আরো খবর...
নড়াইলের খুলনাঞ্চল পত্রিকার সম্পাদকসহ ৩জন রিমান্ডে
খুলনা থেকে প্রকাশিত দৈনিক খুলনাঞ্চল পত্রিকার সম্পাদক ও চলন্তিকা যুব সোসাইটির তিন কর্মকর্তার জামিন না মঞ্জুর এবং তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর হয়েছে।
নড়াইলের কালিয়া আমলি আদালতের বিচারক মোঃ মোরশেদুল আলম তাদের বিরুদ্ধে এ আদেশ দেন। আজ থেকে রিমান্ড কার্যকর শুরু হবে। ১০ জুন ঢাকা সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইমের সদস্যরা খুলনা থেকে ‘চলন্তিকা যুব সোসাইটি’ নামে একটি এনজিও গ্রাহকদের আমানতের ৩১ কোটি ৫৯ লাখ ৫৭ হাজার ৭৪০টাকা আত্মসাতের মামলায় দৈনিক খুলনাঞ্চল পত্রিকার সম্পাদক মিজানুর রহমান মিল্টন,চলন্তিকা যুব সোসাইটির নড়াইলের কালিয়া শাখার জিএম-২ মিলন দাস, নড়াইলের বড়দিয়া শাখার এজিএম সজল দাস এবং একই শাখার ডিএম প্রনব দাসকে গ্রেফতার করে তাদের কালিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়। এ ঘটনায় এবং ঢাকা সিআইডির অর্গানাইজড ক্রাইম স্কোয়াডের এস.আই অলোক চন্দ্র হালদার বাদি হয়ে নড়াইলের কালিয়া থানায় চলন্তিকা যুব সোসাইটির চেয়ারম্যান মো. খবিরুজ্জামান, নির্বাহী পরিচালক মো. সারোয়ার হুসাইন সাবেক গণ সংযোগ কর্মকর্তা খুলনাঞ্চল পত্রিকার সম্পাদক মিল্টন, এনজিও কর্মকর্তা মিলন দাস, সজল দাস এবং প্রনব দাসসহ ১৬জনকে আসামি করে (অজ্ঞাত অনেকে) মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে মামলা করেন। মামলার বিবরণে জানা গেছে, ২০০৪ সাল থেকে ২০১৮ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত চলন্তিকা যুব সোসাইটি নামে একটি এনজিও গ্রাহকদের কাছ থেকে নড়াইলের ৫টি, বাগেরহাটের ২টি এবং খুলনার ৩টি শাখা থেকে ৩১ কোটি ৫৯ লাখ ৫৭ হাজার ৭৪০ টাকা গ্রাহকদের কাছ থেকে দ্বিগুন ও তিনগুন মুনাফার লোভ দেখিয়ে ডিপিএস এবং এফডিআর-এর নামে গ্রহণ করে। পরে মেয়াদ শেষে লভ্যাংশসহ টাকা ফেরত দেওয়ার সময় হলে ২০১৮ সালের মার্চ মাসে গ্রাহকদের টাকা না দিয়ে সকল অফিস বন্ধ করে দেয়। এদিকে চলন্তিকার যুব সোসাইটির অপর একটি প্রতিষ্ঠান নড়াইলের কালিয়ায় চলন্তিকা কৃষি সমবায় সমিতি নামে গ্রাহকদের আরও ৩০ লাখ টাকা আত্মসাত করে। পরে ভুক্তভোগী গ্রহকেরা নড়াইলের কালিয়া শাখার সামনে বিক্ষোভ করে। কয়েকজন গ্রাহক নড়াইলের কালিয়া থানায় মামলাও করেন। এনজিওটির প্রধান কার্যালয় ছিল খুলনার সোনাডাঙ্গায়। এ ব্যাপারে এ মামলার আইও অনুপ কুমার দাস এ প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়কে জানান, আসামিদের আদালত জামিন না মঞ্জুর করেছেন এবং পরে রিমান্ড শোনানী শেষে তাদের বিরুদ্ধে তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন। আজ সকাল থেকে এ রিমান্ড কার্যক্রম শুরু হবে। এছাড়া এ মামলার ১ ও ২ নম্বর আসামিকে এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে আগামি ২৪ জুন রিমান্ড শোনানী অনুষ্ঠিত হবে। প্রসঙ্গত, ছবির বাম থেকে চশমা পরা দৈনিক খুলনাঞ্চল পত্রিকার সম্পাদক মিজানুর রহমান মিল্টন, মিলন দাস, প্রনব দাস এবং শেষে সজল দাস।
