মঙ্গলবার, নভেম্বর ২৬, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরার সর্বাধুনিক অনলাইন পত্রিকা

থ্যালাসেমিয়ার সচেতনায় ভারত বাংলা মৈত্রী যাত্রা

থ্যালাসেমিয়া রোগমুক্ত সমাজ গড়তে এবং নিরাপদ রক্ত সঞ্চালন সম্পর্কে ভারত-বাংলাদেশ ৭ দিনের মৈত্রী যাত্রা শুরু করেছে।

ভারতের অল ইন্ডিয়া ভলান্টারি ব্লাড ডোনার্স অ্যাসোসিয়েশনের ৯৩ জন সদস্য মৈত্রীযাত্রায় যোগদিতে বেনাপোল এসেছেন।

সোমবার সকাল ১০টায় তারা বেনাপোল চেকপোস্ট দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। ভারতের বারাসাত থেকে বাংলাদেশের ঢাকা পর্যন্ত মৈত্রীযাত্রার গন্তব্য। ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মৈত্রযাীত্রার কর্মসুচী ।

এতে প্রতিনিধিত্ব করছেন অল ইন্ডিয়া ভলান্টারি ব্লাড ডোনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বাসুদেব ভরদ্বাজ, কার্যকরি সভাপতি আশিষ বৈদ্য, মুখ্য উপদেষ্টা দিলীপ মজুমদার ও সম্পাদক দিলীপ মন্ডল।

চেকপোস্ট থেকে বেলা ১১টার দিকে বেনাপোল পৌরসভায় পৌঁছালে তাদের ফুলেল শুভেচ্ছা জানান বেনাপোল পৌর মেয়র আশরাফুল আলম লিটন।

এর আগে মোটর সাইকেল র‌্যালির শুভ সূচনা করেন পশ্চিমবঙ্গ বিধান সভার ডেপুটি স্পীকার এইচ.এ. সফি, রাজ্য পুলিশের ডিজিপি (টেলিকম) অনিল কুমার, রাজ্য পুলিশের আইজিপি অজেয় রানাডে প্রমুখ।

অল ইন্ডিয়া ভলান্টারি ব্লাড ডোনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বাসুদেব ভরদ্বাজ জানান, থ্যালাসেমিয়া একটি জিনঘটিত রক্তসল্পতা রোগ অর্থাৎ বংশানুক্রমিক বিকার, যা বাবা-মার শরীর থেকে সন্তানের শরীরে প্রবেশ করে। মা-বাবা দুজনেই এই জিন বহন করে থাকে। এই চোরা দুরারোগ্য ব্যাধি নিঃশব্দে নিঙরে নিচ্ছে হাজার হাজার প্রাণ। অজ্ঞানে, অজান্তে নীরবে মাথা পেতে নিয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে শত সহস্রাধিক শিশুর তর-তাজা প্রাণ।
রক্ত সঙ্কট মোচন করতে হলে থ্যালাসেমিয়া শিশুর জন্ম আটকানো অত্যন্ত জরুরি।

এই রোগ আটকানোর মূল চাবিকাঠি হল রোগ সম্পর্কে সাধারন মানুষকে সচেতন করা। সেই কারণে আমরা প্রতিবছর শতাধিক যুবক মোটরসাইকেলে ১০/১৫ দিন ধরে প্রচারাভিযান চালিয়ে থাকি। এ বছর আমাদের প্রচারাভিযান ভারত-বাংলাদেশ।

অল ইন্ডিয়া ভলান্টারি ব্লাড ডোনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক দিলীপ মন্ডল জানান, থ্যালাসেমিয়া রোগ প্রতিরোধে বিয়ের আগে রক্ত পরীক্ষা করে জেনে নিন আপনি থ্যালাসেমিয়া বাহক কিনা। একজন বাহক যেন আর একজন বাহককে বিয়ে না করেন, এই রোগের বাহক নয় এমন কাউকে বিয়ে করতে পারেন।

বিয়ের পর স্বামী অথবা স্ত্রীর মধ্যে যদি দেখা যায় একজন বাহক তাহলে অবশ্যই অন্যজনের রক্ত পরীক্ষা করানো উচত। যদি দেখা যায় স্বামী-স্ত্রী উভয়েই এই রোগের বাহক সেক্ষেত্রেও গর্ভাবস্থায় ৮ থেকে ১২ সপ্তাহের মধ্যে গর্ভস্থ ভ্রুণের পরীক্ষা করান। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া অত্যান্ত জরুরী।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!

যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন

বেনাপোলে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক বর্জন করলো সাংবাদিকরা

বেনাপোল স্থলবন্দর আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের দ্বিতীয়তলায় নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও স্থলবিস্তারিত পড়ুন

ঝিকরগাছায় বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী শিশুসহ দু’জন নিহত

যশোরে বাস চাপায় এক শিশু ও এক মোটসাইকেল আরোহীর মৃত্যুবিস্তারিত পড়ুন

  • কেশবপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে মিনা দিবস পালিত
  • কেশবপুরে মটরসাইকেলসহ মাদক ব্যবসায়ী আটক
  • কেশবপুরে তৃণমূল সাংবাদিক দলের ত্রৈমাসিক সমন্বয় সভা
  • কেশবপুরে জয় সাহাকে পুনরায় ক্রীড়া সংস্থার সা.সম্পাদক করার দাবী
  • ঝিকরগাছার বাঁকড়ায় আ.লীগের বর্ধিত সভা
  • শার্শার হাড়িখালি আমবাগান থেকে অজ্ঞাত বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার
  • কেশবপুরে ভ্রাম্যমান আদালতে দুই মহিলা চোরকে কারাদন্ড
  • কেশবপুর উপজেলা দলিত পরিষদের ত্রি-বার্ষিক কাউন্সিল অনুষ্ঠিত
  • কেশবপুরের ভাল্যুকঘর মাদরারাস নিয়ে এক প্রভাষক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত!
  • মারধর করায় বাচ্চা কোলে নিয়ে কেশবপুরে থানায় হনুমানের দল
  • বেনাপোল দিয়ে ইলিশমাছ ভারতে পাচারের সময় গ্রেফতার-২
  • বেনাপোল পোর্ট থানার ওসিকে পত্রিকা প্রতিনিধিদের ফুলেল শুভেচ্ছা