রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

সময় টিভির প্রতিবেদন

রাজধানীতে ফিল্মি স্টাইলের আধুনিক চোর! (ভিডিও)

রাজধানীর বিভিন্ন বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানে অনেকটা ফিল্মি কায়দায় চুরি করাই তাদের পেশা। ডিজিটাল লকসহ যে কোনো ধরনের নিরাপত্তা কোড অবলীলায় ভেঙে ফেলে হাতিয়ে নেয় লাখ লাখ টাকা।

গত ১৫ বছর ধরে এই কাজ করলেও চক্রের প্রধান নাসির ধরা পড়েনি একবারও। অবশেষে শেষ রক্ষা হয়নি। উত্তরার একটি বাণিজ্যিক ভবনে চুরির পর চার সহযোগীসহ গ্রেফতার হয় গোয়েন্দা পুলিশের হাতে।

রাজধানীর কোনো একটি এলাকার অত্যাধুনিক একটি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান। প্রধান ফটকে নিরাপত্তা পাহারা, সিসি ক্যামেরা সবই আছে। আছে ভবনে প্রবেশের আগে খাতায় নাম ঠিকানা লেখার বিধানও।
এমন একটি প্রতিষ্ঠানে ভুয়া নাম পরিচয় ব্যবহার করে সবার সামনে দিয়েই প্রবেশ করে নাসির। এরপর কৌশলে যন্ত্রপাতির ব্যাগ নিয়ে ঢুকে পড়ে তার সহকারী মমিন। খুলে ফেলে একের পর এক নিরাপত্তা বেষ্টনী। টাকা ল্যাপটপসহ সটান বের হয়ে আসে তারা। বাইরে গাড়ি নিয়ে অপেক্ষা করে চালক মফিজ। আর পাহারায় থাকে জামাল। মফিজই গাড়ি নিয়ে ঢাকার বিভিন্ন সড়কে ঘুরে ঘুরে ঠিক করে টার্গেট।

এখন পর্যন্ত রাজধানীর পান্থপথের এনা প্রপার্টিজ, বাংলামোটরের বোরাক টাওয়ার, উত্তরার উইনবিজসহ বেশকটি প্রতিষ্ঠানে চুরির তথ্য পাওয়া গেছে। তবে পুলিশের ধারণা তার অপরাধের সংখ্যা আরও অনেক বেশি।

পুলিশ জানায়, প্রায় দুই দশক আগে জাহাঙ্গীর নামে এক ব্যক্তির মাধ্যমে চট্টগ্রাম বন্দরে চুরি করতো নাসির। সেখানে একবার ধরা পড়লে জামিনে বের হয়ে চলে আসে ঢাকায়।

গ্রেফতার নাসির জানায়, স্কু ড্রাইভার দিয়ে চাপ দিয়ে গ্লাসটা খুলি। খুলে ভেতরে ঢুকি। তার এক সহকারী বলেন, আমি ড্রাইভার দিয়ে বাইরে দারওয়ান বা অন্য কোনো লোক আসলে তা ফলো করি।

আরেকজন বলেন, আমার কাজ শুধু ব্যাগ নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা বা ফোন দিলে অফিসে ঢোকা।

এতো নিরাপত্তার পরও চুরির ঘটনায় হতবাক বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা। কখনো নিজেদের কর্মীদের সন্দেহ করে দ্বন্দ্বও দেখা দেয় তাদের মধ্যে।

একটি প্রতিষ্ঠানের এক কর্মকর্তা বলেন, যেসব ড্রয়ারে টাকা রাখা হয়েছিল কারো ড্রয়ারে টাকা পাওয়া যায়নি। চারটা ফ্লোরে তারা লক ভেঙেছে। কেচি গেট কেটেছে। প্রতিটি ফ্লোরেই ক্যাশ টাকা ছিল।

পুলিশ বলছে, নাসিরের সহকারী মমিন সোনার বাংলা ট্রেনের টিকে চেকার, রাহাত গাউসিয়া মার্কেটের দোকান কর্মচারী, মফিজ উবার চালক। নিজ নিজ কাজের আড়ালে এই অপকর্ম করতো তারা।

পুলিশের গোয়েন্দা ও অপরাধ তথ্য বিভাগের উপ-কমিশনার মশিউর রহমান বলেন, চুরি কোটি টাকা হতে পারে বা অনেক মূল্যবান ডকুমেন্টস হতে পারে। এক্সিসটিং রিয়েলিটি অনুসারে তাদের কাছে যা পাওয়া যাবে তার প্রেক্ষিতে তাদের যেন সর্বোচ্চ শাস্তি হয় সেই ব্যবস্থা করা হবে।

পুলিশ জানায়, চক্রের মূলহোতা নাসিরের বাড়ি চট্টগ্রামের চন্দনাইশ। জামাল কুমিল্লার, মমিন টাঙ্গাইলের এবং সম্পর্কে চাচা ভাতিজা মফিজ ও রাহাতের বাড়ি গাইবান্ধা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

এনামুল-সম্রাটসহ ৪ জনের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ

ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ততা ও অবৈধ অর্থ লেনদেনের অভিযোগে সংসদবিস্তারিত পড়ুন

‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে

সংবাদপত্রকে বলা হয় সমাজের দর্পণ বা আয়না। এই আয়নায় সমাজেরবিস্তারিত পড়ুন

  • নড়াইলে শিশু মহিমা খুন ।। দাদা-দাদিসহ ৮জনের বিরুদ্ধে মামলা
  • টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী
  • সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান
  • নড়াইলে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করলেন এসপি জসিম উদ্দিন
  • এবার বাংলাদেশেও ভাঙল প্রচলিত নিয়ম, যাত্রী নিয়ে বিয়ে করতে বরের বাড়িতে কনে!
  • তবু নড়াইলের দিপালী’র মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি মেলেনি! মৃত্যুর পরে রাষ্ট্রীয় মর্যাদার প্রত্যাশা
  • আইনজীবীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে সুপ্রিম কোর্টে মিন্নি
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ
  • নড়াইলে ইয়াবাসহ ইউএনও অফিসের সহায়ক গ্রেফতার
  • নড়াইলে ভাইস চেয়ারম্যানের জামিন ও রিমান্ড না মঞ্জুর
  • ঢাবিতে ভর্তিচ্ছুদের সহায়তায় বাগেরহাট জেলা…