আরো খবর...
কেশবপুরে জীবনের নিরাপত্তার দাবীতে অসহায় ব্যক্তির সংবাদ সম্মেলন
কেশবপুরে জীবনের নিরাপত্তার দাবীতে সংবাদ সম্মেলন করেছে এক অসহায় পরিবার।
বৃহষ্পতিবার বিকালে কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে ভালুকঘর গ্রামের মৃত জামাল উদ্দীনের পূত্র ইমাম উদ্দীন দপ্তরী বলেন, আমি ও আমার পাশে ছোট বোন পৈত্রিক বসত ভিটায় বসবাস করি। আমার তিন ছেলে ও দুই মেয়ে বড় হওয়ার কারণে ঘর ভেঙ্গে বাড়তি নতুন ঘর নির্মাণের উদ্যোগে নিলে পাশের প্রতিবেশী আবু দপ্তরীর ছেলে গ্রামীণ ব্যাংকে কর্মরত গোলাম মোস্তফার কুনজর পড়ে আমাদের ভিটার উপর। যত টাকা লাগুক না কেন আমাদের ভিটা ছাড়া করার জন্য নাশকতা মামলা-সহ একাধিক মামলার আসামী ইউপি সদস্য আজিজুর রহমানের সাথে মোটা অংকের টাকা লেনদেন করে। তার সহযোগিতা করছে গোলাম মোস্তফার ছোট চাচা হায়দার আলী দপ্তরী। টাকা পেয়ে আজিজুর রহমান আমার বোনকে ভুল বুঝিয়ে নির্মাণ কাজে বাধা সৃষ্টি করে। যেটি তাৎক্ষণিক ভাবে লিখিত আকারে থানা পুলিশকে জানানো হলে তারা আরো বেপরোয়া হয়ে ওঠে। তারা সংঘবদ্ধভাবে আমার বাড়ীতে ঢুকে মারপিট করে এবং জীবনে বেঁচে থাকতে হলে এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বলে। আহতাবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হয়ে থানায় অভিযোগ করলে থানা পুলিশকে ভুল বুঝিয়ে মিমাংসার দায়িত্ব নেন ইউপি সদস্য আজিজুর রহমান। এরপর ১৫/২০ দিন ধরে অব্যাহত ভাবে বাড়িতে যেয়ে আজিজুর ও তার লোকজন আমাদের মারধর সহ প্রণ নাশের হুমকী দিতে থাকে। এক পর্যায়ে গত ১০ মে তারা আমার বাড়ির সীমানা প্রাচীর ভেঙ্গে গুড়িয়ে দেয়। আমি আমার পরিবার নিয়ে প্রাণভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছি।
এদিকে গত ১৩ মে আমার অশিক্ষিত মাকে বাদী করে ভরনপোষণ না দেওয়া ও মারপিটের মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে মামলা করিয়ে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা চালাচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে মাধ্যমে ইমাম উদ্দীন দপ্তরী সরকারে নিকট তাঁর পরিবারের জীবনের নিরাপত্তার দাবী জানান।
কেশবপুরে জনপ্রতি ৬০ টাকা ফিতরা ধার্য
কেশবপুরের মিফতহুল উলুম মাদ্রাসা মসজিদে মাওঃ আসাদুজ্জামান সাহেবের সভাপতিত্বে যাকাত ও ফিতরা ধার্য বিষয়ে কেশবপুর ক্বওমী উলামা পরিষদের এক সভা বিকালে অনুষ্ঠিত হয়েছে।
সভায় পরিষদের সাধারণ সম্পাদক, মুফতী মুহাঃ হাবীবুল্লাহ্ সাহেব সহ উলামায়ে একরামগণের পরামর্শ ক্রমে স্থানীয় বাজার দ্রব্যমূল্য যাচাই সাপেক্ষে যাকাত, ফিতরা ধার্য করা হয়। জনপ্রতি এক কেজি ছয়শত পঞ্চাশ গ্রাম প্যাকেট আটার মূল্য হিসাবে ৬০/- টাকা ফিতরা ধার্য করা হয়। তবে তিন কেজি তিনশত গ্রাম খেজুরের মূল্য হিসাবে (মধ্যমটা) ৭৯০/- টাকা, তিন কেজি তিনশত গ্রাম কিসমিসের মূল্য হিসাবে- ১১২০/- টাকা, তিন কেজি তিনশত গ্রাম পনির মূল্য হিসাবে- ২১৪৫/- টাকা ফিতরা প্রদান করা যাবে।
এছাড়া যাকাতের নিসাব ধার্য করা হয় ৫২,৫০০/- (বায়ান্ন হাজার পাঁচশত) টাকা, এই পরিমাণ মূল্যের স্বর্ণ, রৌপ্য অথবা নগদ টাকা, ব্যসায়ী মাল নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি ব্যতীত উক্ত নেসাব পরিমাণ মালের মালিক হলে, ফিক্হ শাস্ত্রের পরিভাষায় তাকে সাহেবে নিসাব বলা হয়। উক্ত ব্যক্তি উপার যাকাত ওয়াজিব। এমতাবস্থায় সমার্থবান ব্যক্তিদের সম্পাদের হিসাব করে, ফিতরা এবং যাকাত যথাযথ ভাবে আদায় করার জন্য বিশেষ ভাবে আহবান করা হয়।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন
বেনাপোলে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক বর্জন করলো সাংবাদিকরা
বেনাপোল স্থলবন্দর আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের দ্বিতীয়তলায় নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও স্থলবিস্তারিত পড়ুন
ঝিকরগাছায় বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী শিশুসহ দু’জন নিহত
যশোরে বাস চাপায় এক শিশু ও এক মোটসাইকেল আরোহীর মৃত্যুবিস্তারিত পড়ুন