ছিঃ ছিঃ… একি জঘন্ন কাজ!! অবিশ্বাশ্য হলেও সত্য, সৎ মায়ের সাথে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার পর অন্তরঙ্গ মুহুর্তে গ্রামবাসির কাছে ধরা পড়েছে এক লম্পট কুলাঙ্গার ছেলে৷ আর এ জঘন্নতম ঘটনা ঘটেছে মণিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জের ইচানী গ্রামে৷

জানা গেছে, উপজেলার রাজগঞ্জের ইচানী গ্রামের লম্পট, কুলাঙ্গার (সেলুনের কাজ করে) রুহুল (৪০) তার পিতা মারা যাওয়ার পর থেকে তার সৎ মাকে নিয়ে আলাদা হয়ে থাকতে শুরু করে৷ এক পর্যায় লম্পট রুহুল তার সৎ মায়ের সাথে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে৷ তারা প্রতিনিয়ত স্বামী-স্ত্রীর মত বসবাস করতে থাকে৷ এমনবস্থায় স্থানীয় গ্রামবাসি কয়েকবার তাদের (সৎ মা-ছেলে) অন্তরঙ্গ অবস্থায় ধরাধরি করেছে৷ জানাজানিও হয়েছে৷ কিন্তু শুধরইনি লম্পট, কুলাঙ্গার ছেলে রুহুল৷ চালিয়ে যাই এই জঘন্নতম কাজ৷

সম্প্রতি আবারো গ্রামবাসি একঘরে সৎ মা-ছেলের অসামাজিক কাজ ধরে ফেলে৷ এ ঘটনা জানাজানি হলে একদিন গভীর রাতে পুলিশ পরিচয়ে তিনজন ব্যক্তি রুহুলের বাড়িতে যেয়ে সৎ মা-ছেলের একঘরে পাই এবং ঘটনাটি তাদের কাছে জানতে চাই৷ তারপর লম্পট রুহুল বলে, আমার সৎ মাকে আমি বিয়ে করেছি৷ কাগজপত্র দেখতে চাইলে রুহুল বলে, আজ থেকে ২০ বছর আগে মণিরামপুর যেয়ে বিয়ে করেছি৷ কাগজপত্র নেই৷ আমি আবার কাগজপত্র করে নেবো৷ এরপর পুলিশ পরিচয় দেওয়া ব্যক্তিরা টাকা দাবি করে৷ টাকা দিতে অস্বীকার করলে ব্যাপক মারধর করে৷ এরপর ১৩ হাজার টাকা দিলে আমাকে ছেড়ে দিয়ে চলে যাই৷

লম্পট রুহুলের সব কথা প্রতিবেদকের কাছে রেকর্ড করা আছে৷

রুহুল আরো জানাই, আমার কোন ভয় নেই, ভয় জা ছিলো, তা ভেঙ্গে গেছে৷

“আসলে রুহুলের দুই কানই কাটা”৷ ছিঃ ছিঃ… একি জঘন্ন কাজ!! -বলছেন স্থানীয়রা।

রাজগঞ্জে সকাল থেকে বৃষ্টি : কৃষককুলে “মড়ার উপর খাড়ার ঘা”
অসময়ের এই বৃষ্টি যেনো কৃষককুলে “মড়ার উপর খাড়ার ঘা”ই পরিনতি হয়েছে৷
বুধবার সকাল থেকেই শুরু হয়েছে হাল্কা হাল্কা বৃষ্টি৷ মণিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জ অঞ্চলের মাঠে মাঠে আমন ধান কাটা চলছে পুরোদমে৷

অনেক কৃষক তাদের স্বপ্নের সোনালী ফসল আমন ধান কেটে রেখেছে, আবার কারোর কাটা হয়েছে কিন্তু বাধার কাজ বাকী রয়েছে৷

এমনবস্থায় বুধবার সকাল থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়েছে৷ রাজগঞ্জ অঞ্চলের হানুয়ার, ঝাঁপা, নোয়ালী ও কাঠালতলা গ্রামের অনেক কৃষক জানান, প্রাকৃতির এই শুকনো ধানে পানি৷ আমরা হতাশাগ্রস্থ্য৷

Kalaroa News

---

কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)

---