আরো খবর...
রাজগঞ্জে গাছের সাথে মোটর সাইকেলের ধাক্কায় চালক নিহত
যশোরের রাজগঞ্জের পল্লীতে মোটর সাইকেল চালানো শিখতে গিয়ে রাসেল কবির (১৯) নামের এক চালকের মৃত্যু হয়েছে৷
ঘটনাটি ঘটেছে- মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে রাজগঞ্জের কাশিমনগর ইউনিয়নের হুমাতলা হাজী বাড়ির সামনে৷
রাসেল কবির ওই ইউনিয়নের ইত্যা পশ্চিমপাড়া এলাকার আব্দুুল করিমের ছেলে৷ সে একজন নির্মান শ্রমিক৷
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে- মোটরসাইকেল কেনার আশায় গত তিন চার দিন ধরে রাসেল অন্যের মোটরসাইকেল নিয়ে চালানো শিখছিলো৷
একইভাবে মঙ্গলবার বিকেলে মোটরসাইকেল নিয়ে চালানো অবস্থায় হুমাতলা হাজী বাড়ির সামনে রাস্তার পাশের বাবলা গাছের সাথে ধাক্কা খায় রাসেল৷ এতে গুরুত্বর আহত হয় সে৷
তাৎক্ষনিক স্বজনরা তাকে উদ্ধার করে যশোর ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নেয়ার পথে রাসেলের মৃত্যু হয়৷
যশোরে বৃহস্পতিবার থেকে তিনদিনের আঞ্চলিক ইজতেমা শুরু
যশোর উপশহরে বৃহস্পতিবার থেকে তিনদিনের আঞ্চলিক ইজতেমা শুরু হচ্ছে। ওইদিন ফজরের নামাজের পর আম বয়ানের মধ্যে দিয়ে শুরু হয়ে আগামী শনিবার শেষ হবে।
ইজতেমার প্রধান জিম্মাদার রেজাউল ইসলাম রাজু জানান, টঙ্গির বিশ্ব ইজতেমায় বিপুল লোকসমাগমের কারণে তাবলিগের মুরব্বিদের পরমর্শক্রমে ২০১১ সাল থেকে দেশের ৬৪টি জেলাকে দুইটি অংশে ভাগ করা হয়। ৩২ জেলার মুসল্লিরা একবছর টঙ্গির বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নেন। অন্য ৩২ জেলা সংশ্লিষ্ট এলাকায় অঞ্চলভিত্তিক বিশ্ব ইজতেমার আয়োজন করে।
গতবছর যশোর টঙ্গিতে বিশ্ব ইজতেমায় যোগ দিয়েছিল। সেই কারণে এবার স্থানীয়ভাবে আঞ্চলিক বিশ্ব ইজতেমা হচ্ছে এই জেলায়। আয়োজকরা জানান, ইজতেমার মিম্বরের দক্ষিণ-পশ্চিম কোণায় নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র করা হয়েছে। এখান থেকে ইজতেমার যাবতীয় ঘোষণা প্রচার করা হবে।
উত্তর-দক্ষিণ কোণ বিদেশী মেহমানদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। মূল ইজতেমার মাঠে (উপশহর ক্রীড়া উদ্যান)৷
এক নম্বর খিত্তায় অবস্থান করবে বাঘারপাড়া উপজেলা৷
দুই নম্বরে যশোর সদরের লেবুতলা, চুড়ামনকাটি, নওয়াপাড়া, হৈবতপুর ও কাশিমপুর ইউনিয়ন৷
তিন নম্বরে সদর উপজেলার ফতেপুর, কচুয়া, ইছালী ও বসুন্দিয়া৷
চার নম্বওে যশোর সদরের দেয়াড়া, আরবপুর, চাঁচড়া, রামনগর ও নরেন্দ্রপুর৷
পাঁচ নম্বরে কেশবপুর উপজেলা৷
ছয় নম্বরে অভয়নগর উপজেলা৷
সাত নম্বরে মণিরামপুর উপজেলা৷
আট নম্বরে ঝিকরগাছা উপজেলা৷
নয় নম্বরে চৌগাছা এবং
দশ নম্বর খিত্তায় অবস্থান করবেন শার্শা উপজেলার মুসল্লিরা৷
যশোর জেলার বাইরে থেকে আসা মুসল্লিরা আবস্থান করবেন পার্কে। উপশহর পার্ক ভরে গেলে অতিরিক্তরা বিভিন্ন খিত্তার সঙ্গে সমন্বয় করে থাকবেন।
ডাক্তার আর নার্স ইচ্ছামত ভাবে চালাচ্ছে মণিরামপুর হাসপাতালে
বেলা প্রায় সোয়া ১১টা। মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তখন পর্যন্ত এসেছেন মাত্র একজন ডাক্তার, ডেন্টিস্ট। অন্য ডাক্তারদের খোঁজ নেই।
শনিবার সরেজমিনে এমন দৃশ্য দেখা যায় গুরুত্বপূর্ণ এই স্বাস্থ্যকেন্দ্রটিতে। রোগীরা বলছেন, এ দৃশ্য নিত্যদিনের। ডাক্তার না পেয়ে রোগী ও তাদের স্বজনরা হন্যে হয়ে ছোটাছুটি করেন হররোজ।
