কেশবপুরে জলাবদ্ধতার সমাধান ও নদী খননসহ ৫ দফা দাবিতে কৃষক সমাবেশ
কৃষক সংগ্রাম সমিতি কেশবপুর থানা কমিটির উদ্যোগে জলাবদ্ধতা সমস্যার স্থায়ী সমাধান, নদ-নদী খনন ও পাটের মূল্য মনপ্রতি ৩ হাজার টাকা নির্ধারণসহ ৫ দফা দাবিতে মঙ্গলবার বিকালে শহরের ত্রিমোহিনী মোড় চত্ত্বরে এক কৃষক সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেশবপুর থানা কৃষক সংগ্রাম সমিতির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি রুহুল কুদ্দুসের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক তৌহিদুর রহমানের সঞ্চালনায় কৃষক সমাবশেে প্রধান অতথিি হসিবেে বক্তব্য রাখনে সংগঠনরে জলো সাধারণ সম্পাদক হাফজিুর রহমান।অন্যান্যরে মধ্যে আরো বক্তব্য রাখনে ট্রডে ইউনয়িন সংঘরে জলো সভাপতি আশুতোষ বশ্বিাস, কৃষক সংগ্রাম সমতিরি জলো যুগ্ম-সম্পাদক কামরুল হক লকিু, তৌহদিুর রহমান বাদল, সাংগঠনকি সম্পাদক সমীরণ বশ্বিাস, প্রচার সম্পাদক জগন্নাথ বশ্বিাস, মনরিামপুর থানা সাংগঠনকি সম্পাদক দবে কুমার মন্ডল, জাতীয় গণতান্ত্রকি ফ্রন্টরে জলো দপ্তর সম্পাদক এ্যাডঃ আহাদ আলী লস্কর, সদর থানার সহ-সভাপতি আব্দুর রাজ্জাক মাস্টার প্রমুখ।
প্রধান অতথিি বলনে, হরহির, শ্রী, হরি ও ভদ্রা নদী খননরে উদ্যোগ এবং ভবদহরে সকল স্লুইচগটে যথাযথভাবে খোলা রাখার নর্দিশেনা বাস্তবায়ন না হওয়ায় নদীর ভাটরি অংশে নাব্যতা সংকট বৃদ্ধি একদকিে সুতীব্র হয়ছেে অপরদকিে পানি নষ্কিাশন পথে বভিন্নি প্রতবিন্দকতা এবাররে জলাবদ্ধতা সমস্যাকে র্বতমান রূপে দাঁড় করয়িছে।ে ভারত সরকার গঙ্গা নদীতে ফারাক্কাসহ ৫৪টি অভন্নি নদ-নদীতে বাঁধ নর্মিাণ করে একতরফাভাবে পানি প্রত্যাহার করে চলছে।ে যে কারণে সারাদশেসহ দক্ষণি-পশ্চমিাঞ্চলরে নদ-নদী ভরাট হয়ে বন্যা, জলাবদ্ধতা, লবণাক্ততা, র্আসনেকি দূষণসহ নানা প্রাকৃতকি বর্পিযয় সৃষ্টি হয়ছে।ে এই অবস্থার জন্য আরো দায়ি হচ্ছে ওয়াপদা র্কতৃক বাঁধ, স্লুইচ গটে, রগেুলটের ও তাদরে অপরকিল্পতি প্রকল্প, অবকাঠামো (ব্রজি-কালভাট) নর্মিাণ। প্রভাবশালীদরে দ্বারা নর্মিতি অপরকিল্পতি মৎস্য ঘরে, নদী দখল ও নদী ব্যবস্থাপনার অভাবসহ নদীর স্বাভাবকি পানি প্রবাহ ও ভূমি গঠন প্রক্রয়িাকে ব্যাহত করা। যে কারণে সারাদশেরে ন্যায় কশেবপুর উপজলোর অধকিাংশ এলাকা জলাবদ্ধতা সমস্যায় র্জজরতি হচ্ছ।ে এই উপজলোর বর্পিযস্ত পরবিশে সৃষ্টরি জন্যে আরো দায়ি বলি খুকশয়িা, বলি বুড়–লসিহ প্রত্যকেটি বলিরে মধ্যে দয়িে প্রবাহতি নদীর শাখা-প্রশাখা-খালগুলো, নটে-পাটা-ভ্যাসাল, দখল করে মৎস্য চাষসহ বভিন্নিভাবে পানি নষ্কিাশনে বাঁধা প্রদান। এমনকি নদীর জমরি শ্রণেি পরর্বিতন করে স্থায়ী বরাদ্দ/লজি প্রদান করা হয়ছে। একই ঘটনা ঘটছেে হরহির নদসহ অন্যান্য নদী ও তার শাখা-প্রশাখার ক্ষত্রে।ে এ সকল কারণে জলাবদ্ধতা সমস্যা যমেন স্থায়ী ও সম্প্রসারতি হচ্ছে অপরদকিে নৌ-যোগাযোগ এবং সাধারণ মানুষরে মৎস্য আহরণরে অবলম্বন থাকছে না। এটা কোন ভাবইে গ্রহণযোগ্য নয় য, গত বছর যখোনে জলোর এ অংশে ব্যাপক জলাবদ্ধতা দখো দয়িছেলি সখোনে এবারও পানি নষ্কিাশনে যথাযথ পদক্ষপে না নওেয়া ব্যাপক জনগণকে চরম দুঃখ-কষ্ট ভোগসহ মানবতের জীবন যাপন করতে হচ্ছ।ে এর জন্য দায়ি সংশ্লষ্টিদরে বরিুদ্ধে যথাযথ শাস্তরি ব্যবস্থাসহ দ্রুত পানি নষ্কিাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণরে দাবি জানানো হয়।
