কলম থেকে কলাম..
কিছু কথা️ : হত্যা-ধর্ষণ’র মহাতান্ডবে বহুশ্রেনী-সংযত সাংবাদিক
বয়সটা কম এজন্য সেই ভয়াবহ দৃশ্য চোখে দেখিনি।তবে-পাঠ্যপুস্তকসহ বয়োজষ্ট চাচা-দাদাদের মুখে বলতে শুনেছি।দেশে একসময় মহামারী আকার ধারণ করে কলেরা-বসন্ত-ডাইরিয়া প্রভৃতি।দেখা দেয় দুর্ভিক্ষ-খাদ্য সংকট-ছিয়াত্তরের মনান্তর।প্রভাবের দিক থেকে একসাথে পরিবেশ ও মানুষের জীবনের উপর কিছুই দেখা না দিলেও-একেকটা পৃথক পৃথক ভাবে দেখা দিতে থাকে মানুষের মাঝে।
সেসময় থেকে একেক প্রজন্মের উপর পৃথক পৃথক সময়ে ক্ষতিটা একেকভাবে বয়ে যায় ভয়াবহ তান্ডবের সাথে এই সমাজবদ্ধ মানুষেরই জীবনে।যার কবলে পড়ে শত শত শিশু কিশোর-কিশোরী,বয়োজষ্ট পুরুষ মহিলাসহ সকল বয়সী মানুষের মৃত্যু হয়ে আসছে,হতে হয় নানা ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষের।
ছিয়াত্তরে ঘটে যাওয়া মনান্তরের কবলে পড়ে মানুষকে থাকতে হয়েছিল অনাহারে দিনের পর দিন সেসময় বলে জানান বয়োজষ্ট অনেকেই।
ইতিহাস হয়ে থাকা পাঠ্যপুস্তক থেকেও জানা যায়,সেসময় মানুষ মৃত্যু-শারীরিক অবক্ষয়ে জীবন্ত কংকালসহ বিভিন্ন ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল ডায়রিয়া-কলেরা বসন্ত এবং মনান্তরের মত ভয়াবহ তান্ডবে।আর এভাবেই যুগে যুগে প্রজন্মের পর প্রজন্ম নানাবিধ কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে আসছে বছরের পর বছর মাসের পর মাস দিনের পর দিন বরাবরই।
আর সামাজিক ও প্রাকৃতিক ভারসাম্যের অবক্ষয়টি রূপান্তরিত হয়ে আজ সেই ক্ষতিগ্রস্তের ধারাবাহিকতায় দেখা দিয়েছে সমাজবদ্ধ মানুষের মাঝে জঘন্য ও ঘৃনিত অপরাধ হত্যা-ধর্ষণ।তবে ক্ষতির রুপটা পরিবর্তন হলেও-মানুষ বরাবরই ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেই…কোন না কোন ভাবে।সেসময় শিক্ষার হার কম থাকলেও মনুষের বিচরন বরাবরই ছিল,আর শিক্ষার মান-হার বৃদ্ধিতে এ চলন ভুমিতে এখনও আছে মানুষের জীবন ধারণে চলাচল।সেসময়(প্রাচীন-মধ্য এবং পুর্ব পুরুষের যুগে মানুষের মাঝে বইয়ের শিক্ষার আলো তেমন একটা ছিলনা বটে,কিন্তু তাদের মধ্যে প্রকৃতি’র অন্যরকম এক মহৎ মনুষ্যত্ব’র গুনাবলির পরিচয় থেকেই দিনে দিনে পরিবর্তন নিয়ে আজ আমরা পাঠ্যপুস্তকের উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হতে পারছি তবে মানুষের মত মানুষ হচ্ছি কিনা সেটা আলোচনায় উঠে আসছে।হয়ত তেমন একটা শিক্ষা না থাকায় প্রকৃতি’র মাঝে আবহাওয়ার তারতম্যে আজাব গজব হিসেবে মানুষ সেসব ক্ষতির দিকটা ধারণা করত কলেরা বসন্ত প্রভৃতিকে সেসময়।
তবে, তাতেও’ত মানুষের মৃত্যু ও ক্ষতিগ্রস্ত হত কমবেশি।আর আজ ভিন্নরুপে সমাজের মধ্যে মহামারী আকার ধারণ করেছে এক শ্রেণীর মানুষরূপী-নরপশুদের রক্ত শিরাহ উপশিরাহে জলাতঙ্কের মত মানুষ খাওয়া আক্রোশী রোগ।যেটাতে মানুষ মানুষের দ্বারা বিভিন্ন ভাবে হচ্ছে – ক্ষতিগ্রস্ত,এমনকি পিতার হাত থেকেও রক্ষা পাচ্ছেনা কন্যা সন্তান পর্যন্ত।সামাজিক ও চারিত্রিক ভাবে কত বড় অবক্ষয় ভাবতেও কষ্ট হয়।সকালের ঘুম ভাঙা ঝাপসা চোখ মেলতেই পাওয়া যায় সমাজে সেইসব ঘটে যাওয়া সকল ঘৃনিত ঘটনার প্রকাশ।পত্রিকা গণমাধ্যমসহ নানা মাধ্যমে হেডলাইনের লিড-আলোচিত সংবাদ হিসেবে উঠে আসে সমাজ ও মানুষের মাঝে।আর সেটা যেন বর্তমান মানুষের মাঝে দেখা দিয়েছে স্বাভাবিক মুখরোচক ও বিনোদন পিয়োসী ব্যপারে।তবে,সেই জড়িত নরপশুরা ব্যতীত-বিবেক-মনুষ্যত্ববোধ থেকে সৃষ্টির সেরা মানুষ হিসেবে সমাজে সচেতন যেকেউ নিজেই নিজেকে লজ্জায় ধিক্কার জানাতে বাধ্য হচ্ছে বটে ওইসব ঘটে যাওয়া ঘটনায়।যার অন্যতম আলোচ্য ও সমালোচিত লজ্জাজনক কষ্টের বিষয় হয়ে দাড়িয়েছে হত্যা আর ধর্ষনের মহাতান্ডবের ন্যক্কারজনক ঘটনা।যে হত্যা ধর্ষণের বিভৎস্য তান্ডবে হারাচ্ছে স্বাধীন দেশে কোন না কোন মা তার বুকের সন্তানকে,এ দেশেরই উচ্ছৃষ্ট কোন না কোন রক্ত পিপাসু সন্ত্রাসীর হত্যাজঙ্গের ঘটনা ঘটানোর মাধ্যমে।আর সেই হত্যা হচ্ছে যেকোন বয়সী মানুষ সন্ত্রাসীদের অস্ত্রের আঘাতে।এই’ত কিছুদিন আগে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে উঠে আসল-স্বাভাবিক ভাবে শিশুর গলা থেকে মাথা দ্বিখন্ডিত করে ব্যাগে ভরে ঘুরে বেড়ানো ঘটনা।তাছাড়া,দুঃখজনক হলেও সত্য-ঘটেই চলেছে বখাটের দ্বারা উতক্ত-ইফটিজিং’র ঘটনা।
যেটার কবলে সকল শ্রেণী পেশার নারীদের পড়তে হচ্ছে।ধর্ষণের ভয়াবহ তান্ডবে-৪ বছরের শিশুসহ ষাটার্ধ বয়সী নারী পর্যন্ত শিকার হচ্ছে।ধর্ষকের সেই ভয়াল থাবায় ধর্ষণের শিকারে অনেকের মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়তে হচ্ছে।
সমাজ কত বড় অধঃপতনে চলে গেলে এমন সব জঘন্য অপরাধ প্রবণতা বৃদ্ধি পায় ভাবতেও কষ্টের কারণ হয়ে দাঁড়ায় সচেতন-সুশিল মানুষের জীবনে।মনুষ্যত্বহীন-বিবেকহীন মানুষরূপী নরপশুদের ধর্ষণ,হত্যার এহেন কর্মকান্ডে-শিশু থেকে কোন বয়সী মানুষ (নারী)যেখানে রক্ষা পাচ্ছেনা এ ভয়াবহ তান্ডব থেকে সেখানে সকল সাধারণ মানুষ যে আতঙ্ক ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগবে এটাও স্বাভাবিক।
সেই হত্যা-ধর্ষণের মহামারীরুপের বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা দিয়েছে আবার এইই শিক্ষিতের হার বৃদ্ধির সভ্য সমাজেই।শিক্ষিতের হার বৃদ্ধি পাচ্ছে,পাচ্ছে না মানুষের মত মানুষ বৃদ্ধি ।সেযেন এক অপকর্মের মহাতান্ডবে জড়িয়ে পড়েছে একশ্রেনীর মানুষরূপী হিস্র জানোয়ারের দল।
অবশ্য ইতিমধ্যেই সতর্ক দৃষ্টিতে হত্যা ধর্ষণে অভিযুক্ত অনেককেই শাস্তির আওতায় আনছে আইন প্রশাসন।নড়েচড়ে বসেছে দেশের আইন প্রসাশন ও বিচার বিভাগ।সকল অভিযুক্তদের শাস্তির দিকটা প্রকাশ হচ্ছে নানা গণমাধ্যমে-এমনকি মানুষের মুখে মুখে রটেও যাচ্ছে,যে শাস্তি দেখে শুনে অন্ততঃ আর কেউ যেন এমন অপকর্ম করতে না পারে যার জন্য নানা মাধ্যমে ঢালাও প্রচার প্রচারনাও চলছে ব্যপক ভাবে।কিন্তু,কে শোনে কার কথা।কত বড় নরপশু হলে ওইসকল ঘৃনীত কাজ থেকে বিরত রাখতে পারছে না পরবর্তীতে ওৎ পেতে থাকা একশ্রেনীর বিবেকহীন মানুষরূপী নরপশুরা।প্রতিনিয়ত সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত সেসকল ঘটনায় বেশি বেশি উল্লেখ হচ্ছে কয়েকটি শ্রেণীর পেশার মানুষরূপী হায়েনার দল।যাদের দ্বারা ঘটছে ধর্ষণ আবার ধর্ষনের পর হত্যা।যার শিকার হতে হচ্ছে শিশু থেকে ষাটার্ধ বয়সী নারী ও অন্যান্য শ্রেণী পেশার মানুষ হচ্ছে সন্ত্রাসীদের হাতে হত্যা।ধর্ষণ-হত্যার মত ঘৃনিত ঘটনায় জড়িয়ে পড়েছে জেনারেল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নামীয় শিক্ষক,রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব, প্রশাসনিক কর্মকর্তা ও মসজিদের ইমাম পর্যন্ত।
যাদের অন্তরে পশুত্ব বাসাবাধার কারণে উচ্চ শিক্ষিত এবং মহৎ মহৎ পেশায় থেকেও বিরত থাকতে পারছেনা ওই জঘন্য কাজ থেকে।ব্যপক হারে বৃদ্ধিতেও আছে পরকিয়া এ সমাজে।যার সাথেও জড়িয়ে পড়ছে সকল শ্রেণী পেশা এবং প্রায়ই’শ কিশোর ও মধ্যম বয়সী মানুষ।এগুলো নিহাত সামাজিক ও মানবিক-অবক্ষয় বলে মনে করছেন বিবেকবান সুশিল ও সচেতন ব্যক্তিবর্গরা।সমাজে উল্লেখ্য প্রায় শ্রেণী পেশার মানুষ এসব ঘৃনিত অপরাধ করছে যেটা প্রতিনিয়ত সংবাদ মাধ্যম থেকে জানা যাচ্ছে।কিন্তু,এখনও অব্দি তেমনটা নজরে ও সমাজে মানুষের মাঝে সমালোচনায় আসেনি একটা শ্রেণী পেশার মানুষের কথা।আর প্রশংসানীয় আলোচনা করতে দেখা গেছে সচেতন অনেককেই সেই তাদের সম্পর্কে।এরা কারা,,, _কেন এমন অপরাধ থেকে বিরত আছে এমন নানা প্রশ্ন এবং উত্তরও মিলেছে সচেতন ওই সুশিল ব্যক্তিবর্গরের মধ্যে।সচেতন ব্যক্তিবর্গ বলছে,দেশে নানা শ্রেণী পেশার মানুষের বসবাস।এছাড়া রয়েছে নানা ধর্মের মানুষ। কম বেশি সকল শ্রেণীর মানুষের মধ্য থেকে ধর্ষন,,-ধর্ষণ থেকে হত্যার মত কলঙ্কের ঘটনায় জড়িয়ে পড়েছে।কিন্তু,ঢালাও ভাবে তেমন কোন খবর পাওয়া যায়নি সাংবাদিক/সাংবাদিকদের কেউ এসব ঘটনায় জড়িয়েছে।
আর দু একটি অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটলেও অনেকের জানার বাইরে। বেশির ভাগই সংযত রয়েছে সাংবাদিক নামটি বলা চলে।আর কেন সাংবাদিকদের কেউ জড়ায়নি তা নিয়েও বেরিয়ে এসেছে বিরাট উত্তর।প্রথমে তুলে ধরলে-সাংবাদিকতা এক মহৎ পেশা,জাতির বিবেক বলা হয় সাংবাদিকদের।বিপদগ্রস্থ অসহায় মানুষের সুখ দুঃখ কষ্ট নির্যাতনের ঘটনাসহ দেশের নানা ধরনের চিত্র জাতির সামনে সমাধানকল্পে তুলে ধরতে হয় দ্বায়িত্বের সাথে এই সাংবাদিকদের।দেশে অনেকগুলো পেশার মধ্যে সাংবাদিকতা পেশা থেকে দেশ ও মানুষের কল্যাণ-উপকার্থে একজন প্রকৃত সাংবাদিক বিরাট ভূমিকা পালন করতে পারেন।যে সাংবাদিকরা উপাধিও পেয়েছেন-জাতির বিবেক আর তাদের কলমের রক্তের ন্যয় কালিতে প্রকাশের জেরে সংবাদ পত্র হয় সমাজের আয়নায়।।বেতন ভাতা না থাকলেও-একজন প্রকৃত সাংবাদিক মহৎ উদ্দেশ্য নিয়েই বিবেক ও মনুষ্যত্বের অধিকারীতে এমন পেশায় স্বাভাবিক জড়িয়ে যায় কোন না কোন ভাবে।যেটাতে সবাই দেশ ও মানবপ্রেমময় নেশাযুক্ত পেশায় মনোনিবেশ করতে ব্যর্থ হয়ে পড়ে।হয়ত অভাবী দেশের অনেক সাংবাদিক কিন্তু নীতি নৈতিকতা বিবেক মনুষ্যত্ব মানবতা বিসর্জনে নষ্ট স্বভাবের না এই মহৎ পেশার অনেকেই।
সচেতনেরাও বলছেন, এ পেশায় সবাই খারাপ না হতে পারে মুষ্ঠিমেয় কিছু অসাধু লোক আছে নামমাত্র।আর প্রকৃত সাংবাদিকদের এমন মহৎ দ্বায়িত্ববোধই নিজেকে দূরে সরিয়ে রাখতে সহযোগিতা করে,সংযত রাখে একজন সংবাদকর্মীকে ওই জঘন্য অপরাধ থেকে। নিজেকে গুটিয়ে রাখে একজন প্রকৃত সংবাদকর্মী ধর্ষণ হত্যা হানাহানি থেকে নিজগুনেও।কারন একজন সংবাদ কর্মী মানে কলম যোদ্ধা সৈনিক।তাকে বিভিন্ন ভাবে সংগ্রাম করতে হয় সমাজ জীবনে দেশ ও মানুষের জন্য।জীবনে শত ঝুকি থাকা সত্ত্বেও লড়ে যায় সেই কলম সৈনিক নিরস্ত্র ভাবেই।সাংবাদিকরা সবই যে ভাল সেটাও মানতে নারাজ এমনটাই আলোচনায়-প্রকৃত সাংবাদিক ব্যতীত অন্য নামীয় সাংবাদিকরা ধুয়া তুলশি পাতাওনা বলে মনে করছেন সচেতন ব্যক্তিবর্গরা।সাংবাদিকদের মধ্যে হয়ত ধর্ষণ হত্যার ঘটনা ঘটানোর সমালোচনা এখনও তেমন একটা উঠে আসেনি কিন্তু ভুয়া-হলুদ – চাদাবাজ-ধান্ধাবাজ-মাদকসেবী-নেশাখোর প্রভৃতি সমালোচনার মুখে আছে সাংবাদিক নামটি।শুধু সেই সচেতন-সুশিল ব্যক্তিবর্গরা নয়, যে কেউ এ সত্যটা অকপটে স্বীকার করতে বাধ্য।
আর হত্যা-ধর্ষণের সাথে জড়িয়ে পড়েছে-ডাক্তার,পুলিশ,স্কুল-মাদ্রাসার শিক্ষক,মসজিদের ইমামসহ যেকোন পেশার মানুষ, তাই ওই পেশার সব মানুষই কিন্তু খারাপনা।খারাপ সেইই,যে ওইসব অপকর্মে জড়িত ব্যক্তিটি।দেশে এখনও ভাল মানুষ অবশ্যই আছে সকল সেক্টরে।কোন প্রতিষ্ঠান খারাপ না,খারাপ না প্রতিষ্ঠানের সকল কর্মকর্তা।কিছু অসাধু শিক্ষক,ডাক্তার, ইমাম,প্রশাসনিক কর্মকর্তা এহেন কর্মে জড়িয়ে গোটা জাতির মুখে হয়ত লজ্জার ছাপ একে দিচ্ছে তাইবলে ভাল মানুষ ও প্রতিষ্ঠানকে দোষারোপ করা একেবারেই কোন সচেতন মানুষের কাজ হতে পারে না।এদিকে,যদিও সাংবাদিকতা পেশার কারো হরহামেশায় এখনও তেমন একটা ধর্ষণ,হত্যার ঘটনায় আলোচনা সমালোচনার মুখে পড়তে হয়নি কিন্তু ব্যপক সমালোচনার মুখে আছে অপসাংবাদিকতা,হলুদ সাংবাদিকতা, ভুয়া চাদাবাজ,ধান্ধাবাজ,দালাল-মাদকসেবী-নেশাখোর প্রভৃতি খুব মুখরোচক হয়ে।
আর এ পেশার ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য,যে সবাই খারাপ না,হতেও পারে না।সাংবাদিকদের মধ্যেও ভালো মানুষ অবশ্যই আছে।তাছাড়া,সাংবাদিকতায় যারাই ওইসব লজ্জাজনক নামের মালিক ও উল্লেখ্য সকল পেশার ধর্ষক,হত্যাকারীকেই যথাযথ শাস্তির দাবিতে ধিক্কার জানানো উচিত এবং আগামীতে যেন এহেন কর্মকান্ডে কেউ জড়িয়ে পড়তে না পারে,সেই সমাজব্যবস্থা তৈরি করে আগামী প্রজন্মের বাসযোগ্য অত্যন্ত জরুরি।এছাড়া,দেশ ও মানুষের সম্মান-নিরাপত্তা ব্যবস্থায় দেশ সুকাঠামো ভাবে সৃষ্টিতে ভালো মানুষ-প্রতিষ্ঠানকে সম্মানের সহিত আলোচনা সমালোচনায় তুলে ধরা মনুষ্যত্বের কাজ।
আর ভাল প্রকৃতি’র মানুষ ও দ্বায়িত্বশীলদেরকে সমাজ এবং মানুষের উপকারে এগিয়ে যেতে উৎসাহিত করা আরেক বিবেকবান ও মনুষ্যত্বের লক্ষ্যন।
ভুলে ভরা আমরা মানুষ তাই আমার লেখাটায় অনেকেই হয়ত কষ্ট পেয়ে থাকবেন।তবে, নিজগুনে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখে আসুন আমরা সৃষ্টির সেরাজীব মানুষ হিসেবে ক্ষনস্থায়ী দুনিয়ায় নিজ নিজ অবস্থান এবং দ্বায়িত্ব থেকে আগামী প্রজন্মের বাসযোগ্য করতে যথাযথ ভুমিকা পালন করে ভাল কিছু স্মৃতি হিসেবে রেখে যায়।।যার যা এলাকায় অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটে গেলেই,ঘৃনিত সেসব ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিকে-শাস্তিতে নিজ হাতে কেউ আইন তুলে না নিয়ে-ওইসকল জঘন্য অপরাধীদেরকে আইনের আওতায় তুলে দিয়ে পাশাপাশি সচেতনতা সৃষ্টি করি দেশ ও মানুষের উপকারে,সেই সাথে আপনার আমার সন্তানদের দিকে নজর দিই বিভিন্ন ভাবে, যাতে তারা মানুষের মত মানুষ হতে সুশিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে গড়ে উঠতে পারে। এই সমাজ ও চারিত্রিক অবক্ষয়ের পরিবর্তন এনে আগামী প্রজন্মের বাসযোগ্য করে যায় আপনি আমি সকলেই।
ধন্যবাদ সবাইকে।
লেখক:
সরদার কালাম,
গণমাধ্যম কর্মী,
কলারোয়া সাতক্ষীরা।
[কলম থেকে কলাম এ লেখা মতামত একান্তই লেখকের নিজস্ব। সুতরাং এর দায়দায়িত্ব লেখকের।]
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)
একই রকম সংবাদ সমূহ
‘ভূয়া’ সংবাদিকদের দৌরাত্মে সাধারণ মানুষ ভোগান্তিতে
সংবাদপত্রকে বলা হয় সমাজের দর্পণ বা আয়না। এই আয়নায় সমাজেরবিস্তারিত পড়ুন
এবার অভিনয়ে পরিচালক শিমুল সরকার
নজরুল ইসলাম তোফা:: পরিচালক শিমুল সরকার। সময়ের তরুণ জনপ্রিয় একজনবিস্তারিত পড়ুন
আজব এক ব্যক্তি কাঁচা মাছ, মাংস ও লতাপাতা খেয়ে স্বাভাবিক চলে
নজরুল ইসলাম তোফা:: জীবনে চলার পথে বহু রকম মানুষের সাথেবিস্তারিত পড়ুন