বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের ওসি ওমর শরীফকে তলবের পর থেকে আতংক বিরাজ করছে ইমিগ্রেশন ও কাস্টমস্ এর কর্মকর্তা কর্মচারীদের ভেতর।
গত ২০ ডিসেম্বর দুজন পাসপোর্ট যাত্রীর ব্যাগতল্লাশীকে কেন্দ্র করে এক লজ্জাজনক অপ্রীতিকর ঘটনার সৃষ্টি হয়।এঘটনাটি খোদ প্রধানমন্ত্রীর কানেও যায়।তোলপাড় সৃষ্টি হয় ওপর মহলে।ওপরের নির্দেশে কাস্টমস্ এর অতিরিক্ত কমিশনার জাকির হোসেনকে প্রধান করে গঠনকরা হয় একটি তদন্তকমিটি।কমিটির তদন্তকাজ এখনও চলছে।এ অবস্থায় ওসিকে হঠাৎ তলবের বিষয়টি ভাবিয়ে তুলেছে চেকপোষ্টের ইমিগ্রেশন পুুলিশ ও কাস্টমস্কে।

এ ঘটনার পরথেকে বেনাপোলের কাস্টমস্ ও পুুলিশ একে অপরকে দোষদিয়ে আসছিল।শুরু হয়েছিল প্রতিবাদ মিছিল , বিক্ষোভ ও গনসমাবেশ।যেদিকে কঠিন দৃষ্টিছিল সরকারের।ওসির হঠাৎ তলবে কাস্টমস্ এর মধ্য আনন্দের ঢেউ খেললেও তা থমকে গেছে।গোপন সুত্র থেকে জানাগেছে তদন্তে কাস্টমস্ এর কিছু কর্মকর্তা কর্মচারীদের সংশ্লিষ্টতার প্রমান এসেছে তদন্তকমিটির হাতে। অনুরুপ ইমিগ্রশনের কিছু অসাধু কর্মকর্তা কর্মচারী জড়িত রয়েছে দুর্নিতীতে।

বেনাপোল আন্তর্জাতি চেকপোষ্টের স্বচ্ছতা ধরে রাখতে দোষীদের যথাযথ ব্যাবস্থা নেবে সরকার এধরনের একটি খবর দিয়েছে সুত্রটি।বেনাপোলে পাসপোর্ট যাত্রীরা দির্ঘদিন ধরে হেনেস্থা হচ্ছে কাস্টমস্ ও ইমিগ্রশন পুলিশের হাতে।
যার কোন ব্যাবস্থা নেয়া হয়নি এ পর্যন্ত। প্রকাশ্য ঘুষ বানিজ্য চললেও চেকপোষ্টে, বেনাপোল বন্দররক্ষা কমিটি কোন প্রতিবাদ করেনি। যা নিয়ে বন্দররক্ষা কমিটির বিরুদ্ধেও আঙ্গুল তুলছে ভুক্তভোগীরা।

Kalaroa News

---

কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)

---