আরো খবর....
কেশবপুরে মহালয়া ও তিল তর্পন পালিত
যশোরের কেশবপুর সার্বজনীন কালী মন্দির কমিটির আয়োজনে ও পৌর পূজা উদযাপন পরিষদের সহযোগিতায় মহালয়া উপলক্ষে সোমবার সকালে মায়ের আগমনী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে। শিশু একাডেমীর তবলা প্রশিক্ষক অলোক বসু বাপীর সঞ্চালনায় আগমনী অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সার্বজনীন কালী মন্দির কমিটির সাধারণ সম্পাদক দুলাল চন্দ্র সাহা, কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস আর সাঈদ, মন্দির কমিটির সদস্য সাংবাদিক উৎপল দে, পৌর পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি মিলন হালদার, সাধারণ সম্পাদক জয় ভদ্র জগাই, পল্টু সাহা প্রমুখ।
অপরদিকে সোমবার ভোরে শহরের দে বাড়ির পুকুরে তিল তর্পন অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিল তর্পন উদযাপন কমিটির আহ্বায়ক রনজিৎ দাস জানান, ২০১২ সাল থেকে কেশবপুরে তিল তর্পন পালিত হয়ে আসছে। এবছর ৯২ জন ভক্ত তিল তর্পনে অংশ নিয়েছে।
কেশবপুরে অনুদানের কথা বলে বিধবার টিপসহি নিয়ে এক মেম্বরের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট অভিযোগ
যশোরের কেশবপুরের মধ্যকুল গ্রামে অনুদানের কথা বলে বিধবার টিপসহি নিয়ে এক মেম্বরের বিরুদ্ধে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট অভিযোগ করেছে প্রতিপক্ষরা। পরবর্তীতে সংবাদ পেয়ে মিথ্যা অভিযোগ তুলে নিয়েছে ঐ বিধবা।
জানাগেছে, কেশবপুর সদর ইউনিয়নের মধ্যকুল গ্রামের মৃত নওয়াব আলী বিশ্বাসের স্ত্রী সাহিদা বেগমের নামে বিগত ১ বছর পূর্বে ইউনিয়ন পরিষদ থেকে একটি বিধবার কার্ড রয়েছে। যে কার্ডের অনুকুলে তিনি বিগত ১ বছরের ভাতা পেয়েছে। অথচ একটি কুচক্রী মহল বিধবা সাহিদা বেগমকে আরো সরকারী অনুদান পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে একটি সাদা কাগজে টিপসহি করে নেয়। পাবর্তীতৈর ঐ ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম বিশ্বাসের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রমূলক একটি কাল্পনিক অভিযোগ লিখে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মিজানূর রহমানের দপ্তরে জমা দেয়। বিষয়টি শুনে ঐ বিধবা হতবাক হয়ে পড়ে এবং তিনি ঐ মিথ্যা অভিযোগটি তুলে নেন। এব্যাপারে সাহিদা বেগম জানান, আমাকে অনুদান পাইয়ে দেওয়ার কথা বলে মধ্যকুল গ্রামের হাফিজুর আমাকে একটি সাদা কাগজে টিপসহি করে নেয়। যে কাগজে ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম বিশ্বসের বিরুদ্ধে বিধবা ভাতার ডাক দেওয়ার নামে আমার নিকট থেকে টাকা নিয়েছে মর্মে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের নিকট একটি লিখিত অভিযোগ করে।
বিষয়টা শুনে আমি তাৎক্ষণিক উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় থেকে ঐ মিথ্যা অভিযোগটি প্রত্যাহার করে নিয়ে আসি। এব্যাপারে ইউপি সদস্য আব্দুর রহিম বিশ্বাস জানান, ঐ বিধবার নামে গত ১ বছর পূর্বে একটি বিধবার কার্ড রয়েছে। তাছাড়া আমি সুশীল সংস্থা থেকে তাকে ১৮ হাজার টাকার অনুদান পাইয়ে দেই এবং ১০ টাকা কেজি দরে চাউলের রেশন কার্ডও করে দিয়েছি। অথচ ৪ অক্টোবর দৈনিক গ্রামের কাগজে আমার বক্তব্য না নিয়ে আমার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করিয়ে আমার সামাজিক, রাজনৈতিক ও পারিবারিক মর্যদা ক্ষুন্ন করেছে। তিনি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
১৪ জুলাই: যবিপ্রবির ল্যাবে সাতক্ষীরা জেলার ৩০ জন করোনা পজিটিভ!
যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (যবিপ্রবি) জিনোম সেন্টারে ১৪ জুলাই,২০২০বিস্তারিত পড়ুন
বেনাপোলে নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রীর বৈঠক বর্জন করলো সাংবাদিকরা
বেনাপোল স্থলবন্দর আন্তর্জাতিক প্যাসেঞ্জার টার্মিনালের দ্বিতীয়তলায় নৌ-পরিবহন প্রতিমন্ত্রী ও স্থলবিস্তারিত পড়ুন
ঝিকরগাছায় বাস চাপায় মোটরসাইকেল আরোহী শিশুসহ দু’জন নিহত
যশোরে বাস চাপায় এক শিশু ও এক মোটসাইকেল আরোহীর মৃত্যুবিস্তারিত পড়ুন