বেলা সোয়া ১১টায় হাসপাতালের বহির্বিভাগে রোগীদের টিকেট দিচ্ছিলেন মশিয়ার রহমান। তার সামনে বেশ কয়েকজন রোগীকে ভিড় জমাতে দেখা যায়। তখন হাসপাতালের কোনো কক্ষে ডাক্তার ছিলেন না। ব্যতিক্রম শুধু ডেন্টাল বিভাগে। সেখানে দেখা মেলে ডা. আব্দুল্লাহ আল মামুনের।
এদিন উপস্থিত থাকলেও এই ডাক্তারের বিরুদ্ধে নিয়মিত হাসপাতালে না আসার অভিযোগ অনেক পুরনো। দাঁতের সমস্যা নিয়ে রোগীরা হাসপাতালে এসে চিকিৎসা না পেয়ে হতাশ হয়ে ফিরে যান। তবে যশোরের চেম্বারে তিনি নিয়মিত।
শনিবার ডেন্টাল বিভাগের সহকারী ছুটিতে থাকায় ডেন্টিস্ট মামুন হাসপাতালে আসেন বলে কর্মচারীরা জানান।
দুপুরের আগে বহির্বিভাগে ডাক্তারদের কয়েকটি রুম খোলা দেখা যায়। কিন্তু কোনো কক্ষে চিকিৎসককে দেখা যায়নি। আর গাইনি ডাক্তার রেবেকা সুলতানার কক্ষে তালা ঝুলতে দেখা যায়। গত কয়েকদিন ধরে তার কক্ষে এভাবেই তালা ঝুলছে বলে রোগীরা জানান। একইভাবে তালা ঝুলছে প্যাথলজি বিভাগেও। বহির্বিভাগে ডাক্তারদের বদলে রোগী দেখছিলেন তিনজন সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার।
হাসপাতালের বহির্বিভাগে চিকিৎসা নিতে এসেছিলেন উপজেলার খানপুর এলাকার রমণীরানি (৫৫)। একঘণ্টা ধরে তিনি ঘুরেও ডাক্তার খুঁজে পাননি।
রমণীর স্বামী বিনয় বলেন, গত সপ্তায় আমার স্ত্রীকে দুই নম্বর কক্ষে দেখিয়েছিলাম। আজ (শনিবার) ডাক্তার আবার আসতে বলেছিল। এখন দেখি ডাক্তার নেই।
দুই নম্বর কক্ষের বাইরে ডা. রাজিবকুমার পালের সাইনবোর্ড ঝুলতে দেখা গেছে।
উপজেলার মোল্লাডাঙ্গা গ্রামের রোস্তম আলী ভূঁইয়া (৭০) এসেছিলেন মেডিসিনের ডাক্তার দেখাতে। তিনি ডাক্তার না পেয়ে জরুরি বিভাগ থেকে এক সহকারী মেডিকেল অফিসারের কাছে চিকিৎসা নেন।
মুন্সি খানপুর গ্রামের গৃহবধূ রোজিনা এসেছিলেন আঙুলের সমস্যা নিয়ে। উদ্দেশ্য ছিল চর্ম বিশেষজ্ঞ ডা. শফিউল্লাহ সবুজকে দেখানো। টিকিট নেওয়ার পর জানতে পারেন ওই ডাক্তার নেই।
জয়পুর গ্রামের আব্দুল মজিদ (৫৫) হাতের ব্যথা নিয়ে এসে জানতে পারেন ডাক্তার নেই। রক্ত পরীক্ষা করাতে এসে হাকোবা গ্রামের শেখর কুণ্ডু দেখেন, প্যাথলজি বিভাগে তালা ঝুলছে।
বহির্বিভাগে টিকিট বিক্রেতা মশিয়ার রহমান জানান, বেলা সাড়ে ১১টার মধ্যে ৪৬ জনকে টিকিট দেওয়া হয়েছে। আরো কয়েকজন সামনে দাঁড়িয়ে আছেন। ডাক্তার না থাকায় রোগীদের জরুরি বিভাগে পাঠানো হচ্ছে। সেখানে ডা. রেহনেওয়াজ রোগী দেখছেন। তবে, বহির্বিভাগের ডাক্তাররা কোথায় সেটা জানাতে পারেননি মশিয়ার।
জরুরি বিভাগে গিয়ে ডা. রেহনেওয়াজকে পাওয়া যায়নি। রোগীরা জানান, তিনি তিন নম্বর কক্ষে অবস্থান করছেন। আর দুর্ঘটনার শিকার হয়ে মিরাজ নামে এক শিশু জরুরি বিভাগে কাঁদছে। ওই কক্ষে তার স্বজনদের ভিড়। মিরাজকে চিকিৎসা দিচ্ছেন সহকারী মেডিকেল অফিসার ইফতেখার রসুল।
ডেন্টিস্ট আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, আমি আজকে আছি। আগামীকাল (রোববার) সকাল দশটা থেকে বেলা একটা পর্যন্ত হাসপাতালে থাকব।
‘মণিরামপুরে দাঁতের ভালো চিকিৎসা নেই। রোগীকে যশোরে আমার চেম্বারে পাঠান। বিনা পয়সায় দেখে দেবো,’ যোগ করেন ডা. মামুন।