সংবাদ সম্মেলন
হয়রানিমূলক মামলার প্রতিবাদে ও ন্যায় বিচার দাবিতে নড়াইলে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। (২২ জুন) সকাল ১০টার দিকে শহরের নড়াইল জেলা অনলাইন মিডিয়া ক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে নড়াইলের লোহাগড়া কলেজপাড়ার হাফিজুর রহমানের স্ত্রী সাফিয়া বেগম বলেন, বিশেষ মহলের দ্বারা ষড়যন্ত্রের শিকার হয়ে আমরা মারপিট ও চুরি মামলার আসামি হয়েছি। আমার স্বামী ব্যবসার সূত্রে ২০০৯ সালে লোহাগড়ার কলেজপাড়ায় মুক্তার হোসেন ভূঁইয়ার কাছ থেকে দুই শতক জমি কেনেন। ২০১১ সালে এই জমিতে বাড়ি করার সময় থেকে আমাদের সাথে মামলার বাদী সুলতান মাহমুদের বিরোধ চলে আসছে। এ বিরোধের জের ধরে আমাদের সাথে মাঝে-মধ্যে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে যায় তারা। এরই ধারাবাহিকতায় গত ১৩ জুন রাত ৮টার দিকে আমার পরিবারের ওপর মাহমুদের পরিবার চড়াও হয় এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। এ সময় আমাদের বাসার গেট থেকে দুই মেয়েসহ আমাকে চুলের মুঠি ধরে এলিচ এবং পরশ টেনে-হিচড়ে বাইরে নিয়ে আসে। আবুজারসহ কয়েকজন ঠেকাতে আসলে তাদেরও মারধর করে তারা। এক পর্যায়ে দুইপক্ষের সংঘর্ষে উভয়পক্ষেই আহত হয়। চিকিৎসার জন্য নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে মাহমুদের পরিবার সেখানেও আমাদের ওপর চড়াও হয়। পরে আমরা নড়াইল সদর হাসপাতালে ভর্তি হয়। এ ঘটনায় আমরা আদালতে অভিযোগ দায়ের করেছি। এখন ন্যায় বিচার প্রত্যাশা করছি। বুধবার (২২ জুন) সকাল ১০টার দিকে শহরের নড়াইল জেলা অনলাইন মিডিয়া ক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এক সংবাদ সম্মেলন হয়। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নড়াইল জেলা অনলাইন মিডিয়া ক্লাবের সভাপতি উজ্জ্বল রায়, সাধারণ সম্পাদক মোঃ হিমেল মোল্যা, পৌর কমিশনার মাহাবুর রহমান, আকতার মোল্যা, বুলুদাস, জাহাংগীর সেখসহ ক্লাবের সকল সদস্যবৃন্দসহ বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
প্রতিবন্ধী শিশু-কিশোরদের মানসিক বিকাশে বিদ্যালয়
নড়াইলের বিছালী কালিনগর এলাকার প্রতিবন্ধী শিশু-কিশোরদের জন্য ‘অটিস্টিক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুল’ গড়ে তোলার উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এ এলাকার প্রতিবন্ধী শিশু কিশোরদের মানসিক বিকাশে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের পরামর্শ ও সহায়তা নিয়ে গড়ে উঠেছে নড়াইলের ‘বিছালী-কালিনগর অটিস্টিক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়’। কেউ কথা বলতে পারে না, কেউ বলে তোতলিয়ে, কেউবা