সোমবার, নভেম্বর ২৫, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

দেখার কেউ নেই!!

পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ফসলি জমিতে বাড়ছে ইট ভাটার সংখ্যা

পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় দিন দিন বাড়ছে ইটের ভাটা। এ কারণে কমে যাচ্ছে কৃষি জমি। পরিবেশ আইন-২০১৩ উপেক্ষা করে বিভিন্ন এলাকায় কৃষি জমিতে অবাধে গড়ে উঠেছে ইট ভাটা।সরকারি আইনের তোয়াক্কা না করে এসব ইট ভাটা আবাদি জমির মাটি সংগ্রহ করছে ভাটা মালিকরা।

জানা গেছে- মঠবাড়িয়া উপজেলায় শতাধিক ইট ভাটা রয়েছে।প্রতিটি ইট ভাটা স্হাপন করা হয়েছে আবাদি জমি ও জনবহুল এলাকায়। আবাদি জমির ফসল যাতে ক্ষতি না হয় সেই কারণে ফসলি জমি ও জনবহুল এলাকায় ইট না পোড়ানোর সরকারি নিয়ম রয়েছে। কিন্তু এসব নিয়ম না মেনেই মালিকরা একের পর এক ফসলি জমি ধ্বংস ও গাছ পালাকে হুমকির মুখে ঠেলে দিচ্ছে।

ফসলি জমি থেকে মাটি উত্তোলন করেই তৈরি করা হচ্ছে ইট,সৃষ্টি হচ্ছে গভীর জলাশয়। ফলে হাজার হাজার বিঘা জমি অনাবাদি হয়ে পড়ছে। প্রশাসনের নাকের ডগায় পোড়ানো হচ্ছে বন ও ফলজ গাছপালা। মাঝে মধ্যে প্রশাসন এসে জরিমানা করলেও থামছে না অনিয়ম।

সরেজমিনে দেখা যায়, মঠবাড়িয়ায় শতাধিক ইটভাটায় (পুইন) জ্বালানি হিসেবে পোড়ানো হচ্ছে হাজার হাজার মন কাঠ।আর এসব ভাটা গড়ে উঠছে ফসলি জমিতে। সবগুলো ভাটাতেই কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে ফসলি জমির উর্বর মাটি।ক্ষতিকারক এসব ভাটার কারণে জমির ফসল, ফলন এবং ফসলি জমি কমছে। প্রশাসনকে প্রতিবছর মাশোয়ারা দিয়েই চালানো হচ্ছে এ অবৈধ ব্যবসা। দেশ এখন অনেকটাই আমলাতান্ত্রিক হয়ে গেছে বলে মনে করেণ অনেকেই। টাকা দিলেই অনিয়মটা হয়ে যায় নিয়ম আর নিয়মটা হয়ে যায় অনিয়ম।

তবে কেউ কেউ মনে করেন, সরকারের উচিত কাঠ দিয়ে ইট পোড়ানো সম্পূর্ন বন্ধ করা অথবা বৈধতা দেওয়া। ঘুষের বিনিময়ে অবৈধ ইট পোড়ানোকে বৈধতা দেওয়ায় একদিকে যেমন ইটের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে অপরদিকে প্রশাসনের প্রতি সাধারন মানুষের আস্হা দিন দিন কমে যাচ্ছে।ইট ভাটার পাশের জমিতে ভাল ফলন পাচ্ছে না প্রান্তিক কৃষকরা।

মঠবাড়িয়ার কিছু ইট ভাটার মালিক জানায়, আমাদের ইউ এন ও অফিসের লিটনের সাথে যোগাযোগ করেই ইট পোড়াতে হয়। যোগাযোগ না করলে করা হয় জরিমানা অথবা পানি দিয়ে ভিজিয়ে দেওয়া হয় কাঁচা ইট। যোগযোগ মানে কারো কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা, কারো কাছ থেকে ৪০ হাজার আবার কারো কাছ থেকে ৫০-৬০ হাজার টাকা।

এ ব্যাপারে লিটন মিয়া জানান, কাঠ দিয়ে ফসলি জমিতে ইট পোড়ানো সম্পূর্ন অবৈধ। এ অনিয়ম আমরা কখনো সমর্থন করি না।

উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা জিএম সরফরাজ জানান, আমরা অভিযোগের ভিত্তিতে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন ভাটা (পুইন) থেকে প্রায় ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা জরিমানা সংগ্রহ করেছি। আমরা এ ব্যাপারে এখনও সজাগ আছি। অভিযোগ পেলে অবশ্যই যথাযথ ব্যবস্থা নেব।

মুক্তিযোদ্ধা শাহাদাত হোসেন রাজা মিয়া জানান, ইট ভাটার মালিকরা শুধু তাদের নিজেদের জমিই ক্ষতি করছে না পার্শ্ববর্তী ফসলি জমিও নষ্ট করছে। এ অনিয়ম বন্ধ করার জন্য প্রশাসনের হস্তক্ষেপ একান্ত প্রয়োজন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

এনামুল-সম্রাটসহ ৪ জনের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ

ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ততা ও অবৈধ অর্থ লেনদেনের অভিযোগে সংসদবিস্তারিত পড়ুন

‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে

সংবাদপত্রকে বলা হয় সমাজের দর্পণ বা আয়না। এই আয়নায় সমাজেরবিস্তারিত পড়ুন

  • নড়াইলে শিশু মহিমা খুন ।। দাদা-দাদিসহ ৮জনের বিরুদ্ধে মামলা
  • টিকাদানের সাফল্যে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ পেলেন প্রধানমন্ত্রী
  • সর্বজনীন স্বাস্থ্য কর্মসূচির অগ্রগতি ত্বরান্বিত করার আহ্বান
  • নড়াইলে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন করলেন এসপি জসিম উদ্দিন
  • এবার বাংলাদেশেও ভাঙল প্রচলিত নিয়ম, যাত্রী নিয়ে বিয়ে করতে বরের বাড়িতে কনে!
  • তবু নড়াইলের দিপালী’র মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি মেলেনি! মৃত্যুর পরে রাষ্ট্রীয় মর্যাদার প্রত্যাশা
  • আইনজীবীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে সুপ্রিম কোর্টে মিন্নি
  • ইউপি নির্বাচন : চেয়ারম্যান-মেম্বারদের শিক্ষাগত যোগ্যতার বিষয়টি ‘গুজব’
  • পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় এক প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ
  • নড়াইলে ইয়াবাসহ ইউএনও অফিসের সহায়ক গ্রেফতার
  • নড়াইলে ভাইস চেয়ারম্যানের জামিন ও রিমান্ড না মঞ্জুর
  • ঢাবিতে ভর্তিচ্ছুদের সহায়তায় বাগেরহাট জেলা…