এদিকে, আজ শনিবার সারা দেশে পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত শিশুদের ভিটামিন এ প্লাস ক্যাপসুল খাওয়ানো হয়। অন্যান্য বছর এই উপলক্ষে মণিরামপুরে র্যালি বা উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হলেও এবার তা দেখা যায়নি। সকাল আটটা থেকে টিকা খাওয়ানো শুরু হওয়ার কথা থাকলেও স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আব্দুল গফ্ফার দেরিতে আসায় হাসপাতালে এই কার্যক্রম দেরিতে শুরু হয়। অনেকে তাদের বাচ্চাদের এনে অপেক্ষা করে ফিরে গেছেন বলে সেখানে উপস্থিতরা জানান।
তবে ক্যাপসুল খাওয়ানোর কাজে নিয়োজিত সেবিকা রাশিদা আক্তার বলেন, আমরা সকাল নয়টায় ক্যাপসুল খাওয়ানো শুরু করেছি।
জানতে চাইলে মণিরামপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কর্মকর্তা ডা. আব্দুল গফ্ফার বলেন, আমি ফিল্ডে ছিলাম। তাই আসতে দেরি হয়েছে। আমরা এবার ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানোর ব্যাপারে কোনো আয়োজন রাখিনি।
চিকিৎসকদের অনুপস্থিতির ব্যাপারে ডা. গফ্ফার বলেন, হাসপাতালে ডাক্তার আছেন মোট পাঁচজন। তাদের মধ্যে দুইজন প্রশিক্ষণে গেছেন, একজন ছুটিতে। আর প্যাথলজিস্ট আনিসুর রহমান একদিনের ছুটি নিয়েছেন।
যদিও হাসপাতালে মেডিকেল অফিসারের পোস্ট রয়েছে ২২টি।
এই ব্যাপারে বক্তব্য জানতে যশোরের সিভিল সার্জন ডা. দিলীপকুমার রায়ের মোবাইলে একাধিকবার কল করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
যশোরে প্রধানমন্ত্রীর জনসভার ভেন্যুর পরিবর্তন
স্টেডিয়ামে নয়, প্রধানমন্ত্রীর জনসভা হবে ঈদগাহ ময়দানে। ৩১ ডিসেম্বর যশোর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দানে আয়োজিত জনসভায় আওয়ামীলীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভাষণ দিবেন। জেলা আওয়ামলীগ, পুলিশ ও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা এতথ্য নিশ্চিত করেছে।
জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহীন চাকলাদার জানান, স্টেডিয়ামে যাওয়ার রাস্তা সংকীর্ণ হওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ নিরাপত্তা বাহিনী-এসএসএফ বিষয়টি স্থানীয় প্রশাসন ও আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দের নজরে আনে। পরে আলোচনা সাপেক্ষে পুর্ব নির্ধারিত ভেন্যু যশোর শাসম-উল-হুদা স্টেডিয়াম বাদ দেয়া হয়। সেক্ষেত্রে নতুন ভেন্যু নির্বাচিত করা হয়েছে যশোর কেন্দ্রীয় ঈদগাহ ময়দান।
তিনি জানান, বিকেলে জেলা প্রশাসকের সভাকক্ষে বিষয়টি নিশ্চিত হওয়ার পরপরই ঈদগাহ ময়দান পরিদর্শন করেছে বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থা, পুলিশ ও আওয়ামলীগের নেতৃবৃন্দ। সন্ধ্যা থেকেই সেখানে মঞ্চ নির্মাণের কাজ শুরু করা হয়েছে। আগামী ৩০ ডিসেম্বরের ভেতরেই মঞ্চ পুরোপুরি ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত করা হবে। সে লক্ষ্যে প্রয়োজনে দিন-রাত সমানতালে কাজ করবেন নির্মাণ শ্রমিকরা। তাছাড়া, বিষয়টি দলীয় সমস্ত সাংগঠনিক নেতৃবৃন্দকেও জানানো হয়েছে। যাতে সবাই শামস-উল-হুদা স্টেডিয়ামের পরিবর্তে জনসভায় যোগ দিতে ঈদগাহ ময়দানে আসেন।
যশোরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শিকদার সালাহউদ্দিন জানান, প্রধানমন্ত্রীর জনসভার স্থান পরিবর্তনের বিষয়টি তাদেরকেও অবহিত করা হয়েছে। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ইতোমধ্যেই সেখানে পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
২০১২ সালে সর্বশেষ যশোর ঈদগাহ ময়দানে আওয়ামী লীগের জনসভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য রেখেছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
এদিকে প্রধানমন্ত্রীর জনসভাকে সফল করতে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে মিছিল করেছে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
যশোরকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
বৃহত্তর যশোরকে বিভাগ ঘোষণার দাবিতে স্বোচ্ছার হয়ে উঠেছে যশোরের মানুষ। দীর্ঘদিন এদাবি নিয়ে আন্দোলন চলে আসছে। আগামি ৩১ ডিসেম্বর যশোরে প্রধানমন্ত্রীর জনসভা থেকে বিভাগ ঘোষণার দাবি জানানো হয়। বুধবার দুপুরে বিভাগ আন্দোলন পরিষদ প্রেসক্লাব যশোরে এক সংবাদ সম্মেলনে এ আহবান জানায়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন যশোর বিভাগ আন্দোলন পরিষদের আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট এনামুল হক।
উপস্থিত ছিলেন, গণপরিষদের সদস্য ময়নুদ্দিন মিয়াজী, অ্যাডভোকেট আবদুস শহীদ লাল, জাসদের কার্যকরী সভাপতি রবিউল আলম, ওয়ার্কার্স পার্টির পলিট ব্যুরোর সদস্য ইকবাল কবীর জাহিদ, হারুন অর রশিদ, তারাপদ দাস, সংগঠনের সদস্য সচিব হাবিবুর রহমান খান হাবীব প্রমুখ।
উপজেলা বাস্তবায়নের দাবিতে রাজগঞ্জে মিছিল
মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে “রাজগঞ্জ উপজেলা বাস্তবায়ন চাই, আর কোন দাবি নাই” এ শ্লোগানে বুধবার বিকালে পশ্চিম মণিরামপুবাসির পক্ষে রাজগঞ্জ বাজার কমিটি ও রাজগঞ্জ মাধ্যমিক বিদ্যালয় পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি আবুল বাসারের নেতৃত্বে যশোরের রাজগঞ্জ বাজারে এক মিছিল বের হয়৷ এসময় স্থানীয় আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা সরদার আলাউদ্দিন, মশিউল আলম, সহকারি অধ্যাপক বরকত আলী, মাস্টার সাইদুজ্জানান লিটন, উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক কমিটির সদস্য শিপন সরদার, স্থানীয় যুবলীগের ইসানুর আলম, আবু সাইদ, আব্দুর রউব, আবু শাহদাৎ, হারুন অর রশিদ, আবুল হোসেন, মহিলি ইউপি সদস্য লাখি খাতুন, তোহিদুর রহমান সহ রাজগঞ্জ বাজারের ব্যবসায়ী বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন৷ মিছিলটি বাজারের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিন শেষে বাজারের চৌরাস্তা মোড়ে এসে শেষ হয়৷
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন
বেনাপোলে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক বর্জন করলো সাংবাদিকরা
বেনাপোল স্থলবন্দর আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের দ্বিতীয়তলায় নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও স্থলবিস্তারিত পড়ুন
ঝিকরগাছায় বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী শিশুসহ দু’জন নিহত
যশোরে বাস চাপায় এক শিশু ও এক মোটসাইকেল আরোহীর মৃত্যুবিস্তারিত পড়ুন