নতেৃবৃন্দ আরো বলনে, চলতি মৌসুমে পাটরে মূল্য মণপ্রতি ৩,০০০/- (তনি হাজার) টাকা নর্ধিারণরে জন্য সরকাররে নকিট দাবি জানয়িে আসছ।ি দশেরে দ্বতিীয় র্অথকরী ফসল হচ্ছে পাট। পাট বাজারে ওজনে প্রায় র্সবত্রই ২ কজেি বশেি নওেয়া, কোথাও কোথাও মাপরে পরে আরকে আটি পাট জোর করে নওেয়া হয়ে থাক।ে এক্ষত্রেে ওজনরে কারচুপরিোধ করাও দরকার। পাট উৎপাদন খরচ হসিাব করলে দখো যায়, এক বঘিা (৩৩ শতক) জমতিে লজি খরচ, চাষ দওেয়া, বীজ বোপন, নড়িানি দওেয়া, সার-কীটনাশক, পাট কাটা এবং জাগ দওেয়া, পাটরে আশ ছাড়ানো, শুকানো, বাজারে নয়োসহ খরচ পড়ে অঞ্চল ভদেে মণপ্রতি প্রায় ২,০০০ থকেে ২,৫০০ টাকা। এ ছাড়াও অধকিাংশ কৃষক উৎপাদন ব্যয় নর্বিাহরে জন্য চড়া সুদে মহাজন ও এনজওিদরে কাছ থকেে ঋণ নতিে বাধ্য হয় বধিায় কৃষকরে খরচ আরও বড়েে যায়। এক বঘিা জমতিে ফলন ভাল হলে পাট হয় অঞ্চল ভদেে ৮ থকেে ১০ মন। ফলে সরকার ঘোষতি মুল্য ১,৮০০ টাকা মন ধরলে কৃষকরে উৎপাদন খরচই ওঠে না। কন্তিু র্বতমানে বাজারে ১,০০০/- টাকা থকেে ১,২০০/- টাকার মধ্যে পাট ক্রয়-বক্রিয় হচ্ছ।ে যার কারণে প্রতবিছর কৃষক পাট উৎপাদনে ঘাটতি দয়িে পাট চাষে নরিুৎসাহতি হচ্ছে কৃষক। এ ছাড়াও চলতি মৌসুমে ব্যাপক বৃষ্টি হওয়ায় আমন ধানরে বীজতলা নষ্ট হয়ছে।ে অন্যদকিে বাজারে অধকি দামে বীজ-সার-কীটনাশক বক্রিয় হচ্ছ।ে এ সকল বষিয়ে কৃষক ও কৃষরি র্স্বাথে ঐক্যবদ্ধ আন্দোলন গড়ে তুলতে কৃষকদরে প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানানো হয়।
কেশবপুরে বিভিন্ন সড়কে তাল বীজ রোপন
কেশবপুরের মজিদপুর-লক্ষ্মীনাথকাটী সড়কে এলাকাবাসী কৃষি বিভাগের পরামর্শে ২০০ তালের বীজ বপন করেছেন। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানাগেছে, উপজেলার মজিদপুর গ্রামের কৃষকরা সোমবার কৃষি বিভাগের পরামর্শে মজিদপুর-লক্ষ্মীনাথকাটী সড়কের ১ কিলোমিটার তালের বীজ রোপন করেন। উপজেলা কৃষি অফিসার মহাদেব চন্দ্র সানা জানান, তাল বীজ রোপনের সময় কৃষকদের উদ্বুদ্ধ করতে উপস্থিত হন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর যশোর অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ চন্ডীদাস, যশোরের উপ-পরিচালক কৃষিবিদ কাজী হাবিবুর রহমান। এলাকার কৃষক বারিক মোড়ল, মহিউদ্দীন বুলবুল ও মিজানুর রহমান জানান, তাল বীজ রোপন ছিল তাদের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন। কৃষি বিভাগের পরামর্শে তাল বীজ রোপন করতে পেরে তারা খুশি হয়েছেন।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন
বেনাপোলে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক বর্জন করলো সাংবাদিকরা
বেনাপোল স্থলবন্দর আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের দ্বিতীয়তলায় নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও স্থলবিস্তারিত পড়ুন
ঝিকরগাছায় বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী শিশুসহ দু’জন নিহত
যশোরে বাস চাপায় এক শিশু ও এক মোটসাইকেল আরোহীর মৃত্যুবিস্তারিত পড়ুন