মামলা হয়েছিল ধর্ষনের। কিন্তু অভিযুক্ত যুবককেই বিয়ে করল মামলার বাদী কলেজ পড়ুয়া ছাত্রী।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) রাত ৯ টার দিকে বিয়ের পিঁড়িতে বসেন তারা।

জানা যায়, পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার জানখালী এলাকার ঐ কলেজ ছাত্রীর সঙ্গে দীর্ঘদিনের ভালবাসা ছিল একই উপজেলার বয়াতির হাট সংলগ্ন ছোট শিংগা এলাকার বাসিন্দা সাহেব আলীর। সে ঢাকা মহানগর পুলিশের কনস্টেবল।কেরানীগন্জ মডেল থানায় কর্মরত রয়েছেন তিনি।

স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, মাস খানেক ধরে ঐ তরুনী বিয়ের চাপ দিয়ে আসছিল।বিয়ের চাপ সইতে না পেরে মঠবাড়িয়া থানা পুলিশের সহযোগিতা নিয়েছিল সাহেব আলী ও তার পরিবার।ইতোপূর্বে ঐ তরুনী সাহেব আলীর বাড়িতে গিয়ে কয়েকবার অবস্থান নিলে পরিবারের লোকজন তাকে বারবার বুঝিয়ে সামাজিকভাবে ঘরে তোলার আশ্বাস দিয়েছিল।কিন্তু ঐ তরুনী অধৈর্য হয়ে সাহেব আলী ও তার বোন বিলাসীকে আসামী করে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) থানায় ধর্ষন মামলা দায়ের করে।

কিন্তু এই বিয়ে নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। কেন এমনভাবে অভিযুক্তের সঙ্গে কলেজ পড়ুয়া ছাত্রীর বিয়ে দেওয়া হলো? আবার কেউ কেউ প্রশ্ন করেন, অভিযুক্ত যুবক কেন বিয়ে করলেন মামলার বাদীকে? তবে অনেকেই মনে করেন, সম্ভবত ঐ যুবক বুঝতে পেরেছিল তরুনীকে বিয়ে না করলে তার চাকরি চলে যেতে পারে। সেই কারনেই হয়তো বিয়েতে রাজি হয়েছে।

Kalaroa News

---

কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)

---