হাঁটতে পারে না, আসে মা বাবার কোলে চড়ে। এমন অটিজম, বাক প্রতিবন্ধী, বুদ্ধি প্রতিবন্ধী, মানসিক ও শারীরিক প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে নড়াইল সদর উপজেলার ‘বিছালী-কালিনগর অটিস্টিক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়’ ২০১৮ সালে ৪৯ জন অটিস্টিক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী শিশুদের নিয়ে এ স্কুলটি পরিচালিত হয়ে আসছে। বিদ্যালয়টি নড়াইল সদর উপজেলার বিছালী ইউনিয়নের কালিনগর গ্রামে .২০(বিশ) শতক জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত। বিদ্যালয়টির ঘর নির্মাণের জন্য .২০ (বিশ) শতক জমি দান করেছেন ওই গ্রামের দাউদ ফরাজি নামের একব্যক্তি। এ স্কুলে নিয়মিত ৮জন অবৈতনিক শিক্ষক ৪৯ জন অটিস্টিক বুদ্ধি প্রতিবন্ধী শিশুদের পাঠদান করে যাচ্ছেন। নিয়মিত উপস্থিত হয় ৩০-৩৫ জন শিশু। স্কুলটির পরিচালক তরুণ সমাজ সেবক, শিক্ষানুরাগী ও তার সহযোগী হিসেবে (বর্ণি, অভয়নগর) ও (কালিনগর) প্রতিবন্ধীদের প্রতি নিষ্ঠাবান থেকে এটি পরিচালনা করছেন। তিনি বুদ্ধি প্রতিবন্ধী শিশু ও কিশোরদের দেখাশোনা করেন পাশাপাশি তাদের স্বাবলম্বী করে গড়ে তোলার জন্যে অটিজম ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের সার্বিক দায়িত্ব নিজ কাঁধে তুলে নিয়েছেন। নড়াইল সদর উপজেলার কালিনগর গ্রামে প্রত্যন্ত অঞ্চলে এই ধরনের একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করে বুদ্ধি প্রতিবন্ধীদের লেখাপড়া চালিয়ে যাচ্ছেন। জানা গেছে, প্রত্যন্ত এলাকায় গড়ে ওঠা এই বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলটি নিয়ে স্বপ্ন আছে অনেক। এই স্কুলটির মাধ্যমে বুদ্ধি প্রতিবন্ধীরাও মেধা সম্পন্ন এবং সমাজে তাদের একটা অধিকার আছে এটাই প্রতিষ্ঠা করতে চান তারা। তারা সরকারি সহায়তা কামনা করে বলেন, সরকার অটিস্টিক শিশু কিশোরদের মেধা বিকাশে তৎপর রয়েছেন। বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালনা কমিটির সভাপতি জানান, আমরা নিজেদের উদ্যোগে ও তহবিল হতে বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণ কিনে ৪৯ জন বাক প্রতিবন্ধী, বুদ্ধি প্রতিবন্ধী, মানসিক ও শারীরিক প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দেয়ার চেষ্টা করছি। আমরা সরকারি কোন সহযোগিতা পাইনি। সরকারি সহযোগিতা পেলে বিদ্যালয়টি পরিচালনা করতে আমাদের জন্য আরো সহজ হতো। অভিভাবাকগণ এ প্রতিনিধি উজ্জ্বল রায়কে জানান, আমাদের প্রতিবন্ধী শিশুদের লেখাপড়ার জন্য এ এলাকায় অন্য কোন প্রতিষ্ঠান নেই। প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়াতে এই স্কুলগুলো বিশেষ ভূমিকা রাখছে। তবে এখানে নেই পাকা ভবন, নেই বিদ্যালয়ে আসার মানসম্মত রাস্তা, শিক্ষা উপকরণ ও আসবাবপত্র। যথেষ্ট অভাবের মধ্য দিয়েও চলছে স্কুলটি। স্থানীয় জনগণের অভিমত, অটিজম শিশুদের মনন ও মেধা বিকাশের এই উদ্যোগ অনন্য। তাদের এই কঠিন তপস্যা খুব শীঘ্রই আশা এবং প্রত্যাশা ব্যাঞ্জক হয়ে উঠবে। স্থানীয়রা এই আশাবাদ ব্যক্ত করে জানান, নড়াইলের প্রত্যন্ত অঞ্চলে উল্লেখিত ব্যক্তিদের মাধ্যমে অটিস্টিক শিশুদের মনোবল বৃদ্ধিতে লেখাপড়া, খেলাধূলা এবং সংস্কৃতির মাধ্যমে যেভাবে তাদের অবস্থান থেকে এই কঠিন উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন তা শতভাগ সামাজিক এবং সামাজিকতার উন্নত বহি: প্রকাশ। প্রজাতন্ত্রের সরকার এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রয়োজন উল্লেখিত ব্যক্তি ও জমি দাতাদের মাঝে প্রাণের স্পন্দন জাগিয়ে তোলা, তবেই স্বার্থক হবে প্রতিবন্ধী তথা, যার মাধ্যমে অটিস্টিক বুদ্ধি প্রতিবন্ধীরাও যে সমাজের একটি উল্লেখযোগ্য অংশ সেটাই প্রমাণিত হবে। সংশ্লিষ্ট প্রশাসনকেও এ ব্যাপারে মনিটরিং করা প্রয়োজন যে, উল্লেখিত ব্যক্তিরা নিজেরাই উদ্যোগ নিয়ে প্রশাসনকে সহায়তা করছেন। অবদান রাখছেন দেশ, জাতি ও সমাজকে সমুন্নত করার জন্য। উল্লেখ্য, সরকারি উদ্যোগের পাশপাশি দেশের বিভিন্ন এলাকায় প্রতিবন্ধী শিশুদের শিক্ষার অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে বেসরকারিভাবে বিভিন্ন এনজিও বা প্রতিষ্ঠানের উদ্যেগে প্রতিবন্ধী শিশুদের জন্য বিশেষায়িত বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এসকল বেসরকারি উদ্যোগকে সরকরিভাবে পৃষ্ঠপোষকতা ও সহায়তা করার লক্ষ্যে সরকার ‘প্রতিবন্ধিতা সম্পর্কিত সমন্বিত বিশেষ শিক্ষা নীতিমালা-২০০৯’ প্রণয়ন করেছে। বর্তমানে এ নীতিমালায় সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় আওতায় সারা দেশে ৫৬টি বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের বেসরকারি শিক্ষকদের শতকরা ১০০ ভাগ বেতন সহায়তা প্রদান করছে। এ কার্যক্রমটি সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় নিয়ন্ত্রণাধীন জাতীয় প্রতিবন্ধী উন্নয়ন ফাউন্ডেশন বাস্তবায়ন করে থাকে। একল বিদ্যালয়সমূহের মধ্যে রয়েছে সুইড বাংলাদেশ পরিচালিত ৪৮টি বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়, বাংলাদেশ প্রতিবন্ধী ফাউন্ডেশন পরিচালিত ৭টি ইনক্লুসিভ বিদ্যালয় এবং প্রয়াস পরিচালিত একটি অটিস্টিক শিশুদের বিদ্যালয়। এসকল বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনভাতা প্রদানের মাধ্যমে প্রায় ৯২২৫ জন প্রতিবন্ধী ও অটিস্টিক আক্রান্ত শিশুর শিক্ষার সুবিধা নিশ্চিত হচ্ছে।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন
এনামুল-সম্রাটসহ ৪ জনের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ
ক্যাসিনো ব্যবসার সঙ্গে সম্পৃক্ততা ও অবৈধ অর্থ লেনদেনের অভিযোগে সংসদবিস্তারিত পড়ুন
‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে
সংবাদপত্রকে বলা হয় সমাজের দর্পণ বা আয়না। এই আয়নায় সমাজেরবিস্তারিত পড়ুন