বুধবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

একাদশ জাতীয় নির্বাচন: সাতক্ষীরার চারটি আসনে বিএনপির সম্ভাব্য দেড় ডজন প্রার্থী

এখনো প্রায় বছরে দেড়েক বাকি একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এরই মধ্যে আলোচনায় উঠে আসতে শুরু করেছে আগামি জাতীয় সংসদ নির্বাচন। সাতক্ষীরা জেলার চারটি আসনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী বিএনপির প্রায় দেড় ডজন সম্ভাব্য প্রার্থীর নাম উঠে আসছে অনেকের মুখে মুখে।

প্রকাশ্যে তেমন কোন সভা-সমাবেশ বা দলীয় কর্মসূচি পালন না করলেও মোবাইল ফোন ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গণসংযোগে পিছিয়ে নেই তাদের অনেকে। নীরবে বার্তা পৌঁছে দিচ্ছেন তৃণমূল নেতা-কর্মীদের কাছে।

দলীয় একাধিক সূত্র জানায়, নির্বাচনে অংশগ্রহণের ব্যাপারে কেন্দ্র থেকে এখনো কোন সুনির্দিষ্ট সিদ্ধান্ত জানানো হয়নি। তবে, প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।
তাই বসে নেই সাতক্ষীরার বিএনপি নেতা-কর্মীরা। একই সাথে জেলার চারটি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে বিজয় নিশ্চিতে জোর প্রস্তুতি নিচ্ছে একাধিকবার ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত এ দলটি।

সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, সাতক্ষীরা-১ (তালা-কলারোয়া) আসনে প্রার্থী হতে চান জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি, কেন্দ্রীয় বিএনপির প্রকাশনা সম্পাদক ও সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিব। এখন পর্যন্ত সাতক্ষীরা-১ আসনে বিএনপির একক প্রার্থী হিসেবে তার নামই শোনা যাচ্ছে অনেকের মুখে। তবে কোন কারণে তিনি প্রার্থী হতে না পারলে তার স্ত্রী সুপ্রিম কোর্টের এডভোকেট বকুল প্রার্থী হতে পারেন বলেও স্থানীয় বিএনপির অনেক নেতাকর্মীরা ধারণা করছেন। তাছাড়া সর্বশেষ বিকল্প হিসেবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড.মিজানুর রহমান, কলারোয়া পৌরসভার মেয়র গাজী আক্তারুল ইসলামের নামও বলছেন কেউ কেউ। তবে এ আসনে বিএনপির কোন সম্ভাব্য প্রার্থীকে এখন পর্যন্ত নূন্যতম গণসংযোগ করতে দেখা যায়নি।

সাতক্ষীরা-২ (সাতক্ষীরা সদর) আসনে দলীয় মনোনয়ন চায়তে পারেন জেলা বিএনপির সভাপতি রহমাতুল্লাহ পলাশ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও লাবসা ইউপি চেয়ারম্যান আবুল আলীম, বর্তমান সাধারণ সম্পাদক তারিকুল হাসান, যুগ্ম সম্পাদক ও সাতক্ষীরা পৌর মেয়র তাজকিন আহমেদ চিশতি ও জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি আব্দুর রউফ। এদের অনেকে ক্ষুদ্র পরিসরে কর্মী-সমর্থকদের মাঝে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন কোন মতে।

সাতক্ষীরা-৩ (আশাশুনি, দেবহাটা, কালিগঞ্জের একাংশ) আসনে মনোনয়ন পেতে কাজ করছেন বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. শহিদুল আলম এবং আশাশুনি উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও কুল্যা ইউপি চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম।

এছাড়া সাতক্ষীরা-৪ (শ্যামনগর ও কালিগঞ্জে একাংশ) আসনে মনোনয়ন লাভের প্রত্যাশায় আছেন জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাতক্ষীরা আদালতের সাবেক পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট সৈয়দ ইফতেখার আলী, বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য কাজী আলাউদ্দিন ও শ্যামনগর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মাস্টার আব্দুল ওয়াহেদ।
এছাড়া সুপ্রিম কোর্ট জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য অ্যাডভোকেট আরিফুর রহমানও দলীয় মনোনয়ন চায়তে পারেন বলে জানা গেছে।

এ প্রসঙ্গে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক তারিকুল হাসান জানান- নানা বাধা-বিপত্তির মধ্যেও আমরা তৃণমূল নেতা-কর্মীদের সঙ্গে নিয়ে কাজ করছি। মনোনয়ন তো সবাই চাইতে পারেন। দলীয় চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া যার হাতে ধানের শীষ তুলে দেবেন আমরা সবাই এক হয়ে তার জন্যই কাজ করবো।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ট্রাম্পের হয়ে প্রচারণা চালানো মোদি’র তা ভারতের পররাষ্ট্রনীতির পরিপন্থী

২০২০ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ডবিস্তারিত পড়ুন

ছাত্রদলের কাউন্সিল: ৮ভোটে হেরে গেলেন কেশবপুরের সেই শ্রাবণ

জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কাউন্সিলে সভাপতি পদে মাত্র ৮ ভোটে হেরে গেছেনবিস্তারিত পড়ুন

ছাত্রদলের নতুন সভাপতি খোকন, সম্পাদক শ্যামল

কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে নতুন নেতৃত্ব পেল বিএনপির সহযোগী সংগঠন ছাত্রদল।বিস্তারিত পড়ুন

  • প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৩৭টি পদক লাভ
  • ড. কালাম ‘এক্সিলেন্স এওয়ার্ড’ গ্রহণ করেই দেশবাসীকে উৎসর্গ করলেন প্রধানমন্ত্রী
  • শোভন-রাব্বানী বাদ, ছাত্রলীগের নেতৃত্বে জয় ও লেখক
  • শোভন-রাব্বানীকে পদত্যাগের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর
  • তৃণমূল থেকে সংগঠনকে গড়ে তুলতে হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • কয়েক ঘণ্টার মধ্যে শোভন-রাব্বানির ভাগ্য নির্ধারণ
  • পরিকল্পিতভাবে উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে : প্রধানমন্ত্রী
  • বিএনপি অর্থ-সম্পদ অর্জনে বেশি ব্যস্ত ছিল: প্রধানমন্ত্রী
  • বিশ্বের শীর্ষ নারী নেতৃত্বের তালিকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা
  • আগুন নিয়ে খেলতে বারণ করলেন শামীম ওসমান
  • ৮ সেপ্টেম্বর থেকে বিদ্রোহী প্রার্থীদের চিঠি দেয়া হবে : ওবায়দুল কাদের
  • মইনুল হোসেন ফের কারাগারে