আবহাওয়ার অনুকুল পরিবেশ থাকায় কৃষকদের পাশাপাশি কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরও ধারণা করেছিল এবার তালায় বোরোর বাম্পার ফলন হবে। তবে উৎপাদন মৌসুমের শেষ সময়ে অনাবৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ার সাথে ঘাতক ছত্রাক ব্লাস্টের আক্রমণ সবার সব ধারণা পাল্টে দিয়েছে।
এব্যাপারে কৃষক ও কৃষি বিভাগ পরষ্পর পরষ্পরকে দোষারোপ করছেন। কৃষি বিভাগ বলছেন,ব্লাস্টের ব্যাপারে তৃণমূলের কৃষকদের আগেই সচেতন করা হয়েছিল। আর কৃষকরা বলছেন,ব্লাষ্টের পূর্ব অভিজ্ঞতা তাদের থাকলেও এবারের আবহাওয়ার অনুকূল পরিবেশ বিদ্যমান থাকায় কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের পক্ষে তৃণমূলের কৃষকদের সচেতনতায় বিশেষ কোন পরামর্শ দেওয়া হয়নি।

এব্যাপারে গতকাল তালা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ শামছুল আলমের নিকট বর্তমান পরিস্থিতিতে তালার বোরোর লক্ষমাত্রা অর্জণে কোন নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে কিনা এনিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন,অবশ্যই কিছুটা ক্ষতি হবে। যেখানে বিঘা প্রতি তাদের পক্ষে ২০ মণ উৎপাদনের লক্ষমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল এখন ১৪/১৫ মণ উৎপাদন হবে।

এব্যাপারে তালার ইসলামকাটির প্রদীপ ঘোষ,হাতবাশের নজরুল ইসলাম,পাঁচ রখির কালাম হোসেন,বারুই হাটির সাত্তার সরদার জানান,নানা সংকটে শেষ সময়ে বোরো ধানের উৎপাদন হ্রাসের আশংকা তাদের মধ্যে মারাতœকভাবে জেঁকে বসেছে। কোন কোন এলাকায় ধানের উৎপাদন খরচ না উঠারও আশংকা করা হচ্ছে। এজন্য প্রতিকূল আবহাওয়ার পাশাপাশি তারা কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা থেকে শুরু করে কোন কোন এলাকায় সার ব্যবসায়ীদেরকেও দায়ী করেছেন। বিশেষ করে কৃষি বিভাগের পক্ষে প্রচারকৃত লিফলেটের সার-ওষুধের পরিবর্তে মুনাফালোভী দোকানীরা কৃষকদের নি¤œমাণের সার-ওষুধ ধরিয়ে দেয়ার বিষয়টিকেও দায়ী করা হয়েছে। কৃষি কর্মকর্তা শামছুল আলম আরো জানান,ঘাতক ছত্রাক ব্লাস্ট ধানের শীষ শুকিয়ে দেয় এবং ধান কাটার পর এতে চিটার পরিমাণই বেশী হয়।

নাব্যতা সংকটে পানি নিষ্কাষণ ব্যবস্থা বন্ধ থাকায় সাতক্ষীরার অধিকাংশ এলাকায় বছর জুড়ে থাকে পানি বন্দি। তাই জীবিকার একমাত্র মাধ্যম এক খন্ড জমিতে একমাত্র বোরো ধানের আবাদ তৃণমূলের কৃষকদের বেঁচে থাকার আশা জোগায়। তবে এবার নানামূখী সংকটে অধিকাংশ কৃষকের মাথায় হাত উঠেছে। মৌসুমের চলতি এপ্রিলে মাঠে ধান পাঁকতে শুরু করেছে। কোন কোন এলাকায় কেবল ভারী হয়েছে শীষ। এমন অবস্থায় নানা সংকট উৎপাদনকে বাঁধাগ্রস্থ করায় রীতিমত বপাকে পড়েছেন কৃষকরা।

তৃণমূলের কৃষকরা জানান,প্রতি বিঘা জমি ১০ হাজার টাকায় হারি নিয়ে ধান চাষ করতে অতিরিক্ত খরচ হয়েছে বিঘা প্রতি ৫ থেকে ৬ হাজার টাকা। অনেকে আবার মহাজনদের কাছ থেকে চড়া সূদে ঋণ কিংবা এক মাত্র সম্বল গবাদি পশু,গাছ বিক্রি বা স্বর্ণালংকার বন্ধক রেখে ধান চাষ করায় রীতিমত দিশেহারা হয়ে পড়েছেন তারা।

তৈলকুপীর পাকা রাস্তা দখল করে আরসিসি পিলার দিয়ে বাড়ি নির্মাণ
তালায় দু’গ্রামের ২শ’পরিবার ও ২ টি স্কুলের শিক্ষার্থীরা অবরুদ্ধর আশংকায় আতংকিত!

সাতক্ষীরার তালার উপজেলা তৈলকুপীর একটি সরকারি রাস্তার উপর পাকা ইমারত নির্মাণ করায় ২টি গ্রামের প্রায় দু’শতাধিক পরিবার ও দু’টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের স্কুলে যাতায়াতে ব্যাপক দূর্ভোগের আশংকা করছেন সেখানকার সাধারণ এলাকাবাসী। এর আগে এনিয়ে একাধিকবার স্থানীয় পর্যায়ে শালিশী ও সর্বশেষ রাস্তার উপর থেকে অবৈধ স্থাপনা অপসারণে সেখানকার ইউএলএওকে দু’দফার নির্দেশ দিলেও উপরন্তু দখলদাররা তাকে মানষিকভাবে লাঞ্ছিত ও হুমকি-ধামকি দিয়ে ঘটনাস্থল থেকে তাড়িয়ে দিয়েছেন। সর্বশেষ পরিস্থিতিতে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নেতৃত্বে ক্ষুব্ধ এলাকাবাসী ঐক্যবদ্ধ হয়ে ফের তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট অভিযোগ করেছেন।

অভিযোগে জানাযায়,উপজেলার তৈলকুপী গ্রামের ঈসা গাজীর দোকান হতে তৈলকুপী দঃপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পর্যন্ত প্রায় কোয়ার্টার কিঃমিঃ রাস্তার পথিমধ্যে মোসলেম গাজীর বাড়ির সন্নিকটে সরকারের খাস খতিয়ানের ৪৬০৩ ও ৪৭১৮ দাগের মধ্য দিয়ে বহমান ১৪ ফুট প্রস্থর সম্পূর্ণ দখল করে স্থানীয় মৃত আলী বক্স গাজীর জামাতা ও মৃত নাজের গাজীর ছেলে নজরুল গাজী পাকা ঘর নির্মাণ করছেন। এনিয়ে এলাকাবাসী বাঁধা দিতে গেলে তিনি কারো কথায় কোন প্রকার কর্ণপাত না করে ঐস্থানেই আর সিসি পিলারের পাকা বসত ঘর নির্মাণ অব্যাহত রেখেছেন। এরপর এলাকাবাসী সমবেত হয়ে কয়েক দফা সার্ভেয়ার দিয়ে জরীপ কার্য পরিচালনা করে তা খাস খতিয়ানের অন্তর্ভূক্ত হিসেবে চিহ্নিত হলেও নজরুল তাদের অবমাননা করে তার কার্যক্রম অব্যাহত রাখেন। এসময় স্থানীয় জনপ্রতিনিধি আব্দুল হামিদের মধ্যস্থতায় গণ্য-মান্য ব্যক্তি বর্গ ঘটনাস্থলে বসাবসি করে সিদ্ধান্তে আসলেও নজরুল তাদের অপমান করেন। এসময় এক প্রকার বাধ্য হয়ে তারা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার দারস্থ হলে তিনি রাস্তার উপর থেকে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সেখানকার তহশীলদার(ইউএলএও) তারক চন্দ্র মন্ডলকে নির্দেশ দিলে তার সহকারী কার্তিক চন্দ্র মন্ডল সম্প্রতি ঘটনাস্থলে উপস্থিত হলে নজরুল গং স্ব-দল বলে তাকে রীতিমত মানষিকভাবে লাঞ্ছিত ও হুমকি-ধামকি দিয়ে বের করে দেন।

সর্বশেষ তৈলকুপী দঃপাড়া ও মশা ডাঙ্গা গ্রামের সাধারণ মানুষ ও স্থানীয় দু’টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের প্রধান ও একমাত্র পথটি রক্ষায় এক প্রকার বাধ্য হয়ে ফের মঙ্গলবার তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নিকট অভিযোগ করেছেন।

তালার এক ইউপি সদস্য আসাদুলের বিরুদ্ধে অবাধে সরকারি রাস্তার বৃক্ষ নিধনের অভিযোগ
খুলনা-পাইকগাছা সড়কের তালার শাহাপুর ভায়ড়া এলাকা থেকে ইউপি সদস্যের মদদে সরকারি গাছ কেটে বিক্রি করে দিয়েছেন স্থানীয় হায়দার নামের এক ব্যক্তি। বিষয়টি জানাজানি হওয়ায় সামাল দিতে তারা বলছেন,গাছটি কেটে মসজিদে দেয়া হয়েছে। তবে সরকারি রাস্তার গাছ কেটে মসজিদে দেয়ার বৈধতা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন। সর্বশেষ এনিয়ে পত্রিকান্তে খবর প্রকাশে মেম্বর ও তহশীলদারের মধ্যে রফা হলেও বিষয়টির সূরাহা হয়নি। ঘটনায় এলাকাময় জনমনে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে।

অভিযোগে জানাগেছে,তালা সদর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের স্থানীয় ইউপি সদস্য আসাদুল ইসলাম’র প্রত্যক্ষ মদদে তার সহযোগী মৃত বেলায়েত আলীর ছেলে হায়দার আলী পাইকগাছা-খুলনা প্রধান সড়কের শাহাপুর ভায়ড়া এলাকা থেকে ৪ হাজার টাকায় একটি বাবলা গাছ কেটে বিক্রি করে দেন। এনিয়ে এলাকায় প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হলে বিষয়টি সামাল দিতে তিনি গাছ বিক্রির টাকা থেকে ১৭ শ’ টাকা মসজিদে দান করেছেন বলে তারা জানান। এদিকে স্থানীয়রা উক্ত গাছ বিক্রির টাকা মসজিদে দান করার বিষয়টিকে ভিন্ন চোখে দেখছেন। তারা বলছেন,কেউ তাদের সরকারি গাছ কেটে তার অংশ বিশেষ মসজিদে দিতে বলেনি। এমনকি এর বৈধতা নিয়েও রীতিমত তারা প্রশ্ন তুলেছেন। এর আগে ৭ এপ্রিল ঐ ইউপি সদস্যের মদদে ভায়ড়া এলাকা থেকে স্থানীয় এলাকার আব্দুস সাত্তার গোলদার অনুরুপ মসজিদের কথা বলে সরকারি রাস্তার ৭টি মেহগনি গাছ কেটে বিক্রি করে দেন। যার আনুমানিক মূল্য প্রায় ৪০ হাজার টাকা। প্রসঙ্গত, সরকারি রাস্তার গাছ কাটার অপরাধে এর আগে উক্ত সাত্তারকে থানা পুলিশ গ্রেফতার করলেও সংশ্লিষ্ট মেম্বর মোটা অংকের টাকা রফার বিনিময়ে তাকে ছাড়িয়ে আনেন।

অন্যদিকে ইউপি সদস্য আসাদুল ইসলাম বিভিন্ন সময় বিভিন্ন মসজিদের কথা বলে সরকারি রাস্তার গাছ কেটে বিক্রি করার ঘটনায় স্থানীয় মুসল্লীদের মধ্যেও প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। তাদের দাবি একের পর এক ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের নামে গাছ কেটে তা হালাল করতে মসজিদের নাম প্রচার করায় চক্রটি প্রতিষ্ঠানগুলিকে রীতিমত বিতর্কিত করছেন। তারা সম্মিলিতভাবে এর প্রতিবাদ জানান।

সূত্র জানায়,আসাদুল ইসলাম ইউপি সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে এর আগেও তালা-আগড় ঝাড়া ভায়া জাতপুর সড়কের একাধিক বড় বড় গাছ কেটে নিজে আতœসাৎ করেছেন। এসংক্রান্ত ব্যাপারে বিভিন্ন সময় স্থানীয় তহশীলদার সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে অভিযোগ হলেও এখন পর্যন্ত কেউ তার বিরুদ্ধে কোন প্রকার পদক্ষেপ নেয়নি। এলাকাবাসী জানান,তহশীলদার আব্দুল মজিদ প্রতিটি ঘটনায় অর্থের বিনিময়ে রফা করে নেন। এছাড়া তিনি যোগদানের পর থেকে তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন বিষয়ে দূর্নীতি,অনিয়মের অভিযোগ চলে আসছে।

সর্বশেষ সংশ্লিষ্ট ইউপি সদস্য আসাদুলের কাছে মুঠোফোনে এবিষয়ে জানতে চাইলে তিনি সাংবাদিকদের বলেন,বিষয়টি চেপে যান। গাছ কাটার বিষয়ে তালা সদর ইউনিয়ন অফিসের তহশীলদার আব্দুল মজিদ বলেন,তিনি কোন গাছ কাটার জন্য কাউকে অনুমতি দেননি বা দিতে পারেননা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে

সংবাদপত্রকে বলা হয় সমাজের দর্পণ বা আয়না। এই আয়নায় সমাজেরবিস্তারিত পড়ুন

তালায় ইউএনও’র প্রেরণায় গার্লস হাইস্কুলে ডেইলি স্টার কর্নার চালু

তালা উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইউএনও’র অনুপ্রেরণায় শহীদ আলী আহম্মেদ বালিকাবিস্তারিত পড়ুন

  • আশাশুনিতে পূর্বের বিয়ের তথ্য গোপন করে আবারো অন্যত্র বিয়ে দেয়ার অভিযোগ!
  • তালায় পেশা হারিয়ে বেকারত্বে ভুগছেন কপোতাক্ষ পাড়ের জেলে সম্প্রদায়
  • তালায় পূজা উদযাপন পরিষদের নেতাকে জড়িয়ে কুৎসা রটনার অভিযোগ!
  • তালায় সাবেক ব্যাংক কর্মকর্তার মৃত্যু
  • তালায় ইসলামী ব্যাংক স্কুল ব্যাংকিং ক্যাম্পইন অনুষ্ঠিত
  • তালায় প্রতিপক্ষের দায়ের কোপে একজন আহত॥ সাতক্ষীরা হাসপাতালে ভর্তি
  • পরিকল্পিত মামলায় তালার বারবার নির্বাচিত ইউপি সদস্য নিমাই সানা পালিয়ে বেড়াচ্ছেন!
  • বৃষ্টি হলেই ছাদ চুইয়ে পানি পড়ে তালার তেঁতুলিয়া শাহী জামে মসজিদে
  • সাতক্ষীরা জেলা ব্যাপী গ্রেফতার ১৩, ইয়াবা-ফেন্সিডিল-গাঁজা উদ্ধার
  • পাটকেলঘাটা মডেল হিসাবে জেলায় কাজ করবে: সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক
  • তালার জিয়ালা গ্রামকে শহরে রূপান্তরের ঘোষণা জেলা প্রশাসকের
  • তালায় ডেঙ্গু প্রতিরোধে মতবিনিময